জুমবাংলা ডেস্ক : সঙ্গিনী থেকে বিচ্ছিন্ন করা নোয়াখালীর সেই কিশোরী নিজের হাত কেটে রক্তাক্ত করেছে। একই সঙ্গে প্রায় সময় উদ্ভট আচরণ করছে ওই কিশোরী। পরিবার তাকে মানসিক চিকিৎসা দেবে বলে জানিয়েছে। ওই কিশোরী নোয়াখালী সদর উপজেলার বাসিন্দা।
তবে প্রতিবেশীরা এ নিয়ে নানা কথা বলছে পরিবারের সদস্যদের। যে কারণে তারাও সামাজিক চাপে আছেন বলে দাবি করেছেন।
কিশোরীর মা সংবাদকর্মীদের জানিয়েছেন, গতকাল (বুধবার) সকালে ভাত ও ওষুধ খাওয়ার পর সে ঘুমায়। দুপুরে বাথরুমে ঢুকে দরজা বন্ধ করে নিজে হাত কেটে রক্তাক্ত করে। পরে তাকে হাসপাতালে ডাক্তার দেখানো হয়। আজ সকাল থেকে সে স্বাভাবিক আছে।
ওই কিশোরীর এবং তার পরিবারের কোনো সমস্যা হলে উপজেলা প্রশাসনকে জানাতে বলেছেন নোয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নিজাম উদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘যেহেতু মেয়েটি পরিবারের সঙ্গে আছে, যেকোনো সুবিধা-অসুবিধা হলে তারা আমাদের জানাতে পারবেন। আমরা তখন প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করব। ’
এর আগে রবিবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় নোয়াখালীর ওই কিশোরী সংসার করতে চলে যান টাঙ্গাইলের কিশোরীর বাড়িতে। মঙ্গলবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায় টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার ফুলকী ইউনিয়ন পরিষদে দুই পরিবারের অভিভাবকের লিখিত রেখে তাদের হস্তান্তর করা হয়। এ সময় এই দুই কিশোরী কান্নায় ভেঙে পড়ে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।