Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home সারাদেশে চালের বাজারে আগুন, নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতার
জাতীয় ডেস্ক
জাতীয়

সারাদেশে চালের বাজারে আগুন, নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতার

জাতীয় ডেস্কShamim RezaSeptember 13, 20257 Mins Read
Advertisement

এখনও আশ্বিন মাস আসতে আরও কয়েকদিন বাকী রয়েছে। আশ্বিন মাসে সাধারণত কর্মসংস্থানের অভাব থাকে। কৃষকের ঘরে ধান-চালও থাকে কম। ফলে চালের বাজার হয় কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী। এবারও আশ্বিন আসার কিছুটা আগেই এই ছায়া পড়েছে চালের বাজারে।

Rice

সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্যই বলছে, প্রায় তিন মাস ধরে চড়া চালের বাজার। চালের এই বাড়তি দাম শুধু শহরেই নয়, প্রভাব ফেলেছে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের জীবনেও। যাতে নাভিশ্বাস উঠছে প্রান্তিক মানুষদের।

রাজধানীর কয়েকটি চালের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, মান ও প্রকারভেদে গত এক থেকে দেড় মাসে খুচরায় কেজিতে দাম বেড়েছে পাঁচ থেকে সাত টাকা। একই পরিস্থিতি ধান উৎপাদন এলাকা নওগাঁ, রংপুর, কুষ্টিয়া অঞ্চলেও। সেখানে খুচরায় কেজিতে বেড়েছে সর্বোচ্চ সাত টাকা।

ছোট ব্যবসায়ী ও মিল মালিকদের অভিযোগ, বেশি মুনাফার আশায় মৌসুমের শুরুতেই ধান কিনে মজুত করেন করপোরেট গ্রুপ ও অটোরাইস মিল মালিকরা। বাজার এখন তাদের নিয়ন্ত্রণে, তারা চাল মজুত করে বেশি দামে বিক্রি করছেন। এতে ভোক্তার পাশাপাশি জিম্মি হয়ে পড়েছেন খুচরা ব্যবসায়ী ও ছোট চালকল মালিকরা। তাদের ভাষ্য, কৃষককে বাঁচাতে হবে, ভোক্তাকে রক্ষা করতে হবে– সরকার বারবার এমন বুলি আওড়ালেও বাস্তবতা উল্টো। ঘুরেফিরে করপোরেট গ্রুপই সুবিধা পাচ্ছে। তারা কম সুদের ঋণে স্বল্প দামে ধান কিনে কৃত্রিম সংকট তৈরি করেন। পরে সুযোগ বুঝে বেশি দামে চাল বিক্রি করেন। এতে কৃষক, ভোক্তা, মিল মালিক তিন পক্ষই ক্ষতিগ্রস্ত। তবে সরকারের নীতিনির্ধারকরা এ ব্যাপারে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।

ভোক্তাদের অভিযোগ, দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে খুচরা ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে করপোরেট ও মিল মালিক সবাই যুক্ত। সরকারের দুর্বল নজরদারির কারণে বাজারে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। ভালো উৎপাদন ও আমদানির পরও কেন চালের বাজার বাগে আসছে না– সেই প্রশ্ন তুলছেন ক্রেতারা।

বিশ্লেষকরা বলছেন, কৃষকরা করপোরেট ও বড় মিলারের কাছে ধান বিক্রি করার পর বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে তারা চালের বাজারকে অস্থির করে তোলেন। এ সময় সরকার পর্যাপ্ত চাল খোলাবাজারে বিক্রি করতে পারলে দাম স্বাভাবিক রাখা যেত। তবে সরকারের কাছে ২০ থেকে ২১ লাখ টনের বেশি চাল মজুত থাকে না। অন্যদিকে করপোরেটদের কাছে থাকে এক থেকে দেড় কোটি টন চাল। ফলে বাজার তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকে।

