জুমবাংলা ডেস্ক : দেশীয় বাজারে চাহিদা থাকায় যশোরে বাণিজ্যিকভাবে বাড়ছে ড্রাগন ফলের চাষ। এ ফল চাষ করে স্বল্প সময়ে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। কৃষি বিভাগ বলছে, ড্রাগন ফলের চাষাবাদ ও নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে তারা সব প্রকার সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত।
দেশে গেল কয়েক বছর ধরে চলছে ড্রাগন ফলের চাষ। দেশীয় বাজারে চাহিদা বেশি থাকায় অনেকেই ঝুঁকছেন এ ফল চাষের দিকে।
থাইল্যান্ড, ফ্লোরিডা ও ভিয়েতনাম থেকে আনা বিভিন্ন জাতের চারা দিয়ে দেশে গড়ে উঠেছে ড্রাগন ফলের ক্ষেত। বর্তমানে যশোর সদর, ঝিকরগাছা, চৌগাছা, শার্শা ও বাঘারপাড়া উপজেলাতে বড় পরিসরে আবাদ হচ্ছে ড্রাগন ফল। ব্যাপক লাভজনক হওয়ায় চাকরির খোঁজ না করে শিক্ষিত যুবকরা এ ফল চাষে নেমে পড়েছেন। এমনকি গৃহবধূ ও ব্যবসায়ীরাও ড্রাগনের আবাদ করে এখন স্বাবলম্বী।
এদিকে যশোর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক মোহাম্মাদ নূরুজ্জামান বলেছেন, তাদের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে জেলার ৫১ হেক্টর জমিতে চলছে নতুন এ ফলের চাষ। নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতেও সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে তারা।
কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, ক্যাকটাস ঘরনার এ ফল লাল ও হলুদ রঙের হয়। এর ভেতরের মাংসল অংশটি গাঢ় গোলাপি, হলুদ ও সাদা বর্ণের। এপ্রিল থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এ গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করা যায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।