ধর্ম ডেস্ক : সামর্থবান মুসলমানের ওপর জীবনে একবার ওমরাহ পালন করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, “তোমরা অধিক পরিমাণে হজ এবং ওমরাহ করো। কেননা এ দুটো দারিদ্রতা ও গুনাহকে সেভাবে নিশ্চিহ্ন করে দেয়, কামারের হাপর যেভাবে লোহা থেকে ময়লাকে দূরীভূত করে দেয়” (নাসাঈ-২৬৩০)।
হজ নির্দিষ্ট সময়ে আদায় করা আবশ্যক হলেও ওমরা পালনের বিশেষ কোনো সময় নেই। তবে হজের নির্ধারিত বিশেষ সময়ে (৮ জিলহজ থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত পাঁচ দিন) ওমরা পালন করা বিধেয় নয়। এই পাঁচ দিন ছাড়া বছরের যেকোনো দিন যেকোনো সময় ওমরা পালন করা যায়।
ওমরাহর ফরজ দুটি
ইহরাম করা
বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করা
ওমরাহর ওয়াজিব দুটি
সাফা-মারওয়ায় সাঈ করা
মাথার চুল মুণ্ডন করা বা ছোট করা
ইতালির ভিসা পেতে দেরি হওয়ার কারণ জানালো দূতাবাস
ওমরাহর সুন্নতসমূহ
পুরুষের তাওয়াফে ইজতেবা (ডান কাঁধ উন্মুক্ত রাখা) এবং প্রথম তিন চক্করে রমল করা (বীরদর্পে হেলে দুলে চলা)।
তাওয়াফ শুরু করার সময় হাজরে আসওয়াদকে স্পর্শ ও চুম্বন করা। অপারগ হলে উভয় হাত উত্তোলন করে তাকবীর বলে হাজরে আসওয়াদের উপর রাখার মত ইশারা করা।
তাওয়াফ শেষ করে মাকামে ইব্রাহীমের পিছনে কিংবা মাতাফে অথবা মসজিদে হারামের যেকোনো স্থানে তাওয়াফের দুই রাকায়াত (ওয়াজিব) সালাত আদায় করা।
সালাত শেষে জমজমের পানি পান করা।
সাফা-মারওয়ার মধ্যবর্তী সবুজ চিহ্নিত স্থানটিতে পুরুষের মধ্যম গতিতে দৌড়ে চলা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।