দেশে উৎপাদিত মোট ধানের প্রায় ৫৫ শতাংশই আসে বোরো মৌসুমে। সরকার এবারের বোরো মৌসুমে দুই কোটি ২৬ লাখ টন ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, এ বছর দুই কোটি ১৪ লাখ টন বোরো ধান উৎপাদন হয়েছে। বোরোর ভালো ফলন, আমদানির পথ খোলা ও সরকারের কাছে পর্যাপ্ত মজুত থাকার পরও চালের বাজার অস্থির।

ঢাকার বাজার

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, তেজকুনি পাড়া ও তেজগাঁও কলোনি ঘুরে দেখা গেছে, সরু (মিনিকেট ও নাজিরশাইল) চালের কেজি ৭৩ থেকে ৮৫, মাঝারি (বিআর-২৮ ও পাইজাম) চালের কেজি ৬০ থেকে ৬৫ এবং মোটা চালের (গুটিস্বর্ণা ও চায়না ইরি) কেজি ৫৫ থেকে ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় একই দরে বিক্রি হচ্ছে কুষ্টিয়া, নওগাঁ, রংপুরের বাজারেও।

টিসিবির ওয়েবসাইট সূত্রে জানা গেছে, এক বছরের ব্যবধানে সরু চাল (মিনিকেট ও নাজিরশাইল) ১১ দশমিক ১১ শতাংশ, মাঝারি চাল (বিআর-২৮ ও পাইজাম) ১৭ দশমিক ৩৯ শতাংশ এবং মোটা চালের (গুটিস্বর্ণা ও চায়না ইরি) ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের হিসাবে, বছরে চালের চাহিদা তিন কোটি ৫০ লাখ থেকে তিন কোটি ৮০ লাখ টন। প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ নানা কারণে চালের উৎপাদন কম হলে আমদানির মাধ্যমে চাহিদা মেটানো হয়। বাজারে দাম বাড়ার কারণে এবারও আমদানির পথ খুলে দিয়েছে সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ছয় লাখ টন চাল ও গম আমদানি হয়েছে। সরকারের মজুত পরিস্থিতিও ভালো। বর্তমানে খাদ্যশস্যের সরকারি মজুতের পরিমাণ ১৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৪ টন। এর মধ্যে ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ১৫২ টন চাল, এক লাখ ২৮ হাজার ৩৫৯ টন ধান এবং ৯৮ হাজার ৪৮৮ টন গম মজুত রয়েছে।

করপোরেটে জিম্মি ভোক্তা

এ মৌসুমে নওগাঁয় উৎপাদিত হয়েছে আট লাখ ৭২ হাজার টন চাল। পুরো বছর মিলিয়ে উৎপাদন দাঁড়ায় প্রায় ১৭ লাখ টন। অথচ জেলার চাহিদা বছরে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টনের মতো। ফলে উদ্বৃত্ত থাকে প্রায় ১২ লাখ টন চাল। এই বিপুল পরিমাণ উদ্বৃত্ত চালের দাম ও বাজার এখন নিয়ন্ত্রণ করছে কয়েকজন ব্যবসায়ী। চালকল মালিকদের অভিযোগ, বাজার এখন শীর্ষস্থানীয় করপোরেট কোম্পানিগুলোর নিয়ন্ত্রণে। এ ছাড়া নওগাঁর বেশ কিছু অটো রাইস মিল এবং ধান-চাল মজুতকারী ব্যবসায়ীও এতে যুক্ত আছেন।

নওগাঁ অটোমেটিক রাইস মিল সমিতির সাধারণ সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম বাবু বলেন, একদিকে কৃষক ধানের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না, অন্যদিকে ভোক্তাকে বাজারে বেশি দামে চাল কিনতে হচ্ছে। বাজারের নিয়ন্ত্রণ কয়েকটি করপোরেট গ্রুপের হাতে। তারা প্রচুর অর্থবল ও সরকারি সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে ধান-চাল মজুত করছে।

