সাজ্জাদ হোসেন : পুতুল বেগমের ইচ্ছে ছিল পদ্মা সেতু দেখার। কিন্তু, স্বামী ব্যবসায়ীক কাজে ব্যস্ত থাকায় সুযোগ হচ্ছিল না। তাই ছেলে মেহেরুজ্জামান সামিরকে সঙ্গে নিয়ে চলে এসেছেন পদ্মা সেতু দেখতে।
পুতুল বেগমের বাড়ি হবিগঞ্জ সদরে। আজ রোববার তার পদ্মা সেতু দেখার ইচ্ছে পূরণ হয়েছে।
মা-ছেলে সেতুতে ঘুরতে এসে একে অপরের ছবিও তুলে দিচ্ছিলেন। সেতুতে যতক্ষণ তারা ছিলেন, তাদের মুখে ছিল বাঁধভাঙা হাসি।
হবিগঞ্জ শহর থেকে আজ ভোর ৬টায় রওনা দিয়ে ঢাকা হয়ে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মাওয়া ঘাট পৌঁছেন তারা। তারপর মাওয়া ঘাট থেকে মোটরসাইকেল ভাড়া নিয়ে পদ্মা সেতুতে উঠেছেন।
পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে দুপুরে কথা হয় পুতুল বেগমের সঙ্গে। তার ২ মেয়ে ও এক ছেলে।
পুতুল বেগম বলেন, ‘সেতু দেখার পর মন থেকে দোয়া করেছি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার জন্য। ফেসবুক, ইউটিউবে সেতুর ভিডিও-ছবি দেখে অনেক ভালো লেগেছে। বাস্তবে খুব দেখার ইচ্ছা ছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ছেলে অনেক ছবি তুলে দিয়েছে। আমিও ছেলের ছবি তুলে দিয়েছি।’
তার ছেলে মেহেরুজ্জামান সামির বলেন, ‘পদ্মা সেতু দেখে খুবই ভালো লেগেছে। ভালো লাগারই কথা। সেতুটি দেখতেও খুব সুন্দর। বন্ধুদের নিয়ে আবারও আসব এখানে বেড়াতে। মা অনেক আগেই আমাকে বলেছিলেন পদ্মা সেতু দেখতে আসবেন। তাই তাকে নিয়ে আগে এলাম। আজ সারা দিন সেতু দেখবো।’ সূত্র : দ্য ডেইলি স্টার।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।