Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ‘মহাকাশ যুদ্ধে’ চীনের অগ্রগতিতে বিস্মিত মার্কিন গোয়েন্দারাও!
    Research & Innovation বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    ‘মহাকাশ যুদ্ধে’ চীনের অগ্রগতিতে বিস্মিত মার্কিন গোয়েন্দারাও!

    November 23, 20233 Mins Read

    বিজ্ঞান ও প্রযক্তি ডেস্ক : পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের শেষ নেই। এটিকে শুধু পৃথিবীর মাটি থেকে দেখেই মানুষ থেমে থাকেনি। যন্ত্র তৈরি করে, প্রযুক্তি, বিজ্ঞানের সাহায্যে তার মাটিতে পা রেখে এসেছে।

    উপগ্রহ চাঁদ

    চাঁদে মানুষ পাঠানো থেকে শুরু করে একাধিক অভিযান, অনুসন্ধান ক্রমাগত চালিয়ে যাচ্ছেন পৃথিবীর বিজ্ঞানীরা। এ ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।

    মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে আমেরিকা বরাবরই অন্যান্য দেশের তুলনায় এগিয়ে। চাঁদ নিয়েও বহু গবেষণা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে নাসা। তাদের মাধ্যমে চাঁদের অজানা তথ্য জানতে পেরেছে বিশ্ববাসী।

    বলা চলে, এত দিন মহাকাশ গবেষণায় নাসার একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল। প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, পরিকাঠামো, সব দিক থেকেই বিশ্বের অন্য সমস্ত মহাকাশ গবেষণা সংস্থাকে পিছনে ফেলে দিয়েছিল আমেরিকা।

    মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে একসময় অবশ্য নাসার সঙ্গে সমানে পাল্লা দিয়েছে সোভিয়েত ইউনিয়ন। তবে রাশিয়ার সেই দাপট এখন আর নেই। কিছু দিন আগে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে মহাকাশযান পাঠানোর চেষ্টা করেছিল রাশিয়া। কিন্তু তা ব্যর্থ হয়েছে।

    তবে নাসাকেও মহাকাশের ব্যাপারে ‘শেষ কথা’ হয়তো আর বলা চলে না। আমেরিকাকে কঠিন প্রতিযোগিতার মধ্যে ফেলে দিয়েছে চীন। গত কয়েক বছরে তারাও মহাকাশ গবেষণায় প্রভূত উন্নতি করেছে।

    ২০০৭ সালে চাঁদের উদ্দেশে একটি মহাকাশযান পাঠিয়েছিল চীন। সেটি চাঁদকে প্রদক্ষিণ করে। ২০১০ সালে একই রকমের আরও একটি মহাকাশযান চাঁদে পাঠায় চীন।

    চীনের চাঁদ কেন্দ্রিক মহাকাশ অভিযানগুলো ‘চ্যাং’ সিরিজের অন্তর্গত। ২০১৩ সালে চাঁদে প্রথম মহাকাশযান অবতরণ করায় চীন। সেই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছিল চ্যাং-৩।

    আমেরিকা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের পর তৃতীয় দেশ হিসেবে চাঁদে মহাকাশযান পাঠিয়েছে চীন। এই কৃতিত্বের তালিকায় চতুর্থ ভারত। ২০২৩ সালে ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে।

    ১৯৬৯ সালে চাঁদে প্রথম মহাকাশচারী পাঠিয়েছিল আমেরিকা। অ্যাপোলো অভিযান সফল হওয়ার পর থেকে চাঁদ নিয়ে সাধারণ মানুষের আগ্রহ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। চাঁদে আবার মানুষ পাঠানো, সেখানে মহাকাশচারীদের ঘাঁটি তৈরি করা এখন বিজ্ঞানীদের অন্যতম লক্ষ্য।

    এই ক্ষেত্রেই আমেরিকার নাসাকে টপকে যেতে পারে চীনের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা সিএনএসএ (চায়না ন্যাশনাল স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন)। একটি সূত্রের দাবি, আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা মহাকাশে চীনের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে প্রকাশ্যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।