নওগাঁ জেলা চালকল মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক ফরহাদ হোসেন চকদার অভিযোগ করেন, বিগত সরকার করপোরেট গ্রুপগুলোকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছে। তারা ৩ থেকে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ নিয়ে লাখ লাখ টন ধান-চাল মজুত করছে। অথচ ক্ষুদ্র মিল মালিকদের ১৩ থেকে ১৪ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে হয়। কৃষক সরাসরি করপোরেটের কাছে ধান বিক্রি করছে। কারণ, তারা একসঙ্গে প্রচুর ধান তুলে নিচ্ছে। এতে কৃষক ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না।

কুষ্টিয়ায় বাজারের নিয়ন্ত্রণে ১০ মিল মালিক

কুষ্টিয়ার খাজানগর মোকামে ধান-চালের মজুত থেকে শুরু করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে ১০ অটো মিল মালিক। অবৈধ মজুত ও দাম বাড়িয়ে বছরে শতকোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তারা।

কুষ্টিয়া সদর উপজেলার বল্লভপুরের গোল্ডেন রাইস মিল অন্যদের চেয়ে কেজিতে তিন থেকে চার টাকা বেশি দামে চাল বিক্রি করছে। এ তথ্য গোয়েন্দা সংস্থা, খাদ্য বিভাগ ও বাজার তদারক কর্মকর্তাদের প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার জিহাদুজ্জামান জিকু জানান, তারা চালের মানের তুলনায় সীমিত লাভ করছেন। তারা সরু চাল উৎপাদন করেন। মান অনুযায়ী দাম নির্ধারণ করা হয়।

অবৈধ মজুত ও বেশি দামে চাল বিক্রির দায়ে সুবর্ণা এগ্রো ফুড একাধিকবার জরিমানা গুনেছে। এখনও বেশি দামে চাল বিক্রি করছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক মোহাম্মদ আলী বলেন, মানুষের আয় বেড়েছে, রিকশাচালকও বেশি দামের চাল খান।

কুষ্টিয়ার খাদ্য কর্মকর্তা আল ওয়াজিউর রহমান বলেন, কত দামে বড় মিলাররা ধান কিনেছেন, উৎপাদন খরচ কত হচ্ছে– এসব খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ অতিরিক্ত ধান-চাল মজুত করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। জেলা কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সিনিয়র কর্মকর্তা সুজাত হোসেন খান বলেন, খাজানগরের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান প্রতিবছর ধানের দাম বাড়ার অজুহাতে বাড়তি কোটি টাকা একটি চক্র হাতিয়ে নেয়।

মজুতের পাহাড় অটো মিলারদের

রংপুরে গত এক মাসে চালের দাম বেড়েছে বস্তায় (৫০ কেজি) ২০০ থেকে ৫০০ টাকা। খুচরায় কেজিতে বেড়েছে চার থেকে সাত টাকা। ফলে ধানের এলাকা রংপুর অঞ্চলেই অস্থির চালের দাম।

রংপুর জেলা রাইস মিল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম বলেন, নানা সংকটে কৃষকদের ধান কেটেই বিক্রি করতে হয়। আর এই সুযোগটি নেন বড় মিলাররা। মৌসুমের শুরুতেই কম দামে ধান কিনে তারা মজুত করেন।

কৃষকরা জানান, ধান উৎপাদনে নেওয়া ঋণ পরিশোধ ও পরবর্তী ফসল চাষের জোগান দিতে ধান কেটেই বিক্রি করতে হয়। ধান সংরক্ষণের কোনো সুযোগ থাকে না। রংপুরের তারাগঞ্জের ইকরচালি গ্রামের কৃষক আলেফ উদ্দিন বলেন, প্রয়োজনের তাগিদে কাটার পরই ধান বিক্রি করেছি। এ ছাড়া ঘরে তোলা ধান সেদ্ধ-শুকাতে শ্রমিক ও জ্বালানির পাশাপাশি মিলে তা ভেঙে চাল করতে খরচ বেশি হওয়ায় ঝক্কি নিতে চাইনি। কিন্তু বাজার থেকে বেশি দামে চাল কিনতে নাভিশ্বাস উঠেছে।

