Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা উচিত : জি এম কাদের
জাতীয়

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা উচিত : জি এম কাদের

Shamim RezaAugust 26, 20244 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের (জি এম কাদের) বলেছেন- শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করা উচিত। ভারতের বার্তা সংস্থা পিটিআইকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

PM

জি এম কাদের জোর দিয়ে বলেন, শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে প্রত্যর্পণ করা উচিত। শেখ হাসিনার শাসনামলে তার ও তার সরকারের মাধ্যমে সংঘটিত সব অপরাধের জন্য বাংলাদেশের আদালতে বিচার হওয়া উচিত।

এ সময় বাংলাদেশে বন্যা পরিস্থিতির জন্য যারা ভারতকে দায়ী করছেন, তাদের ভাষ্যকে ‘ভুল বয়ান’ উল্লেখ করে তা প্রত্যাখ্যান করে কাদের বলেন, বিদ্যমান ভারতবিরোধী মনোভাবকে কাজে লাগিয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য নয়াদিল্লিকে ভুলভাবে দায়ী করা হচ্ছে। তার কথায়, উভয় দেশের জনগণ যখন সুসম্পর্ক চায়, তখন একটি দেশের সর্বোচ্চ প্রভুসুলভ আচরণ বন্ধ করাটা গুরুত্বপূর্ণ। এর পরিবর্তে একে অপরকে সমান অংশীদার হিসেবে বিবেচনা করা জরুরি।

বাংলাদেশে ‘ভারত খেদাও’ প্রচারণার ব্যাপারে জি এম কাদের বলেন, এই বিদ্বেষ ভারতের বিরুদ্ধে নয়। বাংলাদেশে একটি স্বৈরাচারী শাসনের সূচনা ও অপশাসনের অনেক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশটির একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দল (আওয়ামী লীগ) ও তার নেত্রীর (শেখ হাসিনা) প্রতি ভারতের প্রশ্নাতীত সমর্থনের নীতির বিরুদ্ধে এই বিদ্বেষ।

সাম্প্রতিক বন্যার বিষয়ে জি এম কাদের বলেন, ‘ভারত থেকে আগাম সতর্কতা থাকলে ভালো হতো, যাতে আমরা প্রস্তুতি নেয়ার সময় পেতাম।’

এর আগে ত্রিপুরায় গোমতী নদীর বাঁধ খুলে দেয়ার কারণে বাংলাদেশের বেশকিছু অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, এমন খবর প্রকাশিত হয় দেশের গণমাধ্যমে। পরে এই অভিযোগ অস্বীকার করে ভারত। নয়াদিল্লিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, দুই দেশের অভিন্ন নদীর বন্যা উভয় দেশের জন্য একটি অভিন্ন সমস্যা, যা উভয় দেশের মানুষকে প্রভাবিত করে। এই সমস্যার সমাধানে উভয় দেশের ঘনিষ্ঠ পারস্পরিক সহযোগিতা প্রয়োজন।

পিটিআইকে জি এম কাদের বলেন, যারা পরিস্থিতি বোঝেন না এবং বর্তমান ভারতবিরোধী মনোভাব ব্যবহার করছেন, তারা মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। স্বাভাবিকভাবেই পানি উচ্চতা থেকে নিচের দিকে প্রবাহিত হবে। যদি বাঁধ থেকে অতিরিক্ত পানি ছাড়া না হয়, তাহলে বাঁধগুলো ভেঙে যেতে পারে, বড় ধরনের বিপর্যয় ঘটতে পারে।

ভারত বাংলাদেশের ‘সময়ের পরীক্ষিত বন্ধু’ হওয়া সত্ত্বেও দেশটিতে ভারতবিরোধী মনোভাব বৃদ্ধির বিষয়ে জি এম কাদের বলেন, ভারতবিরোধী মনোভাব ভারতের জনগণের বিরুদ্ধে নয়, নীতিনির্ধারকদের বিরুদ্ধে। ক্ষোভ ভারতীয় জনগণের বিরুদ্ধে নয়, এখানে এখনো এমন মানুষ আছেন, যারা মানুষে মানুষে ভালো সম্পর্ক চান। কিন্তু সমস্যা হলো ভারত আওয়ামী লীগকে তার সব ত্রুটিবিচ্যুতি, দুঃশাসন, সুষ্ঠু নির্বাচনের অভাব ও দুর্নীতি সত্ত্বেও এতটাই সমর্থন করেছিল যে ভারতীয় এস্টাবলিশমেন্টকে এখন আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে দেখা হচ্ছে। আর সেই কারণেই মানুষ ক্ষুব্ধ। সে জন্যই মানুষ ভারতকে বাংলাদেশের শত্রু হিসেবে দেখছে।

