জুমবাংলা ডেস্ক : পরিবারের সঙ্গে ঈদুল ফিতর পালন করতে নাড়ির টানে বাড়ির দিকে ছুটছে মানুষ। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ঈদে ঢাকা প্রায় ফাঁকা হয়েছে। সড়কে কোথাও নেই মানুষের ভিড়, নেই কোনো যানজট।
মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) মিরপুর, আগারগাঁও, গাবতলী, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, কাকরাইল, গুলিস্তানে ছিল না গাড়ি ও যাত্রীর চাপ। মিরপুর-১, আগারগাঁও, কল্যাণপুর ও মোহাম্মদপুরেও গণপরিবহন ও যাত্রীর সংখ্যা কম দেখা গেছে। গুলিস্তান, পল্টন কাকরাইলের দিকেও গাড়ির চাপ কম রয়েছে। এদিন সড়কে সিএনজি ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও ছিল কম।
এদিন বিকেল ৩টায় মিরপুর সাড়ে ১১ তে বাস স্ট্যান্ডে কয়েকটি বিহঙ্গ পরিবহনের বাস দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। এছাড়া মতিঝিলগামী বিকল্প পরিবহন ও সায়েদাবাদগামী শিকড় পরিবহনকেও যাত্রীর জন্য অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। মতিঝিল রামপুরা, গুলশান-বনানীতে একই চিত্র। এ সময় বাসগুলোকে যাত্রীর জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে।
বিহঙ্গ পরিবহনের কন্ডাক্টর রাসেল ভুইয়া বলেন, বাসে যাত্রীর সংখ্যা একদমই কম। এতো কম যাত্রী নিয়ে বাস চালালে লস খেতে হবে। কন্টাক ও তেলের টাকায় উঠবে না। এ জন্য স্টপেজে দাঁড়িয়ে যাত্রীর অপেক্ষা করছি।
মেট্রোরেল চালুর পর যাত্রী কমে গেছে। এখন অফিস টাইমেই যাত্রী পাওয়া যায় না। ঈদের সময় তো যাত্রী আরও নাই বলে জানান অন্যান্য বাসের কর্মচারীরা।
এদিকে যতগুলো বাস চলছে সেগুলোর বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন যাত্রীরা। তারা বলেন, বকশিস নেওয়ার দাবি তুলে ১০-২০ টাকা নিচ্ছেন পরিবহন শ্রমিকরা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।