কীভাবে বাড়ে চালের দাম

কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি এএইচএম সফিকুজ্জামান সমকালকে বলেন, অতি মুনাফার লোভে বড় মিলার ও করপোরেট গ্রুপ কারসাজি করে দাম বাড়াচ্ছে। দাম বাড়িয়ে অতিরিক্ত কত টাকা মুনাফা সিন্ডিকেটের পকেটে গেছে, তা বের করা উচিত। এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয় ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আমরা যোগাযোগ করব।

এক-দেড় মাস আগেই বোরো ধান কৃষকের মাঠ থেকে করপোরেটদের হাতে চলে গেছে বলে মনে করেন কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. জাহাঙ্গীর আলম। কীভাবে চালের দাম বাড়ে– এর ব্যাখ্যা দিয়ে সমকালকে তিনি বলেন, সরকার যদি পর্যাপ্ত চাল খোলাবাজারে বিক্রি করতে পারত, তাহলে দাম স্বাভাবিক থাকত। তবে সরকারের কাছে বেশি চাল মজুত থাকে না। কৃষকের ধান করপোরেট-মিলারদের কাছে চলে যাওয়ার পর কৃত্রিম সংকট দেখিয়ে চালের দাম বাড়ায়। এভাবেই বাজার তাদের কবজায় চলে যায়।

তিনি বলেন, গত তিন বছরের মধ্যে বিশ্ববাজারে এখন চালের দাম কম। তবে বাংলাদেশে এর ঠিক উল্টো। এর কারণ, যারা কারসাজি করে, সরকার তাদেরই আমদানির সুযোগ দিচ্ছে।

মেয়েদের লাল রঙের পোশাকে কেন বেশি সুন্দর দেখায়

বাজার তদারকির দায়িত্বে থাকা সংস্থা জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, চালের দাম নতুন করে বাড়ছে বলে মনে হয় না। তবে বাজারে নিয়মিত তদারকি হচ্ছে। আমরা খোঁজ নিচ্ছি।

সূত্র : সমকাল

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় আগুন উঠছে ক্রেতার চালের নাভিশ্বাস: বাজারে সারাদেশে
Related Posts
প্রেস সচিব

বাংলাদেশ বীরদের দেশ : প্রেস সচিব

December 23, 2025
Land-s

জমির দলিলে আর এনআইডিতে নামের মিল নেই? জানুন সহজ সমাধান

December 23, 2025
নৌপরিবহণ উপদেষ্টা

মাফিয়াচক্রের কারণে অতীতে লাভ দেখেনি বিএসসি: নৌ উপদেষ্টা

December 23, 2025
Latest News
প্রেস সচিব

বাংলাদেশ বীরদের দেশ : প্রেস সচিব

Land-s

জমির দলিলে আর এনআইডিতে নামের মিল নেই? জানুন সহজ সমাধান

নৌপরিবহণ উপদেষ্টা

মাফিয়াচক্রের কারণে অতীতে লাভ দেখেনি বিএসসি: নৌ উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ভোটের আগে যে কোনো মূল্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার নির্দেশ

Hadi

হাদির ডিএনএ নমুনা সংরক্ষণের নির্দেশ

নতুন দায়িত্বে ডিআইজি

নতুন দায়িত্বে ৬ ডিআইজি

gun man

নিরাপত্তা বিবেচনায় ২০ জনকে গানম্যান দেয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

বাংলাদেশ রেলওয়ে

বিএনপিকে ১০টি স্পেশাল রিজার্ভড ট্রেন দেওয়া হয়েছে : রেলপথ উপদেষ্টা

Police

পুলিশ সদর দপ্তরের ৬ ডিআইজি নতুন দায়িত্বে

হাদি হত্যার বিচার

৩০ দিনের মধ্যে হাদি হত্যার বিচার দাবি

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.