লাইফস্টাইল ডেস্ক : কখনও ওষুধের পাতায় দু’টি ওষুধের মধ্যে বেশ অনেকটা ফাঁক থাকে, আবার কোনও ওষুধে মাঝ বরাবর দাগ—সব কিছুরই কিন্তু কারণ আছে। ‘‘এই দাগটিকে বলা স্কোরিং লাইন। ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা এটি রাখে সহজে ওষুধ ভেঙে আধখানা করে নেওয়ার জন্য।’’
অনেক সময়েই চিকিৎসকেরা রোগীর শরীর বুঝে কোনও কোনও ওষুধের মাত্রা মেপে দেন। কিন্তু দেখা যায়, চিকিৎসক যে মাত্রায় তা খেতে বলছেন বাজারে তা অমিল। তার চেয়ে বেশি মাত্রার ওষুধ পাওয়া যায়।
যদি কাউকে ৫০০ মিলিগ্রাম ট্যাবলেট খেতে বলা হয় আর ওষুধের মাত্রা থাকে ১০০০ মিলিগ্রাম, সে ক্ষেত্রে নিখুঁত ভাবে তা অর্ধেক করা জরুরি। অসমান ভাগ হলে ওষুধের মাত্রা শরীরে কম নয়তো বেশি যাবে। কাজটি নির্ভুল ভাবে করার জন্য এই লাইনটি থাকে।
বণ্টননামা দলিল ছাড়া ওয়ারিশদের নামজারির আবেদন নামঞ্জুর করা যাবে না
অনেক সময়ে লিভার বা কিডনির সমস্যা রয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে বেশ কিছু ওষুধের মাত্রা কমিয়ে দেওয়ার দরকার পড়ে। তখন আধখানা ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। মূলত সহজে ভাগ করার জন্যই ট্যাবলেটে এই ধরনের দাগ দেওয়া হয়।’’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।