Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ১১টি অভ্যাস আপনার মস্তিষ্কের ক্ষতি করছে
    লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য

    ১১টি অভ্যাস আপনার মস্তিষ্কের ক্ষতি করছে

    Shamim RezaMarch 4, 20247 Mins Read
    Advertisement

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : এমন অনেকেই আছেন যাদের এখন আর বাইরে যেতে ভালো লাগে না। নিজের অন্ধকার ঘরে শুয়ে বসে থেকে কিংবা হেডফোনে জোরে গান শুনে সময় কাটাতে ভালো লাগে।

    মস্তিষ্কের ক্ষতি

    কিন্তু এভাবে আপনি যে আপনার ব্রেনের ১২টা বাজাচ্ছেন সেটা কী জানেন? মস্তিষ্কের ক্ষতিকারক এমন ১১টি অভ্যাস এবং এই ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে উঠবেন সেই বিষয়ে ব্যাখ্যা থাকছে এই নিবন্ধে।

    এখানে দেওয়া বেশিরভাগ তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল, ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ নিউরোলজিক্যাল ডিজঅর্ডার্স অ্যান্ড স্ট্রোকসহ বিভিন্ন গবেষণা প্রতিবেদন থেকে।

       

    ১. অপর্যাপ্ত ঘুম

    যুক্তরাষ্ট্রের প্রিমিয়ার নিউরোলজি অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, আমাদের মস্তিষ্কের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় অপর্যাপ্ত ঘুমের কারণে।

    প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত ঘুম বলতে ২৪ ঘণ্টায় ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমকে বোঝানো হয়। এক্ষেত্রে রাতে নিরবচ্ছিন্ন ঘুম সবচেয়ে বেশি কার্যকর।

    ঘুমানোর সময় মস্তিষ্ক বিশ্রাম নেয়ার পাশাপাশি, বিষাক্ত পদার্থ পরিষ্কার করে এবং নতুন কোষ তৈরি করে। কিন্তু ৭ ঘণ্টার কম ঘুমালে নতুন কোষ গঠন হয় না।

    এর ফলে আপনি কিছু মনে রাখতে পারেন না, মনোযোগ দিতে কষ্ট হয়, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হয়। ঘুমের অভাবে ডিমেনশিয়া অ্যালঝেইমার্সের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

    যদি আপনি আপনার মস্তিষ্ককে রক্ষা করতে চান তাহলে সমাধান একটাই- প্রতি রাতে কমপক্ষে সাত ঘণ্টা ঘুমানো। আট ঘণ্টা হলে বেশি ভালো।

    এজন্য যেটা করতে পারেন ঘুমের সময়ের অন্তত এক ঘণ্টা আগে বিছানায় যান, এসময় কোনো ডিভাইস ব্যবহার করবেন না।

    আর ঘুমের পরিবেশ তৈরি করতে আগেই শোবার ঘর পরিষ্কার করে নিন, ঘরের আলো কমিয়ে দিন, আপনার বিছানা, পোশাক, ঘরের তাপমাত্রা সবকিছু যেন আরামদায়ক হয়।

    আরেকটা বিষয়- কখনও মাথা ঢেকে ঘুমাবেন না। কারণ মাথা ঢাকলে আপনার মাথার চারপাশে অক্সিজেনের পাশাপাশি প্রশ্বাসের সাথে বেরিয়ে আসা কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস জমে থাকে।

    এই গ্যাসের মিশ্রণ নিশ্বাসের সাথে গ্রহণ করলে মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দেয়।

    ২. সকালের নাস্তা এড়িয়ে যাওয়া

    সারা রাত না খেয়ে থাকার পর, দিনে কাজ করার শক্তি আসে সকালের নাস্তা থেকে। কিন্তু আমরা অনেকেই সকালে তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে নাস্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজটি এড়িয়ে যাই।

    এতে যেটা হয় রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যায় যার প্রভাব গিয়ে পড়ে মস্তিষ্কে।

    দিনের পর দিন নাস্তা না খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের ক্ষয় হতে থাকে, কোষগুলো কার্যকারিতা হারায়। এতে পুষ্টির অভাবে স্বাভাবিক কাজগুলো করা কঠিন হয়ে যায়।

    ৩. পর্যাপ্ত পানি পান না করা

    আমাদের মস্তিষ্কের ৭৫% পানি। তাই মস্তিষ্কের সবচেয়ে ভালো কাজ করার জন্য একে আর্দ্র রাখা বেশ জরুরি।

    পানির অভাবে মস্তিষ্কের টিস্যু সঙ্কুচিত হয়ে যায় ও কোষগুলো কার্যক্ষমতা হারায়। এতে যৌক্তিক চিন্তা বা সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

    তাই মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে দিনে কমপক্ষে দুই লিটার পানি খেতেই হবে।

