স্পোর্টস ডেস্ক : তিনি অনূর্ধ্ব-২০ নারী দলের গোলরক্ষক কোচ। কিন্তু সেই কি না থেকে গেলেন উপেক্ষিত! টুর্নামেন্ট জুড়েই মাসুদ আহমেদ উজ্জ্বল ছিলেন রুপনা চাকমাদের দায়িত্বে। অথচ চ্যাম্পিয়ন পদক পেলেন না তিনি।
বৃহস্পতিবার সাফ অনূর্ধ্ব-২০ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে নেপালকে হারিয়ে বাংলাদেশ দল যখন শিরোপা উৎসবে মেতে উঠেছে, তখন মাঠ ছেড়ে গেছেন সাবেক এই ফুটবলার। তাকে যে রাখাই হয়নি পদক তালিকায়। কর্তাদের মঞ্চে ওঠার সুযোগ করে দিতেই কেটে দেওয়া হয়েছে তার নাম।
বাংলাদেশের এই দলটির কর্মকর্তাদের তালিকা বেশ দীর্ঘ। ২৩ সদস্যের ফুটবলারদের সঙ্গে রাখা হয়েছে ১৪জন কোচ-কর্মকর্তা। বাংলাদেশের এই দলের দল নেতা দুজন। দলনেতার সঙ্গে আছেন দু’জন সহকারী দলনেতাও। এর বাইরে রাখা হয়েছে টেকনিক্যাল ডিরেরক্টর পল স্মলিকেও। বৃহস্পতিবার ফাইনালে ডাগআউটে অবশ্য সাতজন অফিসিয়ালের মধ্যে ছিলেন উজ্জ্বলও।
অথচ পুরস্কার বিতরনীর সময় দেখা যায় পদক তালিকায় উঠে গেছেন দল নেতা-২ জাকির হোসেন চৌধুরী ও দুই সহকারী দলনেতা টিপু সুলতান এবং নুরুল হোসেন নুরুর নাম। নিজের নামের ঘোষণা শুনতে না পেয়ে মাঠ ছেড়ে যান উজ্জ্বল। পরে অবশ্য খেলোয়াড়দের অনুরোধে পুরস্কার বিরতনীর পর মাঠে ফিরেছিলেন তিনি। তবে তার চোখে-মুখে ছিল হতাশার ছাপ।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।