আন্তর্জাতিক ডেস্ক : পুলিশ সুপার সঞ্জীব বাজপেই জানান, বিয়ের কয়েক দিন পর সমস্যা সৃষ্টি হয়। মহিলা বুঝতে পারেন, স্বামী সঙ্গমে অক্ষম। তার পরই পুলিশের দ্বারস্থ হন।
বিয়ের কয়েক দিনের মধ্যেই স্বামীর আসল পরিচয় প্রকাশ্যে চলে এসেছিল। স্ত্রী বুঝতে পারেন, স্বামী সঙ্গমে অক্ষম। বিষয়টি জানার পরই শ্বশুরবাড়িতে জানান নববিবাহিতা। অভিযোগ, এই কথা শুনে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাঁকে মারধর করেন, খুন করার হুমকিও দেন। স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির লোক-সহ সাত জনের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করেন মহিলা।
ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের শাহজাহানপুরের। পুলিশ জানিয়েছে, সম্বন্ধ করে শাহজাহানপুরের এক ব্যক্তির সঙ্গে বিয়ে হয় পুয়াবান গ্রামের ওই মহিলার। অভিযোগ, স্বামীর শারীরিক অক্ষমতা গোপন রেখে এই বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়েতে ১০ লক্ষ টাকা নগদ এবং সংসারের প্রয়োজনীয় আসবাব দেন মহিলার বাপের বাড়ির লোকেরা।
পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) সঞ্জীব বাজপেই সংবাদ সংস্থা পিটিআই-কে জানান, সমস্যা সৃষ্টি হয় মহিলার বিয়ের কয়েক দিন পর। মহিলা বুঝতে পারেন, স্বামী সঙ্গমে অক্ষম। তার পরই তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হন। মহিলার স্বামী-সহ সাত বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় মামলা রুজু হয়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।