Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home আলোচিত ডিজি ডা. আবুল কালাম আজাদের ১০ অপকর্ম
জাতীয়

আলোচিত ডিজি ডা. আবুল কালাম আজাদের ১০ অপকর্ম

Sibbir OsmanJuly 22, 20203 Mins Read
Advertisement


জুমবাংলা ডেস্ক : স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ না করলেও সরকার তাকে পদচ্যুত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলো। পদচ্যুত করার সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরেই অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ পদত্যাগ করেছেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট মহল। অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ মহাপরিচালক হওয়ার পর একের পর এক নানারকম অযোগ্যতা, ব্যর্থতা এবং দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিয়েছিলেন। আর এই বাস্তবতায় তার সরে যাওয়া ছিলো সময়ের ব্যাপার মাত্র। একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছে যে, আবুল কালাম আজাদের অনেক অপকর্মের মধ্যে প্রধান ১০টি অপকর্মই তাকে সরে যেতে বাধ্য করেছে। আর এই সমস্ত অপকর্মের মধ্যে রয়েছে;

১. করোনা মোকাবিলায় সীমাহীন ব্যর্থতা:
অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ করোনাকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নেতৃত্ব দিতে সীমাহীন ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। তিনি শুধুমাত্র স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নিষ্ক্রিয় করেই রাখেননি, বরং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে ভুল পথে পরিচালিত করে সরকারকে বিভ্রান্ত করেছেন।

২. সীমিত পরীক্ষার মাধ্যমে সরকারকে অস্বস্তিতে ফেলা:
শুরু থেকেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ সীমিত পরীক্ষার কৌশল গ্রহণ করেছিলেন। শুধুমাত্র আইইডিসিআরের মাধ্যমে তিনি করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করে প্রথমেই করোনা পরীক্ষার বিষয়টিকে বিতর্কিত করেছিলেন এবং সরকারকে সমালোচনার মুখে ফেলেছিলেন।

৩. সিন্ডিকেটদের তল্পিবাহক এবং সিন্ডিকেটদের নিয়ে অধিদপ্তর পরিচালনা করা:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করলেও তিনি সকলের নেতা হতে পারেননি। তিনি পক্ষপাতের উর্ধ্বে উঠতে পারেননি। বরং তার একান্ত অনুগত এবং আস্থাভাজন অযোগ্য দুর্নীতিবাজদেরই তিনি বিভিন্ন জায়গায় বসিয়ে একটি সিন্ডিকেট তৈরী করেছিলেন। এই সিন্ডিকেটের কারণেই বিভিন্ন অনিয়মের ঘটনা ঘটেছিলো বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট মহল।

৪. জেকেজি কেলেঙ্কারি:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তার মধ্যে একটি বড় অভিযোগ হলো জেকেজি কেলেঙ্কারি। এই বেসরকারী জালিয়াত প্রতিষ্ঠানের নমুনা পরীক্ষার উদ্বোধনে তিনি নিজে উপস্থিত ছিলেন। অথচ তিনি মহাপরিচালক থাকা অবস্থায় একটি জেলা হাসপাতাল বা বিভাগীয় হাসপাতাল পরিদর্শনে যাননি। পরবর্তীতে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা উদ্ধার করে যে, জেকেজি কোন রকম পরীক্ষা ছাড়াই করোনার রিপোর্ট প্রদান করেছেন। এই অভিযোগে জেকেজির আরিফ এবং পরবর্তীতে ডা. সাবরিনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই গ্রেপ্তারের পর বেরিয়ে আসে যে, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের সম্পৃক্ততা এর সঙ্গে ছিলো।

