জুমবাংলা ডেস্ক : গরুর বৈধতার প্রমাণ হিসেবে প্রত্যায়নপত্র প্রথা চালু করেছেন কক্সবাজারের রামুর কচ্ছপিয়ার চেয়ারম্যান আবু ইসমাইল মো. নোমান।
এজন্য ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদাও দিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন খামারিরা।
এ বিষয়ে কচ্ছপিয়ার চেয়ারম্যান বলেন, মিয়ানমার থেকে অবৈধভাবে বিপুল সংখ্যক গরু আনছেন চোরাকারবারিরা। ফলে দেশীয় খামারিরা পড়েছেন বিপাকে। দেশীয় গরুগুলোকেও অবৈধ ভেবে অভিযান চালানো হয়। তাই স্থানীয় খামারিদের গরুগুলো যাচাই বাছাই করে প্রত্যয়ন পত্র দেয়া হচ্ছে পরিষদ থেকে। যাতে বৈধ ও অবৈধ গরু চিহ্নিত করতে সহজ হয়।
আবার এই প্রত্যয়ন পত্র বাবদ তিনি কোনো চাঁদা নেননি বলে জানালেও খামারিরা জানিয়েছেন, ৮০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত প্রত্যয়নপত্র বাবদ চাঁদা দিতে হয় পরিষদকে।
অনেক গরু ব্যবসায়ীর দাবি, অবৈধভাবে আসা অনেক গরুও পরিষদ থেকে প্রত্যয়ন পত্র দিয়ে বৈধতা দিচ্ছেন চেয়ারম্যান।
এসব অভিযোগ সম্পর্কে চেয়ারম্যান বলেন, দেশী গরুগুলোর সুরক্ষার জন্য কাজ করতে গিয়ে তাকে বদনাম দেয়া হচ্ছে।
রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফাহমিদা মোস্তফা বলেন, বিষয়টি তিনি খতিয়ে দেখছেন। অবৈধ গবাদিপশু চোরাচালান রোধে দ্রুতই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও তিনি জানান।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।