স্পোর্টস ডেস্ক : আরশদীপ প্রথম ওভারেই ৩টি নো বল করেন। উমরান মালিক করেন ২টি নো বল। এ ছাড়াও ভারত ৪টি ওয়াইড বল করে এবং লেগবাই দেয় ১টি। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এক ম্যাচে সব থেকে বেশি নো বল করার রেকর্ডে শীর্ষ স্থানে ভারত। এই তালিকায় যদিও আরও বেশ কিছু দেশ রয়েছে। তারাও একই সংখ্যক নো বল করেছিল। ভারতীয় বোলাররা বৃহস্পতিবার ৭টি নো বল করেছেন। শ্রীলঙ্কার বোলাররা কোনও নো বলই করেননি।
আরশদীপ প্রথম ওভারেই ৩টি নো বল করেন। উমরান মালিক করেন ২টি নো বল। এ ছাড়াও ভারত ৪টি ওয়াইড বল করে এবং লেগবাই দেয় ১টি। মোট ১২ রান অতিরিক্ত দেয় ভারত। ভারতীয় বোলারদের জঘন্য বোলিংয়ের সুযোগ নিয়ে ২০৬ রান তুলে নেয় শ্রীলঙ্কা। সেই রান তুলে ম্যাচ জিততে ব্যর্থ ভারত। ভারতের প্রায় সব বোলারই প্রচুর রান দেন এই ম্যাচে। এক মাত্র অক্ষর পটেল ৪ ওভার বল করে মাত্র ২৪ রান দেন। তিনি বাদে কেউই সে ভাবে রান আটকাতে পারেননি। হার্দিক ২ ওভারে ১৩ রান দিলেও তিনি পুরো ওভার বল করেননি।
ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সব থেকে বেশি নো বল করার রেকর্ড গড়লেন আরশদীপ। এর আগেও এই রেকর্ড ছিল তাঁর দখলে। ৪টি নো বল করেছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার সেই রেকর্ড ভেঙে দিলেন নিজেই। ৫টি নো বল করলেন আরশদীপ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের কিমো পলের সঙ্গে যুগ্ম ভাবে এক ম্যাচে সব থেকে বেশি নো বল করার তালিকায় বিশ্বের মধ্যে শীর্ষে আরশদীপ। ইনিংসে সব থেকে বেশি নো বল করার তালিকায় ভারতের সঙ্গে শীর্ষে শ্রীলঙ্কা, আয়ারল্যান্ড এবং আফগানিস্তান। টেস্ট খেলিয়ে দেশ বাদ দিলে যদিও এই তালিকায় শীর্ষে ঘানা। উগান্ডার বিরুদ্ধে একটি ম্যাচে ঘানার বোলাররা দশটি নো বল করেছিলেন।
ভারতের হয়ে বৃহস্পতিবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সব থেকে সফল বোলার ছিলেন উমরান। ৩টি উইকেট নেন তিনি। কিন্তু ২টি নো বল করেন তিনিও। ৪ ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে উমরান দেন ৪৮ রান। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সব থেকে বেশি মার খেয়েছেন শিবম মাভি। যিনি অভিষেক ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে নজর কেড়েছিলেন, সেই ভারতীয় পেসার ৪ ওভারে ৫৩ রান দেন। কোনও উইকেটও নিতে পারেননি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।