জুমবাংলা ডেস্ক : ভোলার চরফ্যাশনে সাত লাখ টাকা দেনমোহরে বিধবা দাদির সঙ্গে ২৩ বছরের নাতির বিয়ের খবর পাওয়া গেছে। উপজেলার শশীভূষণ থানার হাজারীগঞ্জ ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনা ছড়িয়ে পড়লে তাদের এক নজর দেখতে দাদা মৃত শাহে আলম ব্যাপারীর বাড়িতে ভিড় করছেন উৎসুক মানুষ।
স্থানীয়রা জানায়, দাদা শাহে আলম ব্যাপারী তিনটি বিয়ে করেন। সামসুন্নাহার বেগম (৪২) দাদার তৃতীয় স্ত্রী। মো. মিরাজ দাদার প্রথম স্ত্রীর নাতি।মৃত শাহে আলম প্রত্যেক স্ত্রীকেই আলাদা করে বাড়িঘর ও জমি করে দিয়েছেন। দেড় বছর আগে শাহে আলম মারা যান। এরপর তিন সন্তানের জননী সামসুন্নাহার একা হয়ে পড়েন। তাকে দেখাশোনার দায়িত্ব নেন মিরাজ।
প্রায় সময় দাদির সামসুন্নহারের বাড়ি যাতায়াত করতে থাকেন তিনি। এতে স্থানীয়রা তাদের নিয়ে বাজে মন্তব্য করতে থাকেন। এ কারণে মিরাজ ও সামসুন্নাহার ২১ মে ভোলা গিয়ে নোটারি পাবলিকের মাধ্যমে সাত লাখ টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। সেদিনই তারা কাজির মাধ্যমে ফের বিয়ে করেন।
শশীভূষণ থানার এসআই দেলোয়ার হোসেন বলেন, সামছুন্নাহারের কাছ থেকে শুনেছি যে সাত লাখ টাকা কাবিনে নাতি মিরাজকে বিবাহ করেছেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।