বিনোদন ডেস্ক : এক বাড়িতে দুইজন মানুষ একসঙ্গে সুখী হতে না পারলে আলাদা বাড়িতে থাকলে যদি তারা সুখী থাকে তবে তাদের তাই করা উচিত বলে, মুম্বই সংবাদমাধ্যমকে বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ প্রসঙ্গে একথা বললেন সারা আলি খান।
১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সইফ আলি খান এবং অমৃতা সিংহের। এক সময়ের তুমুল প্রেম গড়াল প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে বিচ্ছেদ হয় তাদের।
সারা বলেছেন, ‘‘একই বাড়িতে দুইজন মানুষ সঙ্গে ছিলেন, কিন্তু তারা সুখে নেই। তার পরে তাদের বাড়ি আলাদা হয়ে গেল, দুইজনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তা হলে সেই দুইজন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলব কেন?’’
সিঁদুরে রাঙা মৌনী রায়কে সূর্যের চু ম্বন, ছবি ভাইরাল
সারা জানান তিনি এখন মায়ের সঙ্গে থাকেন। বাবাকে যখন খুশি ফোন করলেই কাছে পান। দেখা করেন। তার সন্তান হিসেবে কোন সমস্যা হয় না।
বরং মা-কে ১০ বছর হাসতে দেখেননি সারা। কিন্তু সইফের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরে অমৃতা অনেক বেশি প্রাণোচ্ছ্বল। এমনই বলছেন অভিনেত্রী-কন্যা।
সারার ৯ বছর বয়সে সইফ-অমৃতা আলাদা হয়ে যান। তারপর থেকে সারা আর ইব্রাহিম অমৃতার সঙ্গেই থাকেন। সারা বাবা-মায়ের বিচ্ছেদকে স্বাভাবিক চোখেই দেখেন। তার মতে ” বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ হলেই সন্তানের জীবন নষ্ট হয়ে যায় না। বরং বাবা-মা আলাদা থেকে খুশি হলে সন্তানের জীবনেও আনন্দ আসে।”
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।