Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ক্যানসার দূরে রাখে ডাবের পানি
    লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য

    ক্যানসার দূরে রাখে ডাবের পানি

    Saiful IslamSeptember 4, 20238 Mins Read
    Advertisement

    লাইফস্টাইল ডেস্ক : বিশ্বে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের ডায়েটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল প্রাকৃতিক বিশুদ্ধ পানি। ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ ডাব বা নারিকেলের প্রাকৃতিক বিশুদ্ধ পানি স্বাস্থ্য সুরক্ষায় যেকোনো পানীয় থেকে অনেক বেশি কার্যকরী। সুমিষ্ট পানীয় পানির কারণে ডাবের চাহিদা আদতে কমার নয়, বরং দিন দিন তা বাড়ার সম্ভাবনা আছে। এই কারণেই প্রতি বছর ২ সেপ্টেম্বর পালিত হয় ‍‍‘বিশ্ব ডাব দিবস‍‍’।

    ডাবের পানি পান একজন মানুষকে সবদিক থেকেই রাখতে পারে সুস্থ সতেজ আর প্রাণদীপ্ত। সর্বগুণ বিচারে ডাবের পানি এক অমূল্য প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর পানীয়। প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এটি দারুণ জনপ্রিয়। বিশেষত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জে এটি মিশে আছে হাজার বছরের ঐতিহ্যের সঙ্গে।

    হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মানুষের কাছে ডাবের পানি হলো স্বর্গ থেকে আসা জলবিন্দু। সাম্প্রতিককালে পাশ্চাত্যেও একে অভিহিত করা হচ্ছে সুপারফুড, মিরাকল ড্রিংক্স ইত্যাদি নামে।

    ডাব বা নারিকেলের ইংরেজি রূপ ‍‍`কোকোনাট‍‍` শব্দটি এসেছে পর্তুগিজ শব্দ ‍‍`কোকো‍‍` থেকে। প্রথমদিকের স্প্যানিশ অভিযাত্রীরা পনের শতকে নারকেলকে অভিহিত করতেন ‍‍‘কোকোস‍‍’ বা ‍‍‘বানরের মুখ‍‍’ হিসেবে।

    ডাবের উৎপত্তি হয়েছিলো পাপুয়া নিউগিনিতে। আবার অনেকে মনে করেন এশিয়া, দক্ষিণ আমেরিকা বা প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলই বুঝি ডাবের প্রথম উৎপত্তিস্থল। পরবর্তী সময়ে শ্রীলংকা, ভারত, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, চীন, ফিলিপাইন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ওশেনিয়া, আফ্রিকা, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জ, ঘানাসহ পৃথিবীর প্রায় ৯৩টি দেশে এর বিস্তার ঘটে। উৎপত্তিস্থল যাই হোক, বর্তমানে বিশ্বের তিন-চতুর্থাংশ ডাব বা নারকেল সরবরাহ হয় ইন্দোনেশিয়া, ভারত ও ফিলিপাইন থেকে।

    বাংলাদেশে লক্ষ্মীপুর, বাগেরহাট, নাটোর অঞ্চলে নারকেল বা ডাবের চাষ হয়। স্থানীয় ভাবে জানা যায়, দেশের মোট নারকেল উৎপাদনের বড় অংশই উৎপাদন হয় উপকূলীয় লক্ষ্মীপুর জেলায়। ১৪৫৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের লক্ষ্মীপুর জেলার পাঁচটি উপজেলার প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে ডাব বা নারকেল গাছ। এতদিন নারকেলের জন্য এ জেলার সুনাম থাকলেও এখন ডাবের জন্যও সারাদেশে সুপরিচিত লক্ষ্মীপুর।

    গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ও উষ্ণপ্রধান অঞ্চলে মূলত ডাব বা নারকেলের ফলন ভালো হয়। উপকূলীয় উষ্ণ আর্দ্র আবহাওয়া ডাব বা নারকেল চাষে অতি উপযোগী। সফলভাবে চাষ সম্প্রসারণের জন্য যে অনুকূল জলবায়ু দরকার তার সবই বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বিরাজ করে। তাছাড়া ডাব গাছের জন্য মাটি নিয়েও কোনো সমস্যা হয় না। যেকোনো মাটিতেই এর ফলন ভালো হয়।

    বাংলাদেশ কৃষি সার্ভিসের তথ্য অনুসারে, তারা বারী নারকেল-১ এবং বারী নারকেল-২ নামে দুটি জাত অবমুক্ত করেছে। দুটি জাতই আকারে লম্বা ও মুক্ত পরাগায়িত। উপকূলীয় অঞ্চলের ভেতরে এই দুই জাতের ডাব সম্প্রসারণ করার যোগ্য।

