জুমবাংলা ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’ মোকাবিলায় এখন পর্যন্ত ১৮ লাখ ৬১ হাজার ৬০ জন মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আনা হয়েছে বলে বুধবার দুপুরে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আলী রেজা মজিদ।
পাশাপাশি মোট ৩ লাখ ৬১ হাজার ৫০৫টি গবাদি পশু আশ্রয় কেন্দ্রে আনা হয়েছে তিনি বার্তা সংস্থা ইউএনবিকে জানিয়েছেন। আশ্রয় কেন্দ্র বেড়ে এখন পর্যন্ত ১৪ হাজার ৬৩৬টি হয়েছে ।
আলী রেজা মজিদ আরও বলেন, বিকাল পর্যন্ত আশ্রয় কেন্দ্রে লোকজনকে আনা হবে।
ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের কারণে মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বুধবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে বলা হয়েছে, উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৯ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৯ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
ঘূর্ণিঝড় আম্ফান বুধবার বিকাল/সন্ধ্যার মধ্যে সুন্দরবনের নিকট দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ-বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।