একজন সমাজসেবক দানবীর ও মানবতার ফেরিওয়ালা ফখরুল ইসলাম

fakhrul-islam-sylhet

সুয়েব রানা সিলেট, জৈন্তাপুর : মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্যে, এ কথাটির মর্মার্থ বুঝতে হলে মিশতে হবে একজন মানুষের সাথে। এই মানবতার ফেরিওয়ালা হলেন জৈন্তাপুর উপজেলার ২ নং ইউ/পি চেয়ারম্যান সম্ভ্রান্ত পরিবারে সন্তান ফখরুল ইসলামের সাথে।তিনি বহুল পরিচিত সমাজসেবী ও সুনামধন্য ব্যবসায়ী। সমাজসেবামূলক কাজে জড়িয়ে অল্প দিনের মধ্যে উপজেলার মানুষের আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন ফখরুল ইসলাম সাহেব।

fakhrul-islam-sylhet

সামাজিক দিক থেকে সকলের প্রিয় মানুষ তিনি। মানুষের অসুবিদা সুবিদা সবসময় ছায়ার মত পাশে থাকেন, মুখে থাকে তার মন ভাল করে দেয়া হাসি। সদা প্রাণোবন্ত হাস্যোজ্জ্বল মানুষ তিনি। হাসি ছাড়া কথা বলেন না কারো সাথে। ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পরোপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এই মানবিক মানুষ। স্বপ্ন তার অসহায় মানুষদের নিয়ে কাজ করার। তিনি সবসময় অসহায় অবহেলিত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন। শুধু তাই নয় যে কোনো সামাজিক সমস্যায় তাকে পাশে পাওয়া যায়।

করোনা কালে তিনি মানবতার পরিচয় দিয়েছেন। অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী পৌছে দিয়েছেন। এলাকার অসহায় অনেক মানুষের ঘর নির্মাণ কাজে সাহায্য সহযোগিতায় হাত প্রসার রেখে দিয়ে মানবতার বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন তিনি। যা সমাজের মানুষের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।

তিনি নি:স্বার্থ ভাবে গরিব মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। একটি সুন্দর সমাজ বিনির্মানে কাজ করছেন। নিজ অর্থায়নে মসজিদ- মন্দির, ধর্মিয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ বিভিন্ন কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন।

এলাকাবাসী বলেন, ফখরুল সাহেব এমন একজন মানুষ বাজারে বা রাস্তাঘাটে কোন ফকির বা অসহায় মানুষ দেখলে নিজের টাকা দিয়ে বাজার সদাই করে দেন, এমন কি তিনি তার ইনকামের টাকা বেশি অংশ মানুষ কে বিলিয়ে দিয়ে দেন।

ফখরুল সাহেব বলেন, ইসলাম একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান। ইসলামের সঙ্গে চলতে হলে ইসলামে দেখানো প্রতিটি বিষয় মেনে চলতে হয়। মানবসেবার জন্য মসজিদ-মাদ্রাসা, রাস্তাঘাট ও বাঁধ নির্মাণসহ নানা জনকল্যাণ মূলক কাজ করাও বিশেষ সাওয়াবের কাজ।

সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের নিরাপত্তায় হাইওয়ে পুলিশ

একটি সুন্দর কাজ সম্পাদন করতে দরকার ভালো মানসিকতার। মানুষের সেবা করেই আমি আত্মতৃপ্তি পাই। অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে আমার আত্নতৃপ্তি। মানুষের উপকার করতে পারলে নিজের কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই নিজেকে আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত রেখেছি। এটাই আমার কর্মময় জীবন। এভাবেই সারাজীবন এলাকার মানুষের সেবা করে পাশে থাকতে চাই।