জুমবাংলা ডেস্ক : আরামবাগের ৭ নম্বর বাড়ির ৪র্থ তলায় তার বাসা ভেতর থেকে বন্ধ। এক সময় প্রচুর মানুষের আনাগোনা থাকলেও এখন জনশূন্য। প্রতিবেশী শরীফ উদ্দিন জানান, ‘সাঈদ ভাই (বড় ভাই) এখানে থাকেন না, আর আসেনও না। তাকে পাওয়া যাবে না। বৈশাখী ভাবীর (সাঈদের স্ত্রী ফারহানা আহেমেদ বৈশাখী) সঙ্গে যোগাযোগ করেন, ভাইকে পাবেন। ভাবীও এখানে আসেন না। ভাই নির্বাচন করবে।’
বুধবার ক্যাসিনোকাণ্ডের অন্যতম উদ্যোক্তা, সাবেক কাউন্সিলর ও ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মমিনুল হক সাঈদের বাসা ও তার আশপাশে ঘুরে এসব কথা জানা যায়।
তার স্ত্রী ফারহানা আহেমেদ বৈশাখীর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন করবো। আর সাঈদ মনোনয়ন পেলে সে নির্বাচন করবে।’ তার ভাগিনা জানান, ‘মামা দেশে নেই। দলীয় মনোনয়ন পেলে তিনি দেশে আসবেন এবং নির্বাচন করবেন।’
অন্যদিকে সাঈদের কাছের মানুষরা জানান, ৯ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে মমিনুল হক সাঈদ ও তার স্ত্রী ফারহানা আহেমেদ বৈশাখী দুজনেই নির্বাচন করবেন।মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন। এলাকাবাসী জানান, তবে আওয়ামী লীগের সমর্থন না পেলে স্বতন্ত্র কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেবেন। তার প্রার্থিতা বাতিল হলে স্ত্রী ফারহানা আহম্মেদ বৈশাখীকে প্রার্থী করা হবে।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় ও সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মী জানান, দল মনোনয়ন না দিলে দলীয় বেশির ভাগ নেতাকর্মী সাঈদের পক্ষে কাজ করবে। এলাকায় এখনো তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়। ক্যাসিনো বন্ধ হয়ে যাবার পরে মতিঝিলে সাঈদ যে চাঁদাবাজি করতেন সেখানে তার অনুসারিরা সেই কাজ করছেন। সূত্র : আমাদের সময়
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।