    তবে ওজন, স্বাস্থ্য, বয়স, জীবনযাত্রা এবং আবহাওয়ার ওপর ভিত্তি করে পানির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।

    ৪. অতিরিক্ত চাপ এবং শুয়ে বসে থাকা

    দীর্ঘসময় খুব চাপের মধ্যে কাজ করলে মস্তিষ্কের কোষ মারা যায় এবং মস্তিষ্কের সামনে থাকা ফ্রন্টাল কর্টেক্স সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে। এতে আমাদের স্মৃতি ও চিন্তাশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

    গবেষকদের মতে, যারা কাজের ব্যাপারে ভীষণ খুঁতখুঁতে, অন্যের সাহায্য নিতে ভরসা পাননা, আবার যারা ‘না’ বলতে পারেন না তারা সবচেয়ে বেশি মানসিক চাপে ভোগেন।

    তাই যেকোনো উপায়ে অতিরিক্ত চাপ নেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

    অনেকেই আছেন যারা অসুস্থ অবস্থাতেও মস্তিষ্কে জোর দিয়ে কাজ করেন।

    কিন্তু মনে রাখতে হবে শরীর অসুস্থ থাকলে মস্তিষ্ক রোগ প্রতিরোধে ব্যস্ত থাকে তাই এই সময় বাড়তি চাপ না দিয়ে মস্তিষ্ককে বিশ্রাম দিন। ছুটি নিন।

    না হলে মস্তিষ্কে এর দীর্ঘমেয়াদী বিরূপ প্রভাব পড়বে।

    অতিরিক্ত চাপ নেয়া যেমন খারাপ তেমনি দীর্ঘ সময় শুয়ে বসে থাকাও ক্ষতিকর।

    অনেকে আছেন এমন কাজ করেন যেখানে সারাদিন বসে থাকতে হয়। আবার ছুটির দিন এলে শুয়ে বসে সময় কাটিয়ে দেন। পর্যাপ্ত নড়াচড়া, চলাফেরা বা কায়িক শ্রম করেন না।

    এতে স্থূলতা, হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে। যার প্রভাবে ডিমেনশিয়া হতে পারে।

    তাই মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন, প্রতি আধাঘণ্টা পর পর চেয়ার থেকে উঠে চলাফেরা করুন, এজন্য টাইমার সেট করে রাখতে পারেন।

    চেষ্টা করুন সপ্তাহে অন্তত তিন দিন আধা ঘণ্টা করে হাঁটতে।

    ৫. গুগল সার্চ

    খেয়াল করে দেখবেন আমাদের আগের প্রজন্মের অনেকেই ক্যালকুলেটর ছাড়াই ছোটখাটো হিসাব কষে ফেলেন। তাদের ফোন নম্বর মুখস্থ থাকে। প্রচুর বই পড়ার কারণে তাদের সাধারণ জ্ঞানও সমৃদ্ধ।

    তাদের এই অভ্যাসগুলো মস্তিষ্কের ব্যায়ামের মতো যা তাদের চিন্তাশক্তি ও স্মরণশক্তিকে দীর্ঘসময় শানিত রেখেছে।

    কিন্তু এই যুগে আমাদের এতকিছু মনে রাখার প্রয়োজন হয় না। প্রযুক্তির উপর এই অতিরিক্ত নির্ভরশীলতার কারণে আমাদের ব্রেইনের নিজস্ব ক্ষমতা কমে গিয়েছে। স্মৃতি ও চিন্তাশক্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে।

    মস্তিষ্ক শাণিত করতে সবকিছু গুগল সার্চ না করে মনে রাখতে চেষ্টা করার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা।

    সেইসঙ্গে শব্দ-জট খেলা বিভিন্ন ধরনের পাজল মেলানো, সুডোকু ইত্যাদি ব্রেইন অ্যাকটিভিটির খেলা খেলতে পারেন।

    ৬. হেডফোন ব্যবহার, উচ্চ শব্দে জোরে গান শোনা

    আপনি যে হেডফোন বা এয়ারপড ব্যবহার করছেন সেটা ৩০ মিনিটেরও কম সময়ে শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে পারে।

    সেইসঙ্গে জোরে জোরে গান শুনলে কিংবা উচ্চ শব্দের মধ্যে থাকলে শ্রবণের মারাত্মক ক্ষতি হয়।

    এবং ভয়ের বিষয় হল শ্রবণশক্তিকে একবার যে ক্ষতি হয় সেটা আর ঠিক করা যায় না। আর শ্রবণশক্তি কমে গেলে এর সরাসরি প্রভাব মস্তিষ্কে গিয়ে পড়ে।

    মার্কিন গবেষকদের মতে, শ্রবণশক্তি হ্রাস পাওয়া ব্যক্তিদের মস্তিষ্কের টিস্যুর ক্ষতিগ্রস্ত হয় এতে তাদের আলঝেইমার্স হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়।

