জুমবাংলা ডেস্ক: ভোলায় মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠার পর প্রেমিকের সাথে দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে ২০ বছর বয়সী এক নারী। এ ঘটনায় ওই নারী ভোলার বোরহানউদ্দিন থানায় ৫ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করলে বৃহস্পতিবার (২২এপ্রিল) রাতে মামলার দুই আসামিকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন বোরহানউদ্দিন উপজেলার দেউলা ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুল ফকিরের ছেলে ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার ২ নাম্বার আসামি মো: রাকিব (২৫) ও একই এলাকার বাসিন্দা মো: বাবুলের ছেলে ও মামলার ৪ নাম্বার আসামি মো: মিজান (২৩)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ভিকটিমের সাথে প্রায় ৫/৬ মাস আগে মো: মিরাজে (২৫) মোবাইল ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। দীর্ঘদিন প্রেম চলার পর গত সোমবার (১৯ এপ্রিল) রাতে ওই নারীকে দেখা করতে বলে মিরাজ। পরে রাতে দেখা করতে আসলে প্রথমে মিরাজ পরে তার বন্ধু রাকিব ও মিজানসহ মোট ৫ জন গণধর্ষণ করেন ওই নারীকে।
বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: মাজহারুল আমিন খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ওই নারী বৃহস্পতিবার দুপুরে থানায় এস সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। পরে রাতেই উপজেলার সাচড়া এলাকা থেকে রাকিব ও মিজান নামে দুই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। এছাড়াও মামলার প্রধান আসামি মিরাজসহ বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।