Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কানের সমস্যা নিয়ে জেনে নিন সাধারণ এই ৩ প্রশ্নের উত্তর
    লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য

    কানের সমস্যা নিয়ে জেনে নিন সাধারণ এই ৩ প্রশ্নের উত্তর

    March 3, 20243 Mins Read

    নওরিন আক্তার : অনেকে অভ্যাসবশত কানে কটনবাড ঢুকিয়ে চুলকান। অনেকে আবার চুলের ক্লিপ, কলম বা এমন সরু কিছু পেলেই কানে ঢুকিয়ে ঘুরিয়ে নেন বারকয়েক। এই ধরনের কাজ করা একেবারেই অনুচিত। কটনবাড ইউজ করতে গিয়ে অনেক সময় কানের পর্দা ছিদ্র হয়ে যায়। কারণ এটি কানের কত ভেতর পর্যন্ত যাচ্ছে সেটা প্রায় সময়েই বোঝা যায় না। ফলে বেকায়দায় আঘাত লেগে পর্দা ছিদ্র হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। আবার অনেক সময় কটন বাড ব্যবহারের কারণে কানের সাধারণ মেকানিজম নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ময়লা জমে শক্ত হয়ে যায়। শ্রবণশক্তি অটুট রাখতে তাই সচেতনতার বিকল্প নেই। ইএনটি অ্যান্ড হেড নেক ক্যানসার হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট এবং বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের কনসালট্যান্ট ডাক্তার আসাদুজ্জামান রাসেল কানের যত্নে কিছু মৌলিক পরামর্শ জানাচ্ছেন।

    কানের সমস্যা

    ১। কান কীভাবে পরিষ্কার করবো?
    কান পরিষ্কার করা আসলে জরুরি না। যেটাকে আমরা কানের ময়লা বলি, সেটা আমাদের কানের কোনও ক্ষতি করে না। উল্টো সুরক্ষিত রাখে কান। কানের ভেতরে সামনের অংশে পাইলোসেবাসিয়াস গ্ল্যান্ড থাকে। এই গ্ল্যান্ড থেকে নির্গত সেরুমিন হচ্ছে এই ময়লা, যা ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের আক্রমণ থেকে কানকে সুরক্ষিত রাখে। অনেক সময় পোকামাকড়ের অনুপ্রবেশ থেকেও কান আগলে রাখে এই প্রাকৃতিক ময়লা। আমরা যদি খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে এগুলো বের করে ফেলি তাহলেই বরং কানের ভেতরে ইনফেকশন কিংবা ফাঙ্গাস হওয়ার মতো সমস্যায় পড়তে পারি। আর কানের ভেতরের চামড়াটা এমনভাবে তৈরি যা ধীরে ধীরে বাইরের দিকে বাড়তে থাকে এবং ভেতরের অপ্রয়োজনীয় পদার্থগুলোকে আপনাআপনিই বের হয়ে যায়। আমরা যখন খাবার খাই, হাই তুলি বা কথা বলি- তখন কানের নড়াচড়ার মাধ্যমে ময়লাগুলো ভেতর থেকে আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসে। তবে কারোর ক্ষেত্রে যদি কোনও কারণে এমনটি না হয় এবং ভেতরে অতিরিক্ত ময়লা জমে যায়, তখন ব্যথা বা ইনফেকশনের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

    ২। তেল ব্যবহার করে কি কানের ময়লা পরিষ্কার করা যাবে?
    বিভিন্ন কারণে কানের ভেতরে ময়লা জমে ব্যথা কিংবা অস্বস্তি হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ময়লাগুলোকে নরম করার জন্য কিছু ড্রপ আছে। আবার তেলও ব্যবহার করা যায়। তেল লুব্রিকেন্ট হিসেবে ময়লাগুলোকে নরম করে। তবে গরম সরিষার তেল দেওয়া যাবে না কোনোভাবেই। কারণ আমাদের কানের ত্বক বেশ সংবেদনশীল। সরিষার তেল দেওয়ার কারণে কানে জ্বলুনির মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং ভেতরের নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ময়লা নরম করার জন্য অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে ময়লা নরম হয়ে বের হয়ে আসবে। তবে কানে তেল ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হতে হবে যে কানের পর্দা কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। কানের পর্দায় আঘাত থাকলে বা ছিদ্র থাকা অবস্থায় তেল বা ড্রপ দিলে কানের ভেতর ইনফেকশন হয়ে যেতে পারে। কানে ময়লা জমে গেলে তাই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

    ৩। ইয়ারফোন ব্যবহার করলে কী কানের ক্ষতি হয়?
    ব্যায়াম করার সময় বা কোনও কাজ করার সময় আমরা অনেকেই উচ্চশব্দে গান শুনি। নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে যদি যন্ত্রটি ব্যবহার না করেন, তবে শ্রবণশক্তির উপর পড়তে পারে নেতিবাচক প্রভাব। কারণ উচ্চ শব্দে দীর্ঘসময়ের জন্য কিছু শোনা কানের জন্য ক্ষতিকর। এতে কানের সংবেদনশীল নার্ভগুলো ধীরে ধীরে ড্যামেজ হতে থাকে। তাই খুব জোরে সাউন্ড দিয়ে ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। স্বাভাবিক ভলিউমে ইয়ারফোন ব্যবহার করলে কানের তেমন কোনও ক্ষতির সম্ভাবনাই নেই। কাজের প্রয়োজনে দীর্ঘক্ষণ ইয়ারফোন ব্যবহার করতে হলে ঘণ্টাখানেক পর খুলে ছোট্ট বিরতি নিয়ে নিন। ইয়ারফোন যেন ভালো মানের হয়। সবচেয়ে ভালো হয় যে প্রতিষ্ঠানে স্মার্টফোন ব্যবহার করছেন, ইয়ারফোনও যদি সেই একই প্রতিষ্ঠানের হয়। এতে যেমন শব্দ ভালো পাওয়া যায়, তেমনি কানের ক্ষতির আশংকাও কমে। আর অবশ্যই অন্যের ইয়ারফোন ব্যবহার করবেন না। এতে কানে ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে পড়তে পারে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৩ উত্তর এই কানের জেনে নিন নিয়ে, প্রশ্নের লাইফস্টাইল সমস্যা সাধারণ স্বাস্থ্য
    Related Posts
    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    June 7, 2025
    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    June 7, 2025
    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    June 7, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Soudi Visa

    বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ ১৪ দেশকে ভিসা দেবে না সৌদি আরব

    Red Meat

    লাল মাংস খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

    ওয়েব সিরিজ

    নিষিদ্ধ ভালোবাসার গল্প যা শেষ হয় না, একা দেখুন এই ওয়েব সিরিজ

    Jhoor

    রাতে যেসব জেলায় ঝড় বইতে পারে

    ওয়েব সিরিজ

    প্রয়োজনের চেয়েও বেশী সাহসী, নতুন ওয়েব সিরিজে ঝড় তুললেন আয়েশা কাপুর!

    Buy

    অনলাইন কেনাকাটায় ভুলেও যা করবেন না

    ওয়েব সিরিজ

    রোমাঞ্চে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, দেখার জন্য প্রস্তুত!

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হয়ে যাওয়াকে গাইনেকোমাস্টিয়া বলে। এটি এমন একটি অবস্থা, যখন পুরুষদের স্তনের কোষ ফুলে যায়। শরীরের বিশেষ দুটি হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এ অবস্থা হতে পারে। তবে যদি শুধু চর্বি জমার কারণে স্তন বড় হয়ে থাকে, তা হলে তা গাইনেকোমাস্টিয়া নয়। তখন তা পরিচিত হয় সিউডোগাইনেকোমাস্টিয়া নামে। গাইনেকোমাস্টিয়া নবজাতক, বয়ঃসন্ধিকাল ও বয়স্ক পুরুষের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এর মধ্যে বয়ঃসন্ধিকালীন গাইনেকোমাস্টিয়া বেশি উদ্বেগের কারণ। সাধারণভাবে ৭৫ শতাংশ পুরুষের বয়ঃসন্ধিকালে খুব অল্প সময়ের জন্য স্তন বড় হওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। কারও কারও ক্ষেত্রে ১০ বছর বয়সে দেখা গেলেও মূলত ১৩ থেকে ১৪ বছর বয়সে এটি বেশিসংখ্যক ছেলের মধ্যে দেখা যায়। বয়ঃসন্ধিকালীন হরমোনজনিত পরিবর্তনের কারণে এমনটা হয়। এ অবস্থা সাধারণত দুই বছরের মধ্যে কমে যায়। কারণ জন্মগত ও পারিবারিক কিছু কারণও গাইনেকোমাস্টিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি করে। পাশাপাশি যেসব রোগ শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় বা অ্যান্ড্রোজেন হরমোনের মাত্রা কমিয়ে দেয়, বিশেষ করে অণ্ডকোষ, অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি, ফুসফুস বা লিভারের রোগে আক্রান্ত হলে এবং কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় গাইনেকোমাস্টিয়া দেখা দিতে পারে। পুরুষদের ব্রেস্ট গ্যান্ড বড় হওয়ার পেছনে ইস্ট্রোজেন নামক মেয়েলি হরমোনের আধিক্যকে বড় কারণ হিসেবে ধরা হয়। কিছু ওষুধ খেলেও গাইনেকোমাস্টিয়া হতে পারে, যেমন কেটকেনাজোল, সিমেটিডিন। এ ছাড়া কুষ্ঠ রোগ, লিভারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা, ফাস্ট ফুড, অতিরিক্ত ওজন, হরমোনের সমস্যা বয়ঃসন্ধি গাইনেকোমাস্টিয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে ধরা হয়। চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে হরমোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। অনেকে বলেন ওষুধের মাধ্যমে স্তন ছোট করা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো রোগীর স্তন ওষুধের মাধ্যমে ছোট হতে দেখা যায়নি। স্তন ছোট করতে চাইলে অপারেশন ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই। নিয়মিত ফাস্ট ফুড খাবার কারণে চর্বি জমে যাদের স্তন বড় হয়েছে, তারা ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করলে এবং ওজন কমালে স্তন কিছুটা ছোট হয়। নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমেও বড় স্তন কিছুটা ছোট করা সম্ভব কিছু রোগীর ক্ষেত্রে। কিন্তু পুরোপুরি তা কমবে না। পুরুষালি বুক চাইলে অপারেশন প্রয়োজন। ডা. এস এম বখতিয়ার কামাল, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ

    কিছু পুরুষদের বুক মেয়েদের মত কেন বড় হয়? অনেকেই জানেন না

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো এই ওয়েব সিরিজ, ভক্তদের জন্য নতুন চমক!

    Elon

    ট্রাম্পের সঙ্গে বাবার বিরোধ নিয়ে মাস্ক-কন্যার ব্যঙ্গ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.