    ফলে পড়ালেখা করতে এবং মনোযোগ দিতেও কষ্ট হয়।

    তাই হেডফোন ব্যবহারের আগে বা প্রিয় গানটি জোরে ভলিউমে শোনার আগে দুবার ভাববেন।

    যদি শুনতেই হয় ভলিউম ৬০ শতাংশের চেয়ে বাড়াবেন না। হেডফোন টানা ব্যবহার না করে, এক ঘণ্টা বিরতি দিয়ে করুন।

    আরেকটি বিষয় অনেকেই গান শুনে জোরে জোরে মাথা ঝাঁকান বা হেড ব্যাঙ করেন। ব্রিটিশ মেডিক্যাল জার্নাল বলেছে এতে মস্তিষ্কের কোষ মারা গিয়ে মারাত্মক ক্ষতি হয়।

    ৭. একা একা থাকা, সামাজিক না হওয়া

    মানুষের সঙ্গে কথা বলা, আড্ডা দেয়া, এক কথায় সামাজিকীকরণ আপনার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ জরুরি।

    খুব বেশি সময় একা একা সময় কাটানো আপনার মস্তিষ্কে ঠিক ততটাই খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে যেমনটা পর্যাপ্ত ঘুম না হলে হয়।

    সামাজিকীকরণের ফলে আমাদের মস্তিষ্ক উদ্দীপ্ত থাকলে যা একা থাকলে হয় না।

    বরং একাকীত্ব থেকে বিষণ্নতা, উদ্বেগ ভর করে এবং এমনকি ডিমেনশিয়া এবং আলঝেইমার্স রোগের আশঙ্কা বেড়ে যায়।

    তাই যদি মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে চান তাহলে নিয়মিত কাছের কয়েকজন বন্ধু এবং পরিবারের সাথে সময় কাটান। তবে হ্যাঁ তারা যেন অবশ্যই ইতিবাচক মানসিকতার মানুষ হন।

    ৮. নেতিবাচক চিন্তা ও মানুষ

    আপনার যদি প্রতিনিয়ত নেতিবাচক চিন্তার অভ্যাস থাকে: আপনাকে দিয়ে কিছুই হবে না, বিশ্বের অবস্থা খুব খারাপ, ভবিষ্যৎ অন্ধকার, আপনি অভাগা, এমন নেগেটিভ চিন্তার ক্ষতিকর প্রভাব মস্তিষ্কে গিয়ে পড়ে।

    কেননা নেতিবাচক চিন্তা করার ফলে একদিকে যেমন মানসিক চাপ, হতাশা এবং উদ্বিগ্নতা দেখা দেয়।

    তেমনি মস্তিষ্কে প্রচুর পরিমাণে অ্যামাইলয়েড এবং টাউ জমে। যা ডিমেনশিয়া ও আলেঝেইমার্স হওয়ার বড় কারণ।

    এজন্য নেতিবাচক চিন্তা আসলেই সেটা সাথে সাথে থামিয়ে দেয়ার চেষ্টা করুন। এমনটা বার বার করলে একসময় অভ্যাস হয়ে যাবে।

    যদি একার চেষ্টায় না পারেন তাহলে মনোরোগবিদের সাহায্য নিন।

    সেইসঙ্গে নেতিবাচক সঙ্গ এড়িয়ে চলা খুব জরুরি। চেষ্টা করুন অতিরিক্ত নেতিবাচক খবর দেখা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে।

    ৯. অন্ধকারে সময় কাটানো

    মার্কিন এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যারা অন্ধকারে বেশি সময় কাটান। কিংবা দীর্ঘসময় এমন কোন আবদ্ধ স্থানে থাকেন যেখানে তেমন আলো বাতাস চলাচল করে না, এমন পরিবেশ মস্তিষ্কের ওপর ভীষণ চাপ তৈরি করে।

    কারণ আমাদের মস্তিষ্কের জন্য সূর্যের আলোর সংস্পর্শ পাওয়া বেশ জরুরি। নাহলে ডিপ্রেশনের মতো সমস্যা হতে পারে।

    আপনি মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে প্রতিদিন সূর্যের আলোয় যেতে হবে। এজন্য বাইরে বেরিয়ে পড়ুন। ঘরে থাকলে দরজা জানালা খুলে দিন।

    ১০. খাদ্যাভ্যাস

    অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাস, সেটা স্বাস্থ্যকর খাবার হলেও মস্তিষ্কের ক্ষতি করে।

    গবেষণা দেখা গিয়েছে অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে মস্তিষ্কের ধমনীগুলোয় কোলেস্টেরল জমে রক্তপ্রবাহ কমে যায়।

    এতে স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি লোপ পায় যার প্রভাব ডিমেনশিয়া ও আলঝেইমার্স হতে পারে।

