Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল
    ইসলাম ধর্ম

    জুমার দিনের ফজিলত ও বিশেষ আমল

    April 25, 20256 Mins Read

    ধর্ম ডেস্ক : অন্যন্য দিনের তুলনায় জুম্মার দিনকে আমরা সবাই একটু বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। বলা হয়ে থাকে জুম্মারদিন হলো গরিবের হজ্জেরদিন। জুম্মার দিন জুম্মার নামাজের জন্য যে যত তাড়াতাড়ি মসজিদে আসবে সে তত বেশি সওয়াব পাবে।

    Advertisement

    জুমার দিন

    রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যখন জুম্মার দিন আসে ফেরেশতারা মসজিদের দরজায় দাঁড়িয়ে প্রথম থেকে পর্যায়ক্রমে আগন্তুকদের নাম লিখতে থাকে। যে সবার আগে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি উট সদকা করে। তারপর যে আসে সে ওই ব্যক্তির মতো যে একটি গাভী সদকা করে। তারপর আগমনকারী মুরগি সদকাকারীর মতো। তারপর আগমনকারী একটি ডিম সদকাকারীর মতো। এরপর যখন ইমাম খুতবা দিতে বের হন, তখন ফেরেশতারা তাদের দফতর বন্ধ করে দেন এবং মনোযোগ দিয়ে খুতবা শুনতে থাকেন। (বুখারি : ৮৮২)

    ইসলামের দৃষ্টিতে জুম্মার দিনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে পবিত্র জুম্মা ও জুম্মাবারের রাত-দিন অপরিসীম গুরুত্বপূর্ণ। জুম্মার দিনের সওয়াব ও মর্যাদা ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহার মতোই। এ দিন ইসলামী ইতিহাসে বড় বড় ও মহৎ কিছু ঘটনা ঘটেছে। তাই মুসলিমরা এই দিনটি কে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। জুম্মার দিনকে অনেক মুসলিমরা গরিবের ঈদের দিন বলে আখ্যায়িত করে থাকে।

    জুম্মার দিনে প্রায় মসজিদে অন্যন্য দিনের তুলনায় বেশি মুসল্লীর উপস্থিত লক্ষ করা যায়। তাছাড়া এই দিনটিতে মানুষ তার বিভিন্ন মান্নতের জিনিস পত্র দান করে থাকে। জুম্মার দিন কে কেন্দ্র করে মুসল্লীদের প্রদান করা মিস্ট্রি বিরত করা হয়।

    মহানবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, জুম্মার দিন দোয়া কবুল হওয়ার একটি সময় আছে , কোনো মুসলিম যদি সেই সময়টা পায়, আর তখন যদি সে নামাজে থাকে, তাহলে তার যেকোনো কল্যাণ কামনা আল্লাহ পূরণ করেন। (বুখারি, হাদিস নম্বর ৬৪০০)

    জুম্মার গুরুত্ব আল্লাহ তায়ালার কাছে এত বেশি যে, কোরআনে ‘জুম্মা’ নামে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল করা হয়েছে। আল্লাহ তা’আলা কোরআনে ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ! জুম্মার দিন যখন নামাজের আহ্বান জানানো হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে (মসজিদে) এগিয়ে যাও এবং বেচাকেনা (দুনিয়াবি যাবতীয় কাজকর্ম) ছেড়ে দাও।

    এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর; যদি তোমরা জানতে। (সূরা জুমা- ০৯)।রাসুল (সা.) একটি হাদিসে বলেছেন, মুমিনের জন্য জুম্মার দিন হলো সাপ্তাহিক ঈদের দিন। (ইবনে মাজাহ, হাদিস নম্বর ১০৯৮)।এক হাদিসে নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে দিনগুলোতে সূর্য উদিত হয়, ওই দিনগুলোর মধ্যে জুম্মার দিন সর্বোত্তম। ওই দিন হজরত আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছে।

    ওই দিন তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হয় এবং ওই দিনই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেওয়া হয়। আর ওই দিনই কিয়ামত অনুষ্ঠিত হবে। (মুসলিম শরিফ , হাদিস নম্বর ৮৫৪) জুম্মার নামাজ (আরবি: সালাত আল-জুমুআহ, “শুক্রবারের সালাত”) ইসলামের অন্যতম একটি নামাজ। মুসলিমদের জন্য বিশেষ দিন এই দিনটি মুসলমানদের একত্রিত হওয়ার দিন। একে অপরের সাথে সাক্ষাৎ করার দিন। جُمُعَة (জুমুআহ) শব্দটি আরবী, এর অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া। যেহেতু, সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুমিন-মুসলমান একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামায়াতের সাথে সে দিনের জোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরযরূপে আদায় করে, সে জন্য এই নামাজকে “জুম্মার নামাজ” বলা হয়।সময় একই হলেও যোহরের সাথে জুমার নামাজের নিয়মগত কিছু পার্থক্য রয়েছে।

