জুমবাংলা ডেস্ক : মণিরামপুরের ইত্যা গ্রামের ছোট গরু ব্যবসায়ী ইয়াহিয়া মোল্লা। গরু ব্যবসার পাশাপাশি শখের বসে একটি করে ষাঁড় পোষেন তিনি। গত তিন বছর ধরে তার পোষা ষাড়টির এখন দাম ১২ লাখ টাকা। তিনি ষাঁড়টির নাম দিয়েছেন ‘পালসার বাবু’। ওই নামেই বাড়ির সবাই ডাকেন তাকে। এবারের কোরবানিতে গরুটি বিক্রি করতে চান তিনি। ক্রেতাকে গরুর সাথে পালসার উপহার দেওয়ার ঘোষণাও তার।
ইয়াহিয়া বলেন, আমি ক্ষুদ্র গরুর ব্যবসায়ী। ১৯৯৬ সাল থেকে একটা করে বড়ান জাতের (শংকর) গরু পুষে আসছি। ৪৫ হাজার টাকায় তিন বছর আগে ‘হলেস্টিয়ান’ জাতের এই গরুটা কেনা। শখ করে ওর নাম দিছি ‘পালসার বাবু’। গত বছর সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা দাম হইল। বিক্রি করিনি। ঢাকার একটা পার্টি (গরু ব্যবসায়ী) সাড়ে আট লাখ দাম বলেছে। গরুর গায় বিশ মণ মাংশ আছে। এবার গরুর