Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home কালের সাক্ষী নওগাঁর ঐতিহাসিক দিবর দীঘি
রাজশাহী

কালের সাক্ষী নওগাঁর ঐতিহাসিক দিবর দীঘি

Shamim RezaAugust 3, 20205 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক : আমাদের দেশের অনাবিল গ্রাম-বাংলার সৌন্দর্যে দিগন্তজোড়া দীঘি এক অন্যতম অনুষঙ্গ। চিরায়ত বাংলার রূপে সৌন্দর্যের ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে সুবিশাল দিঘিগুলো। এই বাংলায় যেমন রয়েছে অনবদ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভাণ্ডার আর প্রাচীন স্থাপনা তেমনি সেগুলোকে ঘিরে রয়েছে অসংখ্য উপকথা, লোককথা ও কল্পকাহিনী। বিভিন্ন জেলার এ দিঘিগুলোকে ঘিরে প্রচলিত আছে নানান লোককথা ও কল্পকাহিনী। আর দিঘিগুলোর সৌন্দর্যও দারুণ নজরকাড়া। অপরূপ সৌন্দর্যের এই দিঘিগুলোর শীতল জলে মন-প্রাণ জুড়িয়ে যায়। তেমনি একটি ঐতিহাসিক দিঘী নওগাঁর দিবর দিঘী। অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর পুরাকীর্তির নিদর্শনে ঘেরা এই দিঘীটি কালের সাক্ষী হয়ে আছে।

নওগাঁ জেলার পত্নীতলা উপজেলা থেকে ১৬ কি.মি. পশ্চিমে সাপাহার-নওগাঁ সড়কের পাশেই ঐতিহাসিক দিবর দীঘি অবস্থিত। দিবর দীঘির ঐতিহাসিক পটভূমি ছাড়াও রয়েছে অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। দীঘির মূল ঘাটে প্রবেশ করার সময় দু’পাশে উইপিং দেবদারু গাছ দিয়ে ঘেরা রাস্তা আপনাকে স্বাগত জানাবে। দীঘির পাড়ে কয়েকশ’ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন গাছের সমন্বয়ে সামাজিক বনায়ন প্রকল্প এবং দীঘির পশ্চিম পাড়ে বিশাল আম-কাঁঠালের বাগান। দীঘিটিকে ঘিরে লোকমুখে অনেক গল্প কাহিনী, কাল্পনিক গল্প-কথা প্রচলিত। এই দিঘীর মাঝখানে রয়েছে আশ্চর্যজনক ভাবে স্থাপিত অখণ্ড গ্রানাইট পাথরের স্তম্ভ। সুদূর অতীতের বাঙ্গালীর শৌর্যবীর্যের সাক্ষ্য বহন করছে আজও। অর্ধ বর্গ বিঘা দীঘির মধ্যখানে অবস্থিত আট কোণাবিশিষ্ট গ্রানাইট পাথরে নির্মিত এতবড় স্তম্ভ বাংলাদেশে বিরল। এটিকে জয়স্তম্ভ নামে ডাকা হয়। সকলের কাছেই ওই দীঘিটি কর্মকারের জলাশয় নামে পরিচিত। স্তম্ভটির সর্বমোট উচ্চতা ৩১ ফুট ৮ ইঞ্চি। পানির নিচের অংশ ৬ ফুট ৩ ইঞ্চি এবং পানির উপরের অংশ ২৫ ফুট ৫ ইঞ্চি। স্তম্ভটির ব্যাস ১০ ফুট ৪ ইঞ্চি। প্রতিটি কোণের পরিধি ১ ফুট সাড়ে ৩ ইঞ্চি। স্তম্ভের উপরিভাগ খাঁজকাটা অলঙ্করণ দ্বারা সুশোভিত।

ইতিহাস থেকে জানা যায় দিবর বা ধীবর নামে পরিচিত এই বৃহত জলাশয় ও জলাশয়ের মাঝখানে অবস্থিত স্তম্ভটি একাদশ শতাব্দীর কৈবত্য রাজা দিব্যক তার ভ্রাতা রুদ্যোকের পুত্র প্রখ্যাত নৃপতি ভীমের কির্তী হিসেবে পরিচিত।

