Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home কীভাবে বাজারে আসে নতুন টাকা
জাতীয়

কীভাবে বাজারে আসে নতুন টাকা

Tarek HasanFebruary 28, 20244 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : টাকা মুদ্রণ বা ছাপা হয় গাজীপুরের টাঁকশালে। দেশের মানুষের কাছে এটি ‘টাঁকশাল’ নামে পরিচিত হলেও টাকা ছাপানোর এই প্রতিষ্ঠানটির নাম ‘দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড।’ গ্রাহকদের হাতে থাকা সব টাকাই নগদ আকারে থাকে না। মোট টাকার সামান্য অংশই নগদে ছাপানো থাকে। বাকি টাকা অ্যাকাউন্ট স্থানান্তরভিত্তিক। পুরো টাকা কখনও একবারে প্রয়োজন হয় না। যে কারণে সব টাকা ছাপানোরও দরকার হয় না। তবে কোনো কারণে সরকার বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক চাইলেই কি টাকা ছাপাতে পারে? এককথায় এই প্রশ্নের জবাব হলো, চাইলেই টাকা ছাপানো যায় না। সব পক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়ার পরও টাকা ছাপিয়ে বাজারে দিতে অন্তত ১০ মাস সময় লাগে।

নতুন টাকা

মুদ্রার ইতিহাস: মুদ্রার প্রচলন শুরুর আগে সভ্যতা বিকাশের শুরুর দিকে পণ্যের বিনিময়ে পণ্য লেনদেন হতো। এরপর শুরু হলো স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রার প্রচলন। সেখান থেকে এলো কাগুজে মুদ্রা।

একটি সময় নোট ইস্যু হতো ওই দেশের মজুত স্বর্ণ ও রৌপ্যের বিপরীতে। পরবর্তী সময়ে এ দু’টির পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা এবং সরকারি গ্যারান্টির বিপরীতে মুদ্রা ছাপানো শুরু হয়। সরকারি গ্যারান্টির বিপরীতে মুদ্রা বেশি ছাপলে স্বাভাবিকভাবে মূল্যস্ফীতির ওপর চাপ বাড়ে। যে কারণে অনেক হিসাব করে এ ধরনের নোট ইস্যু হয়। অবশ্য নোট ইস্যু করা আর নোট ছাপিয়ে বাজারে দেয়া এক বিষয় না।
টাকা ছাপা শুরু হয় ১৯৭২ সালে: ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও দেশে কিছুদিন পাকিস্তানি টাকার প্রচলন ছিল। তখন ওই টাকার নোটে ‘বাংলাদেশ’- লেখা স্ট্যাম্প ব্যবহার করা হতো। পাকিস্তানি মুদ্রার পরিবর্তে বাংলাদেশের মুদ্রা হিসেবে টাকার প্রচলন শুরু হয় ১৯৭২ সালের ৪ঠা মার্চ। বাংলাদেশে কাগজে তৈরি মুদ্রার নাম টাকা। দেশের অর্থনীতির ব্যাপ্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি বাজারে বাড়ছে মুদ্রা প্রবাহ। এই প্রবাহিত মুদ্রার বেশির ভাগই রয়েছে মানুষের হাতে হাতে।

অর্থনীতির আকার ও চাহিদা বিবেচনায় কী পরিমাণ নগদ নোট দরকার সে আলোকে বাজারে টাকা ছাড়া হয়। আর একটি অংশ সব সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও ব্যাংকের ভল্টে মজুত রাখা হয়। বাজারে টাকার চাহিদা বাড়লে তখন মজুত কমে। চাহিদা কমলে মজুত বাড়ে।

টাঁকশাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে: বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্নিষ্টরা জানান, চাইলেই টাকা ছাপানো যায় না। যেমন- কেন্দ্রীয় ব্যাংক আগামীকাল সিদ্ধান্ত নিলো টাকা ছাপানো হবে। তাহলে প্রথমে কাগজ ও কালি কেনার টেন্ডার আহ্বান করতে হবে। বিদ্যমান ব্যবস্থায় এজন্য অন্তত চার মাস সময় লাগে। আর কাগজ কেনার আদেশ দেয়ার পর দেশে আসতে লাগে আরও পাঁচ মাস। আবার টাকা মূল্যমানের আলোকে প্রতিটি কাগজ থাকে আলাদা, যেখানে মূল্যমানের জলছাপ থাকে। ফলে প্রতিটি মূল্যমানের ভিত্তিতে কাগজ আনতে হয়। কাগজ-কালি ছাপাখানা পর্যন্ত পৌঁছানোর পর ১০, ২০ ও ৫০, ১০০ টাকার নোট ছাপা শুরুর দিন থেকে বাজারে দিতে অন্তত ১৭ দিন লাগে। আর ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট ছাপা শুরুর দিন থেকে বাজারে যাওয়া পর্যন্ত লাগে অন্তত ২৬ দিন। কেননা নোট ছাপানোর পর প্রথমে তা বদ্ধ ঘরে বিশেষ ব্যবস্থায় শুকানো হয়। শুকাতে তিন থেকে সাতদিন সময় লাগে। শুকানোর পর প্রতিটি নোটের ছাপার মান যাচাই করা হয়। মান ঠিক থাকলে তা কাটিং করে বাইন্ডিং করা হয়। এরপর আবার মান যাচাই করে বাক্সবন্দি করে নানা প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বাজারে দেয়া হয়।

কীভাবে বাজারে আসে নতুন টাকা: সাধারণত, দেশের প্রত্যেকটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের একটি নির্দিষ্ট শাখা (মেইন ব্রাঞ্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট থেকে টাকা নিতে পারে। অবশ্য ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের তিনটি শাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্ট থেকে টাকা নিতে পারে। আর এভাবেই ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে মানুষের হাতে নতুন টাকা আসে। বাণিজ্যিক ব্যাংক ছাড়াও কখনো কখনো (দুই ঈদে) কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরাসরি সাধারণ মানুষের হাতে নতুন টাকা তুলে দেয়।

টাকাও এক ধরনের কাগজ। তবে এটি মূল্যবান হয়ে উঠেছে বিনিময় মূল্যের নিশ্চয়তার কারণে। বর্তমানে মোট লেনদেনের বড় অংশ হয় অনলাইনভিত্তিক। বাংলাদেশ ক্যাশলেস সোসাইটি গঠনের জন্য কিউআর কোডভিত্তিক আন্তঃলেনদেন ব্যবস্থা চালু করেছে। পরীক্ষামূলকভাবে প্রথমে মতিঝিল এলাকার ফুটপাতের ১২শ’ দোকানে এ রকম লেনদেন ব্যবস্থা চালু হয়েছে। ক্যাশলেস হলে নগদ লেনদেন আরও কমবে। পুরো ক্যাশলেস হলে তখন আর ছাপানো নগদ টাকার প্রয়োজনই হবে না।

৭০০ কোটি ডলার ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ

বাড়ছে নতুন টাকা ছাপার পরিমাণ: জানা গেছে, ২০২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন করে টাকা ছাপানোর পরিমাণ ১৭৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা ছাপানো হয়েছে, যা ২০২২ সালে ছিল ২৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ এ বছর ৫১ হাজার কোটি টাকা বেশি ছাপানো হয়েছে।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় আসে? কীভাবে? টাকা নতুন বাজারে
Related Posts
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগ

ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগ

December 20, 2025
বিজিবি

পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করছে বিজিবি : প্রধান উপদেষ্টা

December 20, 2025
লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা

লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন ডা. জুবাইদা

December 20, 2025
Latest News
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগ

ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ডে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের উদ্বেগ

বিজিবি

পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করছে বিজিবি : প্রধান উপদেষ্টা

লন্ডনের উদ্দেশ্যে রওনা

লন্ডনের উদ্দেশ্যে ঢাকা ছাড়লেন ডা. জুবাইদা

২০০ বছরের লড়াই

ভারত ও আ.লীগকে নিয়ে যা বললেন হাদির বোন মাসুমা

নিরাপত্তা জোরদার

রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার

নিরাপত্তা জোরদার

মেট্রোরেলের দুই স্টেশনে নিরাপত্তা জোরদার

জানাজা

ওসমান হাদির মৃত্যু: আজ রাষ্ট্রীয় শোক

বাড়িতে আগুন

মাগুরায় বিটিভির মহাপরিচালক ও অপরাধ ট্রাইবুনালের প্রসিকিউটর এ-র বাড়িতে আগুন

জানাজা

শহীদ ওসমান হাদির জানাজা বেলা দুইটায়

বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে

আজ ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.