৫. রিজেন্ট কেলেঙ্কারি:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে রিজেন্ট কেলেঙ্কারিও একটি বড় অভিযোগ। তিনি বলেছেন, সাবেক স্বাস্থ্য সেবা সচিবের মৌখিক নির্দেশে তিনি রিজেন্টের সঙ্গে চুক্তি করেছিলেন। এটা নিয়ে তিনি মন্ত্রীর ঘাড়ে দোষ চাপানোর অপকৌশলও নিয়েছিলেন। কিন্তু দেখা যায় যে, মৌখিক নির্দেশে এমন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার এখতিয়ার তার ছিলো না। তিনি কোনভাবেই এই অপকর্মের দায় এড়াতে পারেননা।

৬. মাস্ক কেলেঙ্কারি:
করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই মাস্ক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী পর্যন্ত নিম্নমানের মাস্ক দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উত্থাপন করেন। এমন অভিযোগের পরও তিনি এই করোনাকে ধামাচাপা দেওয়ার অপকৌশল নিয়েছিলেন।

৭. বিশ্বব্যাংক এবং এডিবি প্রকল্পের দুর্নীতি:
বিশ্বব্যাংক এবং এডিবির প্রকল্প পরিচালক হিসেবে তিনি নিয়োগ দিয়েছিলেন ছাত্রদলের সাবেক ক্যাডার ডা. ইকবাল কবীরকে। তার তত্বাবধানে এই দুটি প্রকল্পে বেসুমার দুর্নীতির তথ্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে তিনি এই দায়ও এড়াতে পারেন না।

৮. রিজেন্টকে যন্ত্রপাতি প্রদান:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে তিনি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি না নিয়েই রিজেন্ট হাসপাতালকে ডায়ালাইসিস মেশিনসহ গুরুত্বপূর্ণ জিনিসপত্র দিয়েছিলেন। এই দায়ও তিনি এড়াতে পারেন না।

৯. মন্ত্রণালয়কে অসহযোগিতা করা:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে তিনি একধরণের স্বেচ্ছাচারিতার রাজত্ব কায়েম করেছিলেন। মন্ত্রণালয়কে উপেক্ষা করে তিনি তার নিজের ইচ্ছামেতো কাজ করতেন। এটিও তার সীমাহীন দৃষ্টতা বলে মনে করেন সংশ্লিষ্ট মহল।

১০. বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ:
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক একের পর এক বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। যে সমস্ত তথ্যগুলো সরকারকে বিব্রত করতে পারে। আর এ ধরণের তথ্যের মধ্যে ছিলো, দুই তিন বছর করোনার সঙ্গে আমাদের থাকতে হবে- টাইপ তথ্য।

আর এই বাস্তবতায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বিদায় নিলেন। সংশ্লিষ্ট মহল মনে করছেন, সরকার একটি রাহুর গ্রাসের হাত থেকে মুক্তি পেল।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
ব্যাংক খোলা থাকবে

সাপ্তাহিক ছুটির দিন হলেও আজ খোলা থাকবে ব্যাংক

December 27, 2025

ভোটার হতে আজ নির্বাচন কমিশনে যাচ্ছেন তারেক রহমান

December 27, 2025
জাহাজে আগুন

সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজে আগুন

December 27, 2025
Latest News
ব্যাংক খোলা থাকবে

সাপ্তাহিক ছুটির দিন হলেও আজ খোলা থাকবে ব্যাংক

ভোটার হতে আজ নির্বাচন কমিশনে যাচ্ছেন তারেক রহমান

জাহাজে আগুন

সেন্ট মার্টিনগামী জাহাজে আগুন

পাগলা মসজিদের ১৩ দানসিন্দুক খোলা আজ

নতুন বার্তা

বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের নতুন বার্তা

পুশইন

আরও ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

তারেক রহমান আজ ওসমান হাদির কবর জিয়ারতে যাবেন

বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না দুই উপজেলায়

বিচার দাবি

শহীদ ওসমান হাদির বিচার দাবিতে সকালেও শাহবাগে অবস্থান

যা লিখলেন

জাতীয় স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইতে যা লিখলেন তারেক রহমান

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.