ভারত সফলভাবে পরীক্ষা করেছে একটি আধুনিক ইন্টিগ্রেটেড এয়ার ডিফেন্স ওয়েপন সিস্টেম (IADWS), যার মধ্যে রয়েছে দ্রুত প্রতিক্রিয়াশীল সারফেস-টু-এয়ার মিসাইল (QRSAM), খুব কাছের দূরত্বে প্রতিরক্ষার জন্য ভিশরাডস (VSHORADS) এবং সবচেয়ে আলোচিত হাই-পাওয়ার লেজার অস্ত্র।
চীনের প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকরা বলছেন, এই লেজার প্রযুক্তি বিশ্বের মাত্র কয়েকটি দেশের হাতে আছে। ভারতের হাতে এ প্রযুক্তি আসা মানে আঞ্চলিক শক্তির ভারসাম্যে নতুন পরিবর্তন।
চীনা সামরিক বিশেষজ্ঞ ওয়াং ইয়ানান বলেছেন, বহু-স্তরীয় প্রতিরক্ষা কার্যকর করতে হলে তথ্য আদান-প্রদানের দক্ষ ব্যবস্থা দরকার, আর ভারত সেই দিকেই এগোচ্ছে।
বাংলাদেশের জন্য এই সাফল্যের বার্তা দুটি। প্রথমত, সীমান্ত নিরাপত্তা এখন আর শুধু প্রচলিত অস্ত্রের ওপর নির্ভর করছে না; প্রযুক্তি নির্ভর যুদ্ধক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে।
দ্বিতীয়ত, দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে। ভারত যেমন নিজস্ব গবেষণা জোরদার করছে, তেমনি পাকিস্তান চীনের কাছ থেকে অস্ত্র আনছে। এই প্রতিযোগিতার মধ্যে বাংলাদেশকেও নিজেদের স্বার্থকে প্রাধান্য দিতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতের সাফল্য শুধু সীমান্তে প্রতিরক্ষা নয়, বরং আঞ্চলিক কূটনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে। ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তা সমীকরণ আরও জটিল হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরিফুল এম. খান
তবে একথা বলতেই হয়—প্রযুক্তির দৌড়ে ভারত বড় পদক্ষেপ নিল, আর সেটি চীনকেও থামিয়ে তাকাতে বাধ্য করেছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।