জুমবাংলা ডেস্ক : দুই মাস ধরে বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত রেল যোগাযোগ। এতে বিপাকে পড়েছেন হাজারো রোগী, ব্যবসায়ী ও পর্যটক। দুর্ভোগ লাঘবে দ্রুত ট্রেন চালুর উদ্যোগ নেয়ার দাবি যাত্রীদের। তবে রেল কর্তৃপক্ষ বলছে, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলেও সাড়া নেই ভারতের।
রাজপথে ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনে ১৯ জুলাই সারা দেশে বন্ধ হয়ে যায় রেল যোগাযোগ। মাস খানেক পর অভ্যন্তরীণ ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হলেও বন্ধ আছে বাংলাদেশ-ভারত রেল যোগাযোগ। এতে বিপাকে পড়েছেন মৈত্রী, মিতালী ও বন্ধন এক্সপ্রেসের হাজার হাজার যাত্রী।
প্রতিদিনই কমলাপুর রেলস্টেশনে টিকিটের খোঁজে কাউন্টারে আসছেন যাত্রীরা। টিকিট না পেয়ে তুলে ধরেন ভোগান্তির কথা। এমন বাস্তবতায় দ্রুত আন্তঃদেশীয় রেল যোগাযোগ শুরুর তাগিদ যাত্রীদের।
বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী জানান, ট্রেন চালুর বিষয়ে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও এখনও এ বিষয়ে সাড়া মেলেনি।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। ট্রেন চলাচলের ব্যাপারে তাদের মতামত চাওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনও পাওয়া যায়নি। এখন তাদের মতামতের জন্য অপেক্ষা করছি। মতামত পাওয়া গেলে দ্রুতই ট্রেন চালু করা হবে।
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চলাচল করে ৩টি ট্রেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।