আন্তর্জাতিক ডেস্ক : স্বামী-সন্তান ফেলে অন্যত্র সংসার পেতেছেন মা। হঠাৎ ঘটে যাওয়া ওই ঘটনায় আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারেনি ওই গৃহবধূর একাদশ শ্রেণি পড়ুয়া মেয়ে। সমাজে কীভাবে মুখ দেখাবেন সেই আতঙ্কে কুঁকড়ে থাকতেন। শেষ পর্যন্ত আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন তিনি।
ঘটনাটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদিয়ার শান্তিপুরের।
ওই ছাত্রীর নাম অর্পিতা মজুমদার। মা-বাবাকে নিয়ে তাদের সুখের সংসার ছিল। বাবা বিপুল রায় ও মা রুপা মজুমদার তাদের বিবাহিত জীবনের ১৯ বছর পার করে ফেলেছেন। সম্প্রতি ওই গৃহবধূ স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য কাজ শুরু করেন। এরপরই তার সঙ্গে বনগাঁর এক ব্যক্তির পরিচয় হয়। তিনি ওই ব্যক্তির সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন।
নিহতের পরিবারের দাবি, ও ঘটনার পরই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে অর্পিতা। শেষ পর্যন্ত আত্মঘাতী হয় অর্পিতা।
এদিকে, রুপা মজুমদার মেয়ের মৃত্যুর কথা জানেন কিনা তা জানা যায়নি। পরিবারও জানে না তিনি বর্তমানে কোথায় রয়েছেন।
ফেলানী প্রসঙ্গে বাংলাদেশের পক্ষে মন্তব্য পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পীর
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।