   

ইতিহাস থেকে আরোও জানা যায়, পাল রাজা দ্বীতিয় মহিপালের (১০৭০খ্রীঃ-১০৭১খ্রীঃ) অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে বরেন্দ্র ভূমির অধিকাংশ অমত্য পদচ্যুত সেনাপতি বরেন্দ্র ভূমির ধীবর বংশদ্ভুত কৃতি সন্তান দিব্যকের নেতৃত্বে পাল শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন এবং পরবর্তীতে দ্বিতীয় মহিপালকে হত্যা করেন।

পরে সর্বসম্মতিক্রমে দিব্যককে বরেন্দ্রভূমির অধীপতি নির্বাচন করা হয়। অল্প কাল পরে দিব্যক মৃত্যু বরণ করলে প্রথমে রুদ্যোক পুত্র ভীম সিংহাসনে আহরোণ করেন। তিনিই এক মাত্র কৈবত্য বংশীয় রাজা যিনি প্রায় ২৫/৩০বছর বরেন্দ্র ভূমি শাসন করেন। এর পরে দ্বিতীয় মহিপালের ভ্রাতা রামপাল ভীমকে পরাজিত ও নিহত করে রাজ্যা পুনঃউদ্ধার করেন। তবে কোন কৃতি কৈবত্য রাজা বিজয় স্তম্ভটি নির্মান করেছিলেন তা আজ অবধি সঠিকভাবে জানা যায়নি।

বৃটিশ প্রত্নতাত্ত্বিক স্যার আলেকজান্ডার ক্যানিং হামের মতে, একাংশ শতাব্দীর কৈর্বত্য রাজা দিব্যকের ভ্রাতা রুদ্রকের পুত্র প্রখ্যাত নৃপতি ভীমের কীর্তি এটি। ধারণা করা হয়, তার শাসনামলে পাল বংশকে পরাজিত করে বিজয় অর্জনের স্মৃতি চিহ্ন হিসাবে দীঘির মাঝখানে এই জয়স্তম্ভ স্থাপন করা হয়। এটি একটি অখণ্ড পাথর কেটে তৈরি করা হয়েছে। স্তম্ভের চারটি কোন থাকার পাশাপাশি এই বিরাট স্তম্ভের উপরিভাগে পরপর তিনটি রেখা রয়েছে যা স্তম্ভটির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে। স্তম্ভটির শীর্ষে রয়েছে নান্দনিক কারু-কার্য যা রাজার স্মৃতিকে আজও ধারণ করে রেখেছে।

দীঘির পশ্চিম দিক থেকে দক্ষিণ দিকে রয়েছে দীর্ঘ খাঁড়ি। বর্ষার সময় বনের ভেতর দিয়ে খাঁড়ির প্রবাহ আপনাকে সুন্দরবনের কথা মনে করিয়ে দেবে। এই খাঁড়ি বিভিন্ন এলাকা ঘুরে আত্রাই নদীতে মিশেছে। এখানকার প্রধান আকর্ষণ হচ্ছে বরেন্দ্র অঞ্চলের বিশেষ ভূমিরূপ। যা দেখতে হলে আপনাকে বরেন্দ্র এলাকা ঘুরতেই হবে। দীঘির জলাশয় থেকে উপরের দিকে গ্যালারির মতো হয়ে ওঠে যাওয়া ভূমি সত্যিই অপরূপ। বর্ষাকালে দিবর দীঘি এলাকা এক ভিন্ন রূপ ধারণ করে। সে সময় এলাকাজুড়ে ধান চাষ করা হয়। উঁচু-নিচু ঢেউ খেলানো ধানক্ষেতে সবুজের সমারোহ দেখে আপনার প্রাণ ও চোখ দুটোই জুড়াবে।

