জুমবাংলা ডেস্ক : ঈদুল আজহার আগে বাজারে কিছুটা স্বস্তির দেখা মিলল। বাজারে সরবরাহ বাড়ায় কমেছে রসুনের দাম। তাছাড়া বাজারে কিছুটা কমতে দেখা গিয়েছে অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম। নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা কমায় বাজারে সাধারণ ক্রেতাদের মধ্যে স্বস্তি দেখা গেছে।
রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, এক সপ্তাহ আগেও আমদানি করা বড় রসুনের দাম পাইকারিতে প্রতি কেজি ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১২৫ টাকা। দেশি রসুন পাইকারি ও খুচরায় মিলছে প্রতি কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায়।
কারওয়ান বাজারের পেঁয়াজ-রসুন ব্যবসায়ী কামরুল ইসলাম বলেন, আমদানি করা রসুনের দাম ৪০-৫০ টাকা কমেছে। সেই হিসাবে অবশ্য দেশি রসুনের দাম কমেনি। পাইকারি দাম কমায় খুচরা বাজারেও দাম কমেছে।
কারওয়ানবাজারে আরেক ব্যবসায়ী আশরাফুল ইসলাম বলেন, বাজারে এখন দেশি ও আমদানি করা উভয় ধরনের রসুনের সরবরাহ বেড়েছে। এ কারণেই রসুনের এমন দাম কমেছে। তবে আমাদের ধারণা কয়েকদিনের মধ্যে রসুনের দাম আরও কিছুটা কমে যাবে।
রসুন ব্যবসায়ী গৌতম বলেন, পাইকারি ও খুচরা বাজারে আমদানি করা রসুনের দাম কমেছে। কিন্তু দেশি রসুনের দাম বেশি কমে নাই। তবে যেহেতু রসুনের দাম কমতে শুরু করেছে আশা করা যায় আরও কমবে রসুনের দাম।
কৃষ্ণাঙ্গ বক্সার ইদ্রিস ভার্গোর সঙ্গে শ্রাবন্তী, নোংরা মন্তব্যের শিকার
খুচরা ব্যবসায়ী মতিন বলেন, পাইকারি বাজারে রসুনের দাম ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কমেছে। যার ফলে খুচরা বাজারে কমতে শুরু করেছে রসুনের দাম।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।