জুমবাংলা ডেস্ক : বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির হামলায় মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা বিজিপি, সেনা সদস্য ও কাস্টমস কর্মকর্তাদের ফেরত পাঠানোর সময় যতোই এগিয়ে আসছে, ততোই সীমান্তে কঠোর হচ্ছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
সীমান্তে নাশকতার শঙ্কায় বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল থেকেই নাফ নদীতে একাধিক টহল বোট নামিয়েছে বিজিবি। সেই সঙ্গে চলছে ফুট পেট্রোলিং। সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে ওড়ানো হয়েছে ড্রোন।
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩৩০ জনকে ফেরত পাঠানোর আগে নাশকতার শঙ্কা দেখা দেয় সীমান্তে। এই প্রেক্ষাপটে টেকনাফ, শাহ পরীর দ্বীপ, লেদা সীমান্তে কঠোর অবস্থান নেয় বিজিবি। সব ধরণের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতেই বাড়ানো হয়েছে টহল।
এছাড়া মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সেনা সদস্য এবং রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঠেকাতে জিরো টলারেন্স নীতিতে রয়েছে বিজিবি। সেই সঙ্গে সীমান্তসন্ত্রাস ঠেকাতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে অবস্থান করছেন তারা।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রতি দশ ফুট অন্তর অন্তর অবস্থানে রয়েছেন বিজিবি সদস্যরা। গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে চলছে ড্রোন পর্যবেক্ষণ।
সীমান্তে নাশকতা এড়াতে সব দিক থেকেই প্রস্তত বলে জানিয়েছে বিজিবি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।