যুগ যুগ আগে থেকে দিঘীর পাড়ে প্রতি বছর চৈত্র মাসের সংক্রান্তিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বান্নির মেলা বসত, এখনো বসে। সে সঙ্গে ২০০০ সালের দিক থেকে দিবর ইউপির তৎকালিন ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আনিছুর রহমান দিঘীতে দর্শনার্থীদের আগমন বাড়াতে প্রতিবছর দুই ঈদের দিন ও তার পরবর্তী ৭ দিন সেখানে ঈদের আনন্দ মেলার আয়োজন করে আসছেন।

এতে করে মেলার ঐ দুই দিনে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লক্ষ লক্ষ লোকের সমাগম ঘটে। সে সময় দিবর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ আনিছুর রহমান ও তৎকালিন স্থানীয় সংসদ সদস্য শামসুজ্জোহা খান জোহার সহযোগীতায় দবির দিঘী উন্নয়ন প্রকল্প নামে একটি প্রকল্প হাতে নেয়া হয়।

এই প্রকল্পের আওতায় দিঘীতে মাটি কাটানো সাপাহার-নওগাঁ সড়ক থেকে দিঘী পর্যন্ত প্রায় দেড় কিঃ মিঃ রাস্ত পাকা করন, দিঘীর পাড়ে অতিথি বিশ্রামাগার, মসজিদ, টয়লেট, টিউবয়েল, একাধিক সেড স্থাপন ও ফুলের বাগান স্থাপন করা হয়।

এ ছাড়া চেয়ারম্যান শেখ আনিছুর রহমান সম্পূর্ন ব্যক্তিগত উদ্যোগে সেখানে একটি মিনি চিড়িয়াখানা স্থাপন করেন। এই মিনি চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন প্রজাতীর দেশীয় পশু পাখী রাখা হয়েছে।

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক নিদর্শন দুটোই মন ভরিয়ে তুলবে আপনার।

যেভাবে যাবেন
ঢাকা থেকে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, আল নাফি ইত্যাদি বাস নওগাঁর উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। এসব বাসে করে সাপাহার এসে ভ্যান বা রিকশাযোগে দিবর দীঘি যেতে পারেন। ভাড়া নিবে ২০/৩০ টাকা। এছাড়া বাস টার্মিনাল থেকে সাপাহারের বাসে করে দিবর দীঘি নামতে পারেন। বাসে সময় লাগবে দেড় থেকে দুই ঘণ্টা।

যেখানে থাকবেন
সাপাহারে থাকার জন্য কিছু আবাসিক হোটেল আছে। তাছাড়া চাইলে নওগাঁ সদরেও থাকতে পারেন। এখানে ভালো মানের আবাসিক হোটেল পেয়ে যাবেন। এখানে ২০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে রুম পাবেন। এসি রুমও আছে। সেক্ষেত্রে খরচ আরো কিছুটা বেশী পড়বে।

সূত্র : একুশে টিভি অনলাইন

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Related Posts
Limon

রাজশাহীতে বিচারকের ছেলে হত্যাকারী কে এই লিমন

November 14, 2025
Rajshahi

বিচারকের বাসায় ঢুকে ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা

November 14, 2025
Basa

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে হত্যা, স্ত্রীকেও জখম

November 13, 2025
সর্বশেষ খবর
Limon

রাজশাহীতে বিচারকের ছেলে হত্যাকারী কে এই লিমন

Rajshahi

বিচারকের বাসায় ঢুকে ছুরিকাঘাতে ছেলেকে হত্যা

Basa

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে হত্যা, স্ত্রীকেও জখম

মাদকাসক্ত ছেলে

পাবনায় নামাজরত বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করলো মাদকাসক্ত ছেলে

Hotta

রাজশাহীতে চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার

Baba Ma

বাড়ি নিয়ে বাবা-মাকে দেখেন না ছেলে, আদালতের নির্দেশে মামলা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

বাংলাদেশের যেখানে রয়েছে পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

মিঠাপানির কুমির

রাজশাহীর পদ্মায় দেখা মিলল কুমিরের

নাটোরে অনলাইন জুয়া

নাটোরে অনলাইন জুয়া নিয়ে বিরোধে ব্যবসায়ী খুন

Bus

বন্ধুর সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে বাসে ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী, চালক আটক

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.