Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home কোন পথে বাংলাদেশ?
    জাতীয়

    কোন পথে বাংলাদেশ?

    Shamim RezaDecember 28, 20247 Mins Read
    Advertisement

    মো. রাকিবুল ইসলাম : বাংলাদেশের ইতিহাসে জুলাই-আগস্ট বিপ্লব একটি যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। এ বিপ্লব যেমন নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে, তেমনি বেশ কিছু চ্যালেঞ্জও এনে দিয়েছে। রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রে এই পরিবর্তনের ঢেউ দেশকে ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে কিনা, তা নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।

    Bangladesh

    বিপ্লবের প্রভাব সামগ্রিকভাবে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক অবস্থানে কীভাবে প্রতিফলিত হবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে এ মুহূর্তে দেশের বিভিন্ন স্তরে যে সংকট এবং সম্ভাবনা বিদ্যমান, তা বিশ্লেষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    রাজনৈতিক অঙ্গনে পরিবর্তনের ঢেউ

       

    জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের কেন্দ্রে ছিল জনগণের দীর্ঘদিনের ক্ষোভ। সুশাসনের অভাব, দুর্নীতি এবং রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে জনগণ সরকার এবং রাজনীতিবিদদের উপর আস্থা হারিয়েছিল। এ ক্ষোভ থেকে জন্ম নেয় গণআন্দোলন, যা শেষ পর্যন্ত ক্ষমতার পালাবদলের মাধ্যমে সমাপ্তি লাভ করে।

    নতুন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এখন জনআস্থা পুনরুদ্ধারে কাজ করছে। তাদের প্রতিশ্রুতিগুলোর মধ্যে রয়েছে- সুশাসন নিশ্চিত করা, দুর্নীতিবিরোধী কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করা।

    তবে এ প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করা কতটা সম্ভব হবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েই গেছে। বিশেষ করে বিরোধী দলগুলো অভিযোগ করছে যে, নতুন সরকার পুরনো ধারা থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না।

    আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সংস্কার। দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নির্ভর করছে একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের উপর। নির্বাচন কমিশনকে স্বাধীন এবং শক্তিশালী করতে নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে এ উদ্যোগ কতটা কার্যকর হবে, তা নির্ভর করবে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতার উপর।

    ইতোমধ্যে রাষ্ট্র-সংস্কারের উদ্দেশ্যে ৬টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন ও সংবিধান সংস্কার কমিশন। এসব কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করে অতিশীঘ্রই সরকারকে বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব প্রদান করবে। এর প্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাষ্ট্র-সংস্কারের প্রয়োজনীয় উদ্দ্যোগ গ্রহণ করবে বলে সূত্রে জানা গেছে।

    অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও পুনর্গঠনের চ্যালেঞ্জ

    জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে দেশের অর্থনীতিতে যে সংকট তৈরি হয়েছে, তা সামাল দেওয়া এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। শিল্প, কৃষি এবং সেবা খাতে কার্যক্রম অনেকটাই থমকে গিয়েছিল। বিশেষ করে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতে বিপ্লবের সময়কার অস্থিরতা বড় ধরনের ক্ষতি ডেকে এনেছে।

    ২০০৯ সাল থেকে বাংলাদেশের বার্ষিক প্রবৃদ্ধি ছয় শতাংশের বেশি ছিল। মাথাপিছু আয়ের দিক থেকে বাংলাদেশ ২০২১ সালে ভারতকে ছাড়িয়ে যায়। কিন্তু অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির সুফল বাংলাদেশে সবাই পায়নি। ২০২২ সালের সরকারি হিসাব বলছে, ১৫-২৪ বছর বয়সী ১ কোটি ৮০ লাখের বেশি বাংলাদেশি কর্মহীন ছিল।

    দেশি-বিদেশি বিভিন্ন চক্রান্তে বিপ্লব পরবর্তী অস্থিরতা গার্মেন্টস শিল্পকে ব্যাপকভাবে নাড়া দিয়েছে। সহিংসতার মুখে অনেক গার্মেন্টস কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। বাংলাদেশে ৫৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের মধ্যে ৮৫ শতাংশই আসে এই খাতের প্রায় সাড়ে তিন হাজার কারখানা থেকে।

    যুক্তরাষ্ট্রের পোশাক প্রস্তুতকারক হুলা গ্লোবাল, জানিয়েছে তারা ইতোমধ্যে তাদের কিছু উৎপাদন বাংলাদেশ থেকে সরিয়ে নিয়েছে। কোম্পানির প্রধান করণ বোসের বরাতে জানা যায়, তারা সাময়িক সময়ের জন্য বাংলাদেশে যাওয়া সব নতুন অর্ডার বন্ধ করে দিয়েছে।

    বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল প্রায় ১২ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতি আরও বেশি, তা ১৪ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। আবার কয়েক দফা বন্যায় কৃষি খাতে উৎপাদনে ব্যাঘাত ও সরবরাহ ব্যবস্থায় নানা সমস্যা, মধ্যস্বত্ত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য এবং স্বৈরাচারের রেখে যাওয়া সিন্ডিকেট নিত্যপণ্যের বাজারকে আরও বৃদ্ধি করেছে। ফলে লাগামহীনভাবে বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের বাজার। এ নিয়ে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্ন মধ্যবিত্তসহ সকল শ্রেণির ভোক্তারা অস্বস্তিতে আছেন। প্রতিদিন কোনো না কোনো পণ্যের দাম বাড়ছে। এতে সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ ভোক্তা। অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে ট্রাস্কফোর্স গঠন করেছে ও তদারকি শুরু করেছে।

    সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান বলছে, গেল দেড় দশকে রাষ্ট্রের দেশি-বিদেশি ঋণ ছাড়িয়েছে ১৮ লাখ কোটি টাকা। আর ব্যাংক খাতের খেলাপি ছাড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি। অন্যদিকে গত দুই বছরে মূল্যস্ফীতির কারণে দ্রব্যমূল্যও আকাশচুম্বী। আবার এই সময়ে রফতানি আয়ও কমেছে ৬ শতাংশ। এছাড়া বিদেশ থেকে ঋণ নিয়ে ও জনগণের ট্যাক্সের টাকায় পদ্মাসেতু, মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভার নির্মাণের নামে হরিলুটের খেসারতও দিতে হচ্ছে দেশবাসীকে।

    নানামুখী চ্যালেঞ্জ অন্তর্বর্তী সরকারের সমানে। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর রহমানের মতে, বর্তমান প্রেক্ষাপটে কিছুতেই পিছপা হওয়া যাবে না। এই অর্থনীতিবিদ বলেন, আমাদের সফল হতেই হবে, এমন মনোভাব মাথায় রাখতে হবে। সম্পদের স্বল্পতা, ঋণের ভার সবকিছু মাথায় রেখেই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। সেই সঙ্গে অর্থনীতি ব্যবস্থাপনার বিষয়টি মানুষকেও জানাতে হবে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ অবশ্যই অতীতের চেয়ে ভালো হতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অর্থনীতির দিক পরিবর্তনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।

    তবে বর্তমান বাস্তবতায় অর্থনীতির সুফল পেতে মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থানে দ্রুত পরিবর্তন আনতে হবে বলে মনে করেন অর্থনীতিবিদরা। তাঁরা মনে করেন, মূল্যস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে যদি দ্রুত পরিবর্তন আনা যায়, বিশেষ করে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আনতে পারলে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে। সেই সঙ্গে ডিজিটাল ইকোনমির ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা সম্ভব হলে এটিও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাবে। স্বৈরাচারী সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় ফুলে ফেঁপে ওঠা অল্প কিছু ব্যক্তির হাতে দেশের অর্থনীতির নিয়ন্ত্রণে ছিল। এই দুর্বৃত্তায়ন থেকে অর্থনীতিকে মুক্ত করতে হবে। অর্থনীতিকে স্বাভাবিক গতিতে চলতে দিতে হবে।

    অর্থনীতিতে যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা দূর করে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে প্রথমে প্রয়োজন সমস্যা চিহ্নিত করা এবং এ পথে যে প্রতিবন্ধকতা আছে তা দূর করা। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস কিছু দিন আগে জাতির উদ্দেশে ভাষণে বলেছিলেন, ‘ডলারের বিপরীতে টাকার বিনিময় হারকে স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক করা হয়েছে। কালো টাকা সাদা করার অনৈতিক অনুমতি বাতিল করা হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াতে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীর কাছে বাজেট সহায়তা চাওয়া হয়েছে।

    এসব উদ্যোগের পাশাপাশি নিত্যপণ্যের দাম সাধ্যের মধ্যে আনা, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি, ব্যাংক খাতের তারল্য সংকট নিরসন ও পণ্য আমদানি রফতানিতে স্বাভাবিক গতিসহ বিনিয়োগে গতি ফিরিয়ে আনা এই মুহূর্তে সরকারের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মনে করছেন বিশেষকরা।

    সামাজিক অস্থিরতা ও নতুন সম্ভাবনা

    জুলাই-আগস্ট বিপ্লব সামাজিক ক্ষেত্রে নতুন আশা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে এসেছে। জনগণের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে প্রমাণ করেছে যে তারা দেশকে নতুন পথে নিয়ে যেতে প্রস্তুত।

    বিপ্লব পরবর্তী নেতিবাচক দিক হলো, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি- ফলশ্রুতিতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক গোষ্ঠীর মধ্যে বিভাজন বৃদ্ধি। ধর্মীয়, জাতিগত এবং রাজনৈতিক দিক থেকে সমাজ আরও বিভক্ত হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। তবে নতুন বাংলাদেশ গড়তে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকলে বাংলাদেশে অচিরেই একটি গুণগত পরিবর্তন আসবে।

    শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতের সংস্কার

    নতুন সরকার শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায় শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়ন এবং প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থার দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে। বিপ্লব পরবর্তী সময়ে বহুল আলোচিত বিষয় হচ্ছে অভ্যন্তরীণ স্বাস্থ্যখাত। বিশেষ করে বাংলাদেশীদের জন্য ভারতীয় ভিসা বন্ধ করে দেওয়া বা সীমিত করে দেওয়ার ফলে দীর্ঘদিন ধরে ভারতে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা বিপাকে পরে যান। এছাড়া ভারতের বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশীদের চিকিৎসাসেবা না দেওয়ার হুমকি ও আহবান বাংলাদেশকে স্বাস্থ্যখাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার সময় এসেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি কৃষিপণ্য আমদানিতেও এতোদিন ভারতের উপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ছিল। চিকিৎসাসেবা না দেওয়ার হুমকি ও আহবানের পাশাপাশি কৃষিপণ্য রপ্তানি বন্ধেও ভারতের বিভিন্ন পদক্ষেপ বাংলাদেশের কৃষিখাতের সংস্কারের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছে। এখাতে স্বনির্ভরতা অর্জন করাই সরকারের প্রধান এজেন্ডা হওয়া উচিৎ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষ করে আধুনিক কৃষির বিকাশ ও কৃষিবান্ধব নীতিমালা খুবই জরুরি। উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে ভারতীয় গরু আসা বন্ধ করে দেয়। বর্তমানে সেটাই হয়েছে বাংলাদেশের জন্য আশীর্বাদ। এখন বাংলাদেশ গবাদি পশুতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে গরুর মাংস রপ্তানিও শুরু করেছে। সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, কৃষিপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা অনুরুপ একটি সুযোগ, যার সঠিক ব্যবহার করতে পারলে অচিরেই বাংলাদেশ কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ওঠবে।

    আন্তর্জাতিক সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ ও সুযোগ

    জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের ফলে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সম্পর্কেও প্রভাব পড়েছে। প্রতিবেশী দেশগুলো এবং উন্নত বিশ্ব সতর্কতার সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এ মুহূর্তে অপেক্ষা-পরিস্থিতি নীতি গ্রহণ করেছে।

    তবে বিপ্লবের পর যেসব সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেগুলো সফল হলে বিদেশি বিনিয়োগের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হতে পারে। ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার সাথে বৈঠকে যোগ দিতে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের ঢাকায় আসা, ঢাকায় তাদের দূতাবাস বা কূটনৈতিক মিশন স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নের ইতিবাচক দিক বলে বিবেচিত হচ্ছে।

    নাগরিকদের প্রত্যাশা ও ভবিষ্যৎ ভাবনা

    সাধারণ জনগণ এ মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি আশা করছে একটি দুর্নীতিমুক্ত ও স্বচ্ছ প্রশাসনের। দেশের তরুণ জনগোষ্ঠী চায় এমন একটি বাংলাদেশ, যেখানে তারা তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী হতে পারে। যদি নতুন নেতৃত্ব সঠিকভাবে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে এবং সংস্কারের মাধ্যমে একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করে, তবে বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধশালী ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে যাবে। অন্যথায়, এই বিপ্লব একটি ক্ষণস্থায়ী অধ্যায় হিসেবে ইতিহাসের পাতায় রয়ে যাবে।

    ‘৫ আগস্ট না ঘটলে ওসি হতে পারতাম না’, ওসির বক্তব্য ভাইরাল

    এ মুহূর্তে বাংলাদেশ একটি সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। সঠিক সিদ্ধান্ত এবং কার্যকর উদ্যোগের মাধ্যমে দেশটি সত্যিকার অর্থেই উন্নয়নের নতুন দিগন্তে পৌঁছাতে পারে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বতোভাবে সেই প্রচেষ্টা চালিয়া যাচ্ছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কোন পথে বাংলাদেশ
    Related Posts
    Shapla

    ‘পিআর ও শাপলা প্রতীকের দাবি, নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না’

    September 26, 2025

    বৃষ্টি নিয়ে সারা দেশে দুঃসংবাদ

    September 26, 2025
    Sarjis

    একটা মানুষ কতটা ছোটলোক হলে এই কাজ করতে পারে : সারজিস

    September 26, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Special Olympics Asia Pacific Badminton

    India’s Special Olympics Badminton Team Secures Gold and Three Silver Medals

    Special Olympics Asia Pacific Badminton Competition

    Team India Wins Gold and Three Silver Medals at Special Olympics Badminton

    Ryder Cup 2025

    Future Ryder Cup Venues: Full List of Host Courses and Dates Confirmed

    Visa

    বাংলাদেশিদের ভিসা নিয়ে সুখবর দিল আলবেনিয়া

    ফুসফুস ক্যানসার

    ফুসফুস ক্যানসারের ব্যতিক্রমী ৭ লক্ষণ

    honor x9d 5g

    Honor X9d 5G Announced with 8,300mAh Battery and IP69K Durability

    Post Office

    পোস্ট অফিসে ১ লাখ টাকা জমা রাখলে মাসে কত টাকা মুনাফা পাবেন

    Xiaomi 17 Pro Max price

    Xiaomi 17 Pro Max Price Revealed: Massive Battery and Rear Display Make Headlines

    OG movie box office collection

    OG Movie Box Office Collection: They Call Him OG Shatters Day-One Records

    Shapla

    ‘পিআর ও শাপলা প্রতীকের দাবি, নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না’

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.