    ডাব ও নারিকেল আদতে একই ফল হলেও অনেকে এর পার্থক্য সম্পর্কে অবগত নন। নারকেল হলো ডাবের পরিপক্ক রূপ। ডাব পেকে গেলে তা নারকেলে রূপান্তরিত হয়।

    ডাব বা নারিকেলের পানিতে মানবদেহের জন্য প্রয়োজনীয় পাঁচটি জরুরি উপাদান রয়েছে। ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস ও সোডিয়াম রয়েছে। ডাবের পানিতে যেসব উপাদান রয়েছে তা প্রতিদিনের শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে নানা প্রকার রোগ থেকে রক্ষা করে।

    প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি এই পানীয়টি খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি স্বাস্থ্য গুণেও ভরপুর। ব্যায়াম কিংবা পরিশ্রমের পর এই পানীয়টি পান করলে শরীরের ইলেক্টোলাইটের ভারসাম্য ফিরে আসে। এতে থাকা পটাশিয়াম ও সোডিয়াম এই ভারসাম্য ঠিক রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, কপার এবং অ্যামিনো এসিড শরীর সুস্থ রাখতে দারুণ কার্যকরী।

    ডাবের পানি ভালো স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী, তেমনই উজ্জ্বল ত্বকের জন্য উপকারী ডাবের পানি। প্রখর রোদে স্বস্তি দিতেও ডাবের পানির তুলনা নেই। দেহে ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়ামের অভাব হলে এবং বিভিন্ন অসুখ-বিসুখ হলে ডাক্তার ডাবের পানি পান করার পরামর্শ দেন৷ কারণ ডায়রিয়া বা কলেরা রোগীদের প্রচুর পানি ও খনিজ পদার্থের ঘাটতি দেখা যায়৷ এই ঘাটতি ডাবের পানি অনেকাংশেই পূরণ করতে পারে৷ ডাবের পানি খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়।

    ডাবের পানি খেলে নিমেষে বেড়ে যায় ক্যালরি। মানুষের শরীরে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো। রাইবোফ্লবিন, নিয়াসিন, থিয়ামিন ও পাইরিডোক্সিনের মতো উপকারী উপাদানে ভরপুর ডাবের পানি প্রতিদিন পান করলে শরীরের ভেতরের শক্তি এতটা বৃদ্ধি পায় যে জীবাণুরা কোনোভাবেই ক্ষতি করার সুযোগ পায় না।

    ডাব বা নারিকেল গাছ বহুবর্ষজীবী উঁচু পাম উদ্ভিদ । ডাব গাছের বৈজ্ঞানিক নাম কোকোস নিউসিফেরা। কাঁচা অবস্থায় ডাব আর পরিপক্ক হলে নারিকেল। বালুকাময় সৈকত এবং সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চল। এছাড়া বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের মাটিতেও জন্মে । পাহাড়ী মাটিতে ভাল জন্মে। বীজের সাহায্যে বংশ বিস্তার ঘটে।

    ডাব গাছকে ‘জীবনের গাছ’ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। এটি মানুষ খাদ্য, জ্বালানী, প্রসাধনী, তেল, ভেষজ ঔষধ সরবরাহ, দালান নির্মাণ সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করে এবং এর রয়েছে আরও নানাবিধ ব্যবহার।

    ডাবের পানিতে দ্রবণীয় একটি গ্যালাকট ম্যাননান থাকে। টাটকা শাঁসে থাকে নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ ফ্যাট, লিগনিন, সুপার ও অজৈব পদার্থ। একটি সাধারণ কচি ডাবে ৩০০-১০০০ মিলিলিটার পানি থাকতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে, ১ কাপ বা ১০০ গ্রাম ডাবের পানিতে যেসব খাদ্য উপাদান থাকে সেগুলো হলো খাদ্যশক্তি ২৮৩ ক্যালরি, চর্বি ২.৭ গ্রাম, সোডিয়াম ১৬ মিলিগ্রাম, প্রোটিন ২.১ গ্রাম, শর্করা ২.৩ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৫ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ০.০২ মিলিগ্রাম, আয়রণ ০.২ মিলিগ্রাম, খনিজ পদার্থ ০.৪ গ্রাম, ভিটামিন বি-১ ০.১১ মিলিগ্রাম, বি-২ ০.০২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন সি ৫ মিলিগ্রাম।

    একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে শুধু গরমকাল নয়, সারা বছর যদি নিয়ম করে ডাবের পানি খাওয়া যায়, তাহলে একাধিক রোগ শরীরের ধারে কাছেও আসতে পারে না। জেনে নিন ডাবের পানি যেসব রোগের ওষুধ হিসেবে কাজ করে। ডাবের পানিতে রয়েছে যাদুকরী গুণ। তাই এই গরমে বেশি বেশি ডাবের পানি পান করুন। পারলে কিছুটা মুখেও নিন। ত্বকের যত্নে, হ্যাঙ্গওভার কাটাতে ও ওজন কমাতে ডাবের পানির তুলনা হয় না। জেনে নিন ডাবের পানি পানের কেরামতি।

    উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর

    ডাবের পানি উপস্থিত ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে। সম্প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান মেডিকেল জানার্লে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে পটাশিয়াম শরীরে লবণের ভারসাম্য ঠিক রাখার মধ্যে দিয়ে উচ্চ রক্তচাপকে স্বাভাবিক রাখে। তাই যাদের পরিবারে এই মারণ রোগটির ইতিহাস রয়েছে, তাদের নিয়মিত ডাবের পানি পান করা উচিত।

    ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে

    জার্নাল ফুড অ্যান্ড ফাংশন স্টাডিসে প্রকাশিত ডাবের পানিতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ডায়াটারি ফাইবার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। এছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে, ডাবের পানিতে যথেষ্ট পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায়, যা ইনসুলিনেরর কার্যকারিতা বাড়ায়। ফলে এটি রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা ডাবের পানি পান করতে পারবেন।

    শরীরে পানির ঘাটতি দূর করে

    ডাবের পানি শরীরের অন্দরে প্রবেশ করা মাত্র পানির ঘাটতি মিটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে এতে উপস্থিত ইলেকট্রোলাইট কম্পোজিশান ডায়ারিয়া, বমি এবং অতিরিক্ত ঘামের পর শরীরে ভিতরে খনিজের ঘাটতি মেটাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই কারণেই তো গরমকালে ডাবকে রোজের সঙ্গী করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা।

    শরীরের ওজন কমায়

    ডাবের পানি উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি এনজাইম হজম ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি মেটাবলিজমের উন্নতিতেও সাহায্য করে থাকে। ফলে খাবার খাওয়া মাত্র তা এত ভালোভাবে হজম হয়ে যায় যে শরীরের অন্দরে হজম না হওয়া খাবার মেদ হিসেবে জমার সুযোগই পায় না। ফলে ওজন কমতে শুরু করে। ডাবের পানি শরীরে লবণের মাত্রা ঠিক রাখে। ফলে ওয়াটার রিটেনশন বেড়ে গিয়ে ওজন বৃদ্ধির আশঙ্কাও হ্রাস পায়।

    রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

    রাইবোফ্লবিন, নিয়াসিন, থিয়ামিন এবং পাইরিডোক্সিনের মতো উপকারি উপদানে ভরপুর ডাবের পানি প্রতিদিন পান করলে শরীরের অন্দরের শক্তি এতটা বৃদ্ধি পায় যে জীবাণুরা কোনোভাবেই ক্ষতি করার সুযোগ পায় না। সেই সঙ্গে ডাবের পানিতে উপস্থিত অ্যান্টি-ভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ নানাবিধ সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    হার্টের টনিক

    শরীরে বাজে কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর পরিমাণ কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ডাবের পানির কোনো বিকল্প হয় না বললেই চলে। শুধু তাই নয়, দেহে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমাতেও ডাবের পানি বিশেষ ভূমিকা নিয়ে থাকে।

    মাথা যন্ত্রণা দূরে থাকে

    ডিহাইড্রেশনের কারণে মাথা যন্ত্রণা বা মাইগ্রেনর অ্যাটাক হওয়ার মতো ঘটনা ঘটলে দ্রুত এক গ্লাস ডাবের পানি করে নিন। এমনটা করলে দেখবেন নিমেষে কষ্ট কমে যাবে। আসলে এই প্রকৃতিক উপাদানটিতে উপস্থিত ম্যাগনেসিয়াম, এই ধরনের শারীরিক সমস্যার চিকিৎসায় বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    ত্বকের সৌন্দর্য বাড়ায়

    শরীরের বয়স কি ধরে রাখতে চান? তাহলে আজ থেকেই ডাবের পানি খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন উপকার পাবেন। আসলে ডাবের পানি রয়েছে সাইটোকিনিস নামে নামে একটি অ্যান্টি-এজিং উপাদান, যা শরীরের উপর বয়সের ছাপ পরতে দেয় না। সেই সঙ্গে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    কিডনি ফাংশনের উন্নতি হয়

    প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে ডাবের পানি কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে শরীরে উপস্থিত টক্সিন উপাদানদের ইউরিনের সঙ্গে বের করে দিয়ে নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমায়।

