আন্তর্জাতিক ডেস্ক : চায়নার প্রাণঘাতী ভাইরাস ইতিমধ্যে মালয়েশিয়াসহ বিশ্বের ২০টির ও বেশি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। মালয়েশিয়া সর্বপ্রথম ৩৩ বছর বয়সী একজন চাইনিজ নাগরিকের দেহে ভাইরাসের অস্তিত্ব খুঁজে পায় এবং তাকে মালয়েশিয়ায় সুঙাই বুলু হসপিটালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে, তারপর আরো বাকি দুজনের দেহে করোনাভাইরাস এর অস্তিত্ব খুঁজে পায় জহুরবারু যারা সিঙ্গাপুর থেকে প্রবেশ করেছে মালয়েশিয়ায় গত ২৪ শে জানুয়ারি। এই দুজনকে জহরবারু হসপিটালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু গতকাল ৩ নাম্বার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত একজন শিশুকে চিহ্নিত করেছে জহুরবারু হসপিটালের চিকিৎসকগণ দুই বছর বয়সী এই শিশুর দেহে
করোনাভাইরাস প্রবেশ করেছে চায়না সফরকালে তবে এ শিশুর পিতা মাতার কারো দেহে ভাইরাস পাওয়া যায়নি। এদিকে মালয়েশিয়া সরকার সর্তকতা জারি করেছে চায়নিজ পর্যটকদের ওপর যারা মালয়েশিয়ায় গমন করতে তাদেরকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা দিয়ে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে হবে মালয়েশিয়া বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে কড়া নিরাপত্তা গ্রহণ করা হয়েছে প্রত্যেকটি নাগরিক চাইনিজ নাগরিক এবং চায়না থেকে যারা মালয়েশিয়ায় আসতেছেন সবাইকে আলাদা ভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং হেলথ স্ক্রীনিং করে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করতে হবে। এদিকে মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রীয় ইসলামী সংস্থা মালয়েশিয়ার মুসলমানদেরকে সালাতুল হাজত অর্থাৎ নফল নামাজ পড়তে বলেছেন সকল মুসলমানদেরকে এই রোগ থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে বলেছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।