জুমবাংলা ডেস্ক : সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার বড়কাটা গ্রামের ২০ টাকা পাওনা নিয়ে প্রতিপক্ষের আঘাতে ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন মুড়ি বিক্রেতা কদ্দুছ মিয়া। এ ঘটনায় পুলিশ অপর মুড়ি বিক্রেতা ও তার স্ত্রীকে আটক করেছে। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সুত্রে জানা যায়, বড়কাটা গ্রামের আবুল হোসেনের কাছে একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে আব্বাস মিয়া ও একই গ্রামের কুদ্দুছ মিয়া দুজনই পেশায় মুড়ি বিক্রেতা। কদ্দুছ মিয়ার কাছে আব্বাস মিয়া মড়ি বিক্রির ২০ টাকা পেতেন। এই টাকা নিয়ে শনিবার দুপুরে দুজনের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে আব্বাস ও তার স্ত্রী রাহেনা বেগম কদ্দুছকে উপর্যুপরি কিলঘুষি মারতে থাকেন। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান কদ্দুছ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে আব্বাস ও তার স্ত্রী রাহেনা বেগমকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
দোয়ারা থানার ওসি আবুল হোসেন বলেন, দুই মুড়ি বিক্রেতার মধ্যে পাওনা নিয়ে কথাকাটাকাটির জের ধরে আঘাতে মারা যান কদ্দুছ মিয়া। তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রীকে আটক করা হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।