    স্ট্রেস কমায়

    গবেষণায় দেখা গেছে ডাবের পানি উপস্থিত ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম শরীরের প্রবেশ করার পর একদিকে যেমন স্ট্রেস কমায়, তেমনি পেশীর সচলতা বৃদ্ধিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এখানেই শেষ নয়, ডাবের পানিতে থাকা ক্যালসিয়াম দাঁত এবং হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

    এনার্জি ড্রিংকের চেয়ে ভালো

    কঠোর অনুশীলন কিংবা পরিশ্রমের কারণে শরীর থেকে খনিজ-সমৃদ্ধ তরল বেরিয়ে যায়৷ সেটা পূরণে আমরা অনেকেই এনার্জি ড্রিংক পান করে থাকি৷ কিন্তু তা না করে এক গ্লাস নারকেল পানি খাওয়া বেশি ভালো৷ কারণ এতে বাজারে পাওয়া যাওয়া এনার্জি ড্রিংকের চেয়ে বেশি পটাশিয়াম ও চিনি রয়েছে৷

    রক্তের প্লাজমার বিকল্প

    জরুরি প্রয়োজনে রক্তের বিকল্প হিসেবে ডাবের পানি শরীরে প্রবেশ করানো যেতে পারে৷ কেননা রক্তের প্লাজমার গুণাগুণের সাথে এর মিল রয়েছে৷ সলোমন দ্বীপপুঞ্জের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে আইভি ফ্লুইডের অভাবে অসুস্থ এক রোগীর শরীরে ডাবের পানি প্রবেশ করিয়ে সুস্থ করে তোলা হয়েছিল৷

    ক্যানসার দূরে রাখে

    ক্যানসার দূরে রাখে ডাবের পানি। নিয়মিত ডাব খেলে ব্রেস্ট ক্যানসার, কোলন ক্যানসার ও অন্যানো আরো কিছু ক্যানসারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকখানি।

    অন্যসব পানীয়ের মতো ডাবের পানি পান করার উৎকৃষ্ট সময় নেই। দিনে যে কোনো সময় ডাবের তাজা পানি পান করলে ভালো বোধ করবেন আপনি। তবে সকালে খালি পেটে ডাবের পানি পান স্বাস্থ্যের জন্য দ্বিগুণ ফল বয়ে আনে। বাজারে ক্ষতিকর ড্রিংক ছেড়ে ডাবকে পানীয় হিসেবে বেছে নিতে পারেন। প্রতিদিন না হলেও সপ্তাহে অন্তত দু’গ্লাস ডাবের পানি পান করে শরীর ও মনকে সুস্থ রাখুন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ক্যানসার ডাবের দূরে পানি রাখে, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য
    Related Posts
    উদ্ভিদ

    জঙ্গের এই উদ্ভিদটি কোবরা সাপের চেয়েও বেশি বিষাক্ত, স্পর্শ করলে মৃত্যু অনিবার্য

    September 12, 2025
    নারীদের ঘুম

    পুরুষদের তুলনায় যে কারণে নারীদের ঘুমের বেশি প্রয়োজন

    September 12, 2025
    Girls

    কোন বয়সী মেয়েদের কেমন ছেলে পছন্দ

    September 12, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Candace Cameron Bure Charlie Kirk

    What Did Candace Cameron Bure Say About Charlie Kirk After His Death?

    Rain

    টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি, বিপাকে যেসব অঞ্চল

    web series

    ওটিটি প্ল্যাটফর্মে নতুন চমক! সম্পর্কের জটিলতা নিয়ে এলো নতুন ওয়েব সিরিজ!

    Xiaomi EV

    Xiaomi EV: উৎপাদন ক্ষমতা বাড়িয়ে এ বছরের নতুন লক্ষ্যমাত্রা!

    টিকটকার আলিশা

    অশ্লীল কনটেন্ট প্রচারের অভিযোগে টিকটকার আলিশা গ্রেফতার

    টাইটানিক নায়িকা

    মঞ্চে পোশাক খোলার পর যা ঘটেছিল, জানালেন টাইটানিক নায়িকা

    পৃথিবী থেকে মহাকাশ

    পৃথিবীর এই ৫টি স্থান মহাকাশ থেকেও দেখা যায়

    Taka

    জমানো টাকা তুলতে ভোগান্তি, শাখায় শাখায় ছুটছেন আমানতকারীরা

    উদ্ভিদ

    জঙ্গের এই উদ্ভিদটি কোবরা সাপের চেয়েও বেশি বিষাক্ত, স্পর্শ করলে মৃত্যু অনিবার্য

    নারীদের ঘুম

    পুরুষদের তুলনায় যে কারণে নারীদের ঘুমের বেশি প্রয়োজন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.