জুমবাংলা ডেস্ক : কোটা সংস্কার আন্দোলন দমন করতে পুলিশের নির্বিচারে গুলিতে বহু হতাহতের ঘটনায় পুলিশ ও ছাত্র সমাজের মধ্যে চরম আস্থার সংকট সৃষ্টি হয়েছে। একের পর এক সহিংসতায় আতঙ্ক বিরাজ করছে সর্বত্র। সোমবার দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ ফাঁড়িতে আগুনের ঘটনায় পুলিশের মধ্যেও আতঙ্ক বিরাজ করছে। সেকারণে মঙ্গলবার রাজধানীর বেশিরভাগ রাস্তায় দুপুর পর্যন্ত ট্রাফিক পুলিশের উপস্থিতি দেখা যায়নি।

মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১০টায় রাজধানীর বিজয় সরণি, জাহাঙ্গীর গেট, ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, বাংলা মোটর, শাহবাগ মোড় ঘুরে এই চিত্র দেখা যায়।
কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী শিক্ষার্থীকে গাড়ির সিগন্যাল নিয়ন্ত্রণ করতে দেখা গেছে বিজয় সরণি মোড়ে। সেখানে মূল সমন্বয়কের দায়িত্ব পালনকারী রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি সকালে বাসায় ফেরার সময় দেখলাম এখানে কোনো ট্রাফিক পুলিশ নেই। এতে চতুর্দিকে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। তাৎক্ষণিক কয়েকজন মিলে চার রাস্তায় দায়িত্ব নিয়েছি। ট্রাফিক পুলিশ যে দায়িত্বটুকু পালন করে আমরা সেটুকু পালন করছি।
শেখ হাসিনার পতনে সামনে থেকে দিয়েছেন নেতৃত্ব, কে এই ছাত্রনেতা নাহিদ?
সাইদুল ইসলাম নামে অপর এক শিক্ষার্থী বলেন, গাড়ির শৃঙ্খলা ফেরাতে আমরা এখানে দায়িত্ব পালন করছি। যতক্ষণ না ট্রাফিক পুলিশ এখানে আসবে ততক্ষণ আমরা দায়িত্ব পালন করব।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।