ভারত-বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে জি এম কাদের বলেন, উভয় দেশের একে অপরকে প্রয়োজন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এখন একটি নতুন ও ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করতে হবে। আওয়ামী লীগ এখন অতীত। আমাদের সামনে তাকাতে হবে। উভয় দেশকে বসতে হবে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের উপায় পুনর্বিবেচনা করতে হবে। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে উভয়কে সমান হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। এবং ভারতকে যেকোনো ধরনের বড়ভাইসুলভ মনোভাব এড়ানো উচিত। কারও সর্বোচ্চ প্রভুর মতো আচরণ করা উচিত নয়।

দেশের মানুষ যত দ্রুত সম্ভব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরতে চায় দাবি করে জি এম কাদের বলেন, এই মুহূর্তে, জনগণের অভ্যুত্থানের পরে, সাধারণ জনগণ একটি সঠিক গণতান্ত্রিক কাঠামো চায়। কয়েক দশক ধরে জনগণের ভোটে সরকার গঠন করা হলেও সেসব সরকার কখনো জনগণের জন্য কাজ করেনি।

কোনো একক রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তির খুব শক্তিশালী হওয়া রুখতে শুধু সরকারি কাঠামোতেই নয়, সংবিধানেও সংস্কার আনার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘অতীতে আমরা দেখেছি, দলগুলো ক্ষমতায় আসার পর স্বাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুর্বল করে স্বৈরাচারী শাসকে পরিণত হয়েছে। এটা হওয়া উচিত নয়। প্রয়োজনে এই প্রবণতা বন্ধ করতে আমাদের সংবিধান সংস্কার করা উচিত।

এখন থেকে ছুটির পরে অফিসের বসের কথা শুনতে বাধ্য নন কর্মচারীরা!

এ সময় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার রবিবার (২৫ আগস্ট) ভাষণকে স্বাগত জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, বিভিন্ন খাতে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার বাস্তবায়নের পর একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এই সরকার। এ অবস্থায় রাতারাতি পাহাড়সমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কঠিন। আমি মনে করি তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) যে আবেদন জানিয়েছেন, যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা খুবই ইতিবাচক। এবং এই সংস্কারগুলো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, হওয়া উচিত।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় উচিত এনে এম করা কাদের জি জি এম কাদের দেশে প্রভা ফিরিয়ে বিচার শেখ হাসিনাকে
Related Posts
হামলা

নির্বাচন অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্রে এই হামলা: মির্জা ফখরুল

December 20, 2025
মৃত্যু আওয়ামী লীগ নেতার

পুলিশের ভয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

December 20, 2025
জানাজায় অংশ নিতে

ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় জামায়াতে আমির

December 20, 2025
Latest News
হামলা

নির্বাচন অনিশ্চিত করার ষড়যন্ত্রে এই হামলা: মির্জা ফখরুল

মৃত্যু আওয়ামী লীগ নেতার

পুলিশের ভয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

জানাজায় অংশ নিতে

ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে ঢাকায় জামায়াতে আমির

অভিযুক্ত ফয়সাল

হাদিকে হত্যা: ভারতের কোথায় আছে অভিযুক্ত ফয়সাল?

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগ

ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগ

বিজিবি

পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করছে বিজিবি : প্রধান উপদেষ্টা

লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা

লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন ডা. জুবাইদা

২০০ বছরের লড়াই

ভারত ও আ.লীগকে নিয়ে যা বললেন হাদির বোন মাসুমা

নিরাপত্তা জোরদার

রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার

নিরাপত্তা জোরদার

মেট্রোরেলের দুই স্টেশনে নিরাপত্তা জোরদার

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.