জুমবাংলা ডেস্ক : চারা রোপণের মাত্র আড়াই বছরেই মিলছে ফলন। সারাবছর ধরে ফলন পাওয়ার পাশাপাশি খেতে সুস্বাদু ও আঠাবিহীন হওয়ায় এই জাতের কাঁঠাল চাষে ঝুঁকছেন স্থানীয় চাষিরা।
আবহাওয়া, মাটি ও জলবায়ু অনুকুলে থাকায় গোপালগঞ্জে চাষ হচ্ছে আঠাবিহীন বারমাসি ভিয়েতনামি কাঁঠাল।
গত আড়াই বছর আগে গোপালঞ্জ জেলার কাশিয়ানি হর্টিকালচার সেন্টারে রোপণ করা হয়েছিল ৫০ টি আঠাবিহীন ভিয়েতনামি কাঁঠালের চারা। এর মধ্যে চলতি বছর ১০টি গাছে ফল ধরেছে। সারাদেশে এই জাতের কাঁঠালের জাত সম্প্রসারণে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে স্থানীয় কৃষি বিভাগ।
স্থানীয় ফল চাষিরা বলছেন, কাঁঠালে সাধারণত আঠা হয়ে থাকে। কিন্তু বারমাসি আঠাবিহীন ভিয়েতনামি এসব কাঁঠালে কোন আঠা থাকেনা। এই ফল আমরা খেয়েও দেখেছি।
আঠাবিহীন কাঁঠাল খুব পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু। মানুষের কাছে এই একটি বিশেষ কাঁঠাল হিসাবে জনপ্রিয়তা লাভ করবে বলেও তারা জানান।
কৃষি কর্মকর্তারা বলছেন, কাঁঠাল বাংলাদেশের একটি জাতীয় ফল। এই ফলে সব রকমের পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান। প্রচলিত কাঠালে অনেক আঠা থাকে কিন্তু এই জাতে
আঠা থাকেনা এছাআর্ব বারোমাস ধরে এই কাঠালের ফলন মিলে। বাণিজ্যিকভাবে যদি এই কাঠালের চাষ করা যায় তাহলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব হবে।
ডিডি আমিনুল ইসলাম জানান, আঠাবিহীন ভিয়েতনামি এই জাতটি সারা বছর পাওয়া যাবে। আঠাবিহীন কাঁঠাল খুব পুষ্টিকর এবং সুস্বদু। আমাদের এই কাঁঠাল একটু সাদা টাইপের, যার কারণে রসালো ভাবটা নেই। এই জাতটি সম্প্রসারণে কাজ করা হচ্ছে।
১২ মাসই এই পদ্ধতিতে বাড়ির আঙিনা বা ছাদে তরমুজ চাষ, ফলন হবে বাম্পার
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।