    জুমার দিনের বিশেষ আমল

    রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো, কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়। (আবু দাউদ, হাদিস নম্বর ১০৪৭)।

    এমনিতেই তিরমিজি শরিফের হাদিস অনুযায়ী আমরা জানতে পারি, যে ব্যক্তি দরুদ পাঠ করে আল্লাহ তার ওপর ১০টি রহমত নাযিল করবেন। সুতরাং আমাদের জুমার দিন অন্যান্য আমলের সঙ্গে সঙ্গে বেশি বেশি দরুদ পাঠ করতে হবে। জুমার গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিবেচনা করে প্রতিটি মুসলিমের উচিত এই দিনটিকে কাজে লাগানো।

    জুম্মার নামাজের নিয়ম

    জুম্মার নামাজে দুই রাকাত ফরজ রয়েছে। এছাড়া ফরজ নামাজের পূর্বে চার রাকাত কাবলাল জুমা এবং পরে চার রাকাত বাদাল জুমা (সুন্নত নামাজ) আদায় করতে হয়। জোহরের নামাজের মতো ব্যক্তি চাইলে এসময় অতিরিক্ত নফল নামাজ আদায় করতে পারে। তবে এসকল নফল নামাজ জুম্মার অংশ হিসেবে পড়া হয় না এবং তা আবশ্যকীয়ও নয় বরং ব্যক্তি তা স্বেচ্ছায় করতে পারে এবং না করলে তার দোষ হয় না।

    জুম্মার নামাজ জামাতের সাথে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই। কুরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি যুক্তিসঙ্গত কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুম্মার আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে জোহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম।

    তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির উপর, যেমন ভ্রমণকারী (মুসাফির) অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে জোহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে ভ্রমণকারী চাইলে জুমা আদায় করতে পারে।

    দোয়া কবুলের দিন জুমা

    জুমা দিনের ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো এ দিনে এমন একটি সময় রয়েছে যখন দোয়া করলে তা কবুলের আশা করা যায়। হাদিসের একাধিক বর্ণনায় এসেছে-
    হযরত আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘জুমার দিনের যে মুহূর্তে (দোয়া কুবুল হওয়ার) আশা করা যায় তা আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের মধ্যে তালাশ করো।’ (তিরমিজি, মুসলিম, মিশকাত, তালিকুর রাগিব)

    হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, জুমার দিনে একটা এমন সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে, অবশ্যই আল্লাহ তাকে তা দান করবেন। (মুসলিম, মুসনাদে আহমাদ)

    জুমার দিনে দোয়া কবুল হওয়ার সে মহামূল্যবান সময় কখন?

    জুমার দিনের দোয়া কবুল হওয়ার সময় এ সম্পর্কে ৪৫টা মতামত পাওয়া যায়। তবে সর্বাধিক প্রসিদ্ধ মত হলো, আসরের নামাজের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত। এ সময়টিতে দোয়া করলে তা কবুল হয়। যা হজরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে। আর সে সময়টি হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। (মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা, তিরমিজি)

    সুরা কাহফ তেলাওয়াতের আমল

    ১. হজরত আবু সাঈদ খুদরি রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ পাঠ করবে তার জন্য এক জুমা থেকে অপর (পরবর্তী) জুমা পর্যন্ত নূর হবে।

    ২. হজরত আলি রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরা কাহাফ তেলাওয়াত করবে, সে আট দিন পর্যন্ত সর্বপ্রকার ফেতনা থেকে মুক্ত থাকবে। যদি দাজ্জাল বের হয় তবে সে দাজ্জালের ফেতনা থেকেও মুক্ত থাকবে।

    ৩. অন্য রেওয়ায়েতে আছে এক জুমা থেকে অপর জুমা পর্যন্ত তার সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে। তবে উল্লিখিত গোনাহ মাফ হওয়ার দ্বারা সগিরা গুনাহ উদ্দেশ্য। কারণ ওলামায়ে কেরামের ঐকমত্য হচ্ছে যে, কবিরা গোনাহ তাওবা করা ছাড়া ক্ষমা হয় না।

