লাইফস্টাইল ডেস্ক : যে হৃদরোগীদের হৃদপিন্ডের পাম্পিং ক্ষমতা কমে যায়, অর্থাৎ ৩০% এর নিচে নেমে আসে তাদের রোজা না রাখাই উত্তম।
পাম্পিং ক্ষমতা ৩০% এর বেশি, এবং অন্যান্য রোগ যেমন: কিডনীজনিত সমস্যা, ডায়াবেটিস ইত্যাদি না থাকলে তাদের ক্ষেত্রে রোজা রাখায় কোনো সমস্যা নেই।
হার্টের রোগের সাথে যদি ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে রোজায় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। ইফতারে তেল ও ভাজা পোড়া না খেয়ে নরম ও সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে। সাথে থাকতে পারে কিছু ফলমূল। এতে হার্টের উপর চাপ পড়বে না। তারাবীর নামাযের পর নিয়মিত ঔষধ খেতে হবে। সকালের যে ঔষধগুলো ছিল সেগুলো সেহরির সময় নিতে হবে।
রমজানের সময় যদি কারো নতুন করে হৃদরোগ হয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। ব্যাথা বা বুকে জ্বালাপোড়া যদি বেশি হয় তখন ইসিজি করে নিশ্চিত হতে হবে যে এটি গ্যাসের সমস্যা কিনা।
একইসাথে হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস রোগীদের সকালের ঔষধগুলোর সাথে ইনস্যুলিনের ডোজ কম নিতে হবে। আর বিকেলে, ইফতারের পরের ডোজ বেশি নিতে হবে। রোজা ব্যতীত অন্যান্য সময় এটি থাকে উল্টো।
ভারতে বিয়ে করতে এসে বউয়ের বদলে পাত্রীর বান্ধবীর গলায় মালা!
অর্থাৎ, সকালে ভারী(৩ ভাগের ২ ভাগ) ডোজ এবং রাতে হালকা(৩ ভাগের ১ ভাগ) ডোজ। রোজায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অন্যান্য ঔষধের ডোজও কমিয়ে নিতে হবে, তা না হলে স্যুগার হঠাৎ ফল করতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।