জুমবাংলা ডেস্ক : ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করেছে এবং দুর্বল হয়ে পটুয়াখালী ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গভীর নিম্নচাপ আকারে অবস্থান করছিল। এটি স্থলভাগের অভ্যন্তরে আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও বৃষ্টি ঝরিয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে।
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়া অব্যাহত রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সংক্রান্ত ১১ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে আবহাওয়া অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’র প্রভাবে সারাদেশে বৃষ্টি হয়েছে। এই বৃষ্টি শেষে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।
শুক্রবার আবহাওয়া অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান।
কাজলের উষ্ণ ছোঁয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারালেন খেসারি লাল, চললো তুমুল রোমান্স
তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’ পার হয়ে গেলে ধীরে ধীরে বৃষ্টি কমে আসবে। আর বৃষ্টি শেষে সারাদেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।