জুমবাংলা ডেস্ক :ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার শশীভূষণ সাবরেজিস্ট্রার অফিসে দাতা-গ্রহীতার কাগজপত্র আটকে রেখে টাকা আদায়ের ৫ দিন পর তা ফেরত দিয়েছেন অফিস সহকারী। শনিবার রাতে বিকাশে টাকা ফেরত দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, শশীভূষণ সাবরেজিস্ট্রার অফিসে বুধবার দাতা বাগন আলী দেওয়ান ও গ্রহীতা আকলিমা বেগম নামে দলিলের কাগজপত্র আটকিয়ে রেখে অফিস সহকারী (করণিক) আবুল কালাম আজাদ টাকা আদায় করেন। বিষয়টি গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
অফিসের সাবরেজিস্ট্রার ও অফিস সহকারী নিজেদের নিরাপদ রাখতে দাতা-গ্রহীতার বাড়িতে গিয়ে অফিসের ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলম রেকর্ড ও ভিডিও নিয়ে আসেন এবং তাদের বলে আসেন আপনারা কেউ জিজ্ঞাসা করলে বলবেন অফিস টাকা নেয়নি। উৎকোচ নেওয়ার ৫ দিন পর শনিবার রাতে বিকাশে ৬ হাজার ৩শ টাকা ফেরত দিয়েছেন।
চরফ্যাশন দলিল লেখক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. মহাসীন পাটওয়ারী বলেন, আমার বাড়ির পাশে আকলিমা বেগমের কাছ থেকে কেরানি টাকা আদায় করেন। টাকা নেওয়ার ৫ দিন পর বিকাশে ৬ হাজার ৩ টাকা ফেরত দিয়ে গ্রহীতা আকলিমাকে বলেছেন ১২ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে ওই টাকা নিয়ে নেবে।
করণিক আবুল কালাম আজাদ বলেন, বিষয়টি ভুল বোঝাবুঝি ছিল। তাদের টাকা বিকাশে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
শশীভূষণ সাবরেজিস্ট্রার কার্তিক জোয়ার্দার বলেন, বিষয়টি জেনে আপনাকে জানাচ্ছি। পরবর্তীতে আর ফোন রিসিভ করেননি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।