    জাঙ্ক ফুড, ভাজাপোড়া, অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার, কোমল পানীয় ইত্যাদি খেলেও মস্তিষ্ক একই ধরণের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে।

    এজন্য পরিমিত ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস খুব জরুরি। অনেকে দৈনিক ক্যালোরির হিসাব রাখতে বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করেন।

    তবে সবচেয়ে ভালো উপায় পুষ্টিবিদের পরামর্শে নিজের ডায়েট তৈরি করে তা মেনে চলা।

    অনেকেই ডায়েট বলতে মনে করেন চর্বি বাদ দিতে হবে। কিন্তু মনে রাখতে হবে মস্তিষ্কের ৬০ শতাংশই ফ্যাট বা চর্বি। তাই সব ধরণের খাবারই খেতে হবে কিন্তু পরিমিত হারে।

    আরেকটি বিষয় মদপান ও ধূমপান যে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর সবাই জানি। কিন্তু সবচেয়ে খারাপ প্রভাব পড়ে মস্তিষ্কে। এতে মস্তিষ্কের স্নায়ু সঙ্কুচিত হয়ে যায়, কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

    ফলে আমাদের মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস, যেখানে স্মৃতি জমা হয়, সেটি বিকাশ হতে পারে না।

    এগুলো আলঝেইমার্স ও ডিমেনশিয়া হওয়ার প্রধান কারণ। এসবের প্রভাবে মস্তিষ্কের হাইপোক্সিয়া পর্যন্ত হতে পারে।

    ১১. অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম

    অত্যধিক স্ক্রিন টাইম মস্তিষ্কের আকার এবং বিকাশে ব্যাপক ক্ষতি করে। বেশি ক্ষতি হয় ফ্রন্টাল কর্টেক্সে, যা বয়ঃসন্ধিকাল থেকে ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত পরিবর্তিত হয়।

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে যেসব শিশু পর্দার সামনে দিনে সাত ঘণ্টার বেশি সময় কাটায় তাদের সেরিব্রাল কর্টেক্স পাতলা হয়ে গিয়েছেন।

    কেননা মোবাইলের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড থেকে যে বিকিরণ হয় তার সংস্পর্শে বেশি সময় থাকলে মাথাব্যথা, বিভ্রান্তি, মস্তিষ্কে টিউমারের মতো ক্ষতি হতে পারে।

    এজন্য শিশুদের স্ক্রিনটাইম একদম কমিয়ে ফেলতে হবে। ফোন শরীরের কাছাকাছি রেখে ঘুমানো যাবে না।

    অর্ধেকের বেশি নারীর বিয়ে হয় ১৮ বছরের আগে : মহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

    ফোন পকেটে না রেখে ব্যাগে রাখুন। বেশি সময় কথা বলতে হলে ফোন কানে লাগিয়ে না রেখে স্পিকারে দিয়ে কথা বলতে পারেন। কথা বলার চেয়ে টেক্সট করা নিরাপদ।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ১১টি অভ্যাস আপনার করছে ক্ষতি মস্তিষ্কের মস্তিষ্কের ক্ষতি লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য
    Related Posts
    Bird

    পাখি কেন ভি আকারে ওড়ে

    October 4, 2025
    মেয়ে

    মেয়েদের কাছে পুরুষরা ৫টি বিষয় চেপে যায়

    October 4, 2025
    প্রেসার কুকার

    পুরনো প্রেসার কুকার ব্যবহারে যে বিপদ লুকিয়ে আছে

    October 4, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Charlie Kirk

    Why Tyler Robinson Could Avoid Death Penalty in Charlie Kirk Case

    NYT Connections

    Today’s NYT Connections October 4 Answers and Hints for Puzzle #846

    Plants vs. Brainrots gear

    New Plants vs. Brainrots Gear Guide Reveals Top Upgrades for Players

    Beverly Hills

    Beverly Hills 90210 Secrets Revealed for 35th Anniversary

    Indian tourists Singapore

    Indian Tourists Jailed in Singapore for Robbing Sex Workers

    The Bold and the Beautiful spoilers

    The Bold and the Beautiful Spoilers: Paternity Test Results and a New Designer Shake Up Los Angeles

    শহিদুল আলম

    ফ্রিডম ফ্লোটিলা নিয়ে সর্বশেষ যা বললেন শহিদুল আলম

    Arthur Jones cause of death update

    NewsChannel 9 Reports Pacemaker Alert Before Emergency Response — Arthur Jones’ Cause of Death at 39 Remains Unreleased

    ওয়েব সিরিজ

    সবচেয়ে সাহসী দৃশ্যের ওয়েব সিরিজ এটি, কারও সামনে দেখবেন না

    ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন

    ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে রোমান্স করতে যা করেছিলেন পরিচালক

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.