জুমবাংলা ডেস্ক : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সৃষ্টি হওয়া ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে সারা দেশে নিহত হয়েছে ৭০০ জন এবং আহত হয়েছে প্রায় ১৯ হাজার।
বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকমল হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আকমল হোসেন বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের যথাযথ চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়েছে।’
স্বাস্থ্য সচিব আরও বরেন, আহতদের মধ্যে যাদের অবস্থা গুরুতর, বিদেশে চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজন হবে, তাদের বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে।
চিকিৎসা সেবায় ১৬ বছরের সমস্যা দ্রুতই সমাধান সম্ভব নয় মন্তব্য করে বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের চূড়ান্ত করা স্বাস্থ্য সুরক্ষা আইনটি অনুমোদনের জন্য আগামী সপ্তাহের মধ্যেই উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থাপিত হবে।’
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের ১ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সৃষ্টি হয়। সৃষ্টির পরপরই কোটা সংস্কারের লক্ষ্যে আন্দোলন সফল করার জন্য ৮ জুলাই সংগঠনটি ৬৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি ঘোষণা করে। যার মধ্যে ২৩ জন সমন্বয়ক ও ৪২ জন সহ-সমন্বয়ক ছিলেন।
আন্দোলনের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার এরপর ৩ আগস্টে সংগঠনটি দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আবার ১৫৮ সদস্যের সমন্বয়ক কমিটি গঠন করে। যার মধ্যে ৪৯ জন সমন্বয়ক ও ১০৯ জন সহ-সমন্বয়ক ছিলেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।