    তবে যদি কেউ পুরো সুরা তেলাওয়াত করতে না পারে তবে ন্যূনতম সুরাটির প্রথম ও শেষ ১০ আয়াত তেলাওয়াত করায়ও রয়েছে এ সব বিশেষ ফজিলত।মুসলিম উম্মাহর সাপ্তাহিক উৎসবের দিন শুক্রবার। জুমার নামাজের ফজিলত অপরিসীম। দিনটি আল্লাহর কাছে অতি মর্যাদাসম্পন্ন। এই দিনের বিশেষ কিছু আমল ও ফজিলত রয়েছে।

    পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে মুমিনরা! জুমার দিন যখন নামাজের আজান দেওয়া হয়, তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণের দিকে এসো এবং বেচাকেনা বন্ধ করো, এটা তোমাদের জন্য উত্তম, যদি তোমরা বুঝ। এরপর নামাজ শেষ হলে জমিনে ছড়িয়ে পড়ো, আল্লাহর অনুগ্রহ (জীবিকা) তালাশ করো এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণ করো যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সুরা জুমা : ৯-১০)

    হার্ট অ্যাটাকের ৮টি প্রধান লক্ষণ-প্রতিরোধের উপায়

    জুমার দিনে হাদিসে বর্ণিত গুরুত্বপূর্ণ আমলগুলো

    ১. গোসল করা
    ২. ফজরের ফরজ নামাজে সূরা সাজদা ও সূরা দাহর/ইনসান তিলাওয়াত করা
    ৩. উত্তম পোশাক পরা
    ৪. সুগন্ধি ব্যবহার করা
    ৫. আগেভাগে মসজিদে যাওয়া
    ৬. সূরা কাহফ তেলাওয়াত করা
    ৭.রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর সারাদিন যথাসম্ভব বেশি দরূদ পাঠ করা
    ৮. মসজিদে গিয়ে কমপক্ষে দুই রাকাত সুন্নত আদায় করা
    ৯. ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা
    ১০. দুই খুৎবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দুয়া করা
    ১১. অন্য সময়ে দুয়া করা। কারণ এদিন দোয়া কবুল হয়
    ১২. মনযোগ দিয়ে খুৎবা শোনা। খুৎবা চলাকালে কোনো কথা না বলা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘ও juma diner amal jumar amal jumar baraka jumar din jumar fazilat jumma day importance jummar fazilat আমল ইসলাম জুমার জুমার আমল জুমার দিন জুমার ফজিলত জুম্মার আমল জুম্মার দিন জুম্মার দিনের ফজিলত দিনের ধর্ম ফজিলত বিশেষ
    Related Posts
    প্রকৃত মুমিন

    যেভাবে প্রকৃত মুমিন ইবাদতের স্বাদ অনুভব করে

    June 18, 2025
    ষড়যন্ত্র করা

    ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা ঈমান পরিপন্থী কাজ

    June 18, 2025
    শয়তান

    সৃষ্টির সময় থেকে শয়তান যেভাবে মানুষকে ধোকা দেয়

    June 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Avocado protects liver

    রোজ এই ফল খেলে দূরে থাকে ফ্যাটি লিভার! কমে হৃদরোগের ঝুঁকি

    টম ক্রুজ

    ৪বার মনোনয়ন পেলেও ৩৫ বছর পর প্রথম অস্কার পাচ্ছেন টম ক্রুজ

    Passport

    একজনের এনআইডি ব্যবহার করে পাসপোর্ট নিলো আরেকজন

    রেখা

    রাজনীতি করে অরুণাকে সিনেমা থেকে বাদ দিতেন রেখা!

    gold weight fraud

    সোনার ওজনে কারচুপি, এক লাখ ১০ হাজার টাকা জরিমানা

    সাকিব

    ২০২২ আসরের পর এবার ক্যারিবীয় লিগে দল পেলেন সাকিব

    অল্প বয়সে বিয়ে

    অল্প বয়সে বিয়ের ইতিবাচক দিক

    মাঙ্গলসূত্র

    ৯৩ বছর বয়সে স্ত্রীর জন্য ‘মাঙ্গলসূত্র’ উপহার, নেট দুনিয়ায় ভাইরাল

    ঠিকাদার

    চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২.৫ কিলোমিটার সড়কে খোয়া বিছিয়েই লাপাত্তা ঠিকাদার

    dfg

    টঙ্গীতে বিএনপির দুই গ্রুপে ঝুট ব্যবসা নিয়ে সংঘর্ষ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.