    চীনা সংস্থা জানিয়েছে, আগামী দিনে চাঁদে মহাকাশচারী পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। এছাড়া, চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে একটি স্থায়ী গবেষণা ঘাঁটিও তৈরি করবে তারা। চীনের দাবি, এসব হয়ে যাবে চলতি দশকের মধ্যেই।

    চীনের অগ্রগতি দেখে বিস্মিত আমেরিকার গোয়েন্দারাও। তারা নাকি প্রকাশ্যেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে, চীন যেভাবে দ্রুততার সঙ্গে চাঁদের অভিযানে এগিয়ে চলেছে, তাতে আগামী দিনে তারা ছাপিয়ে যেতে পারে নাসাকেও।

    এই সূত্রে নাসার সাম্প্রতিক কিছু প্রতিবন্ধকতার কথা উঠে এসেছে। ঘোষিত অভিযানের শেষ দিন আরও খানিক পিছিয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।

    চাঁদে আবার মানুষ পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করেছে নাসা। তারা জানিয়েছিল, আর্টেমিস-৩ অভিযানে ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে চাঁদের মাটিতে আবার পা রাখবেন মহাকাশচারীরা।

    ফিরেই ওপেনএআইয়ের পরিচালনা পর্ষদকে বরখাস্ত করলেন স্যাম অল্টম্যান

    কিন্তু সম্প্রতি নতুন ঘোষণায় নাসা জানিয়েছে, চাঁদে মানুষ পাঠাতে আরও কিছুটা দেরি হতে পারে। ২০২৫-এর পরিবর্তে ২০২৬ সাল পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। চাঁদে স্থায়ী ঘাঁটি তৈরি করতে আমেরিকার সময় লাগতে পারে ২০৩৫ সাল পর্যন্ত। এত দিন ২০৩০-এর মধ্যেই তা করার কথা বলেছিল নাসা।

    আমেরিকাকে টেক্কা দেওয়ার ক্ষেত্রে মহাকাশ গবেষণাকে গুরুত্বপূর্ণ ‘অস্ত্র’ বলে মনে করে চীন। এই একটি বিষয়ে তাদের ধারাবাহিক অগ্রগতি তাই আমেরিকার চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মহাকাশের প্রতিযোগিতায় শেষ হাসি কে হাসবে, সেটাই এখন দেখার। সূত্র: দ্য ইউরাশিয়ান টাইমস

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    innovation research অগ্রগতিতে উপগ্রহ চাঁদ গোয়েন্দারাও! চীনের প্রভা প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিস্মিত মহাকাশ মার্কিন যুদ্ধে
    Related Posts
    Nothing Phone (3)

    Nothing Phone (3) এর সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন ও পারফরম্যান্স

    June 6, 2025
    Vivo T4 Ultra

    লঞ্চ হতে চলেছে Vivo T4 Ultra স্মার্টফোন, জানুন ফিচার্স

    June 6, 2025
    Tecno Pova 7 5G

    Tecno Pova 7 5G: শক্তিশালী ব্যাটারির সঙ্গে সেরা ফিচার নিয়ে আসছে

    June 6, 2025
    সর্বশেষ খবর

    দিনাজপুরের গোর-এ-শহীদ ময়দানে লাখো মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

    Kohli

    বিরাট কোহলির নামে থানায় অভিযোগ

    তৃতীয় দিনের মতো বিএনপির

    আগামী এপ্রিল নয়, এ বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় বিএনপি

    Tareq-Younus

    প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপিতে ‘তীব্র ক্ষোভ’!

    Mirza Fakhrul

    ডিসেম্বরে নির্বাচন করা সম্ভব, সেটাই জাতির জন্য ভালো: মির্জা ফখরুল

    Shofikur Rahman

    নির্বাচনে নিরপেক্ষ বিচার ও সমতার পরিবেশ জরুরি: জামায়াত আমির

    Narayanganj

    নারায়ণগঞ্জে যাত্রীসহ নদীতে পড়ল সিএনজি, দুই নারী নিখোঁজ

    Lalmonirhat

    ঈদের দিন স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক

    জাতি আর যেনতেন নির্বাচন চায় না : জামায়াত আমীর

    প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সস্ত্রীক সাক্ষাৎ করলেন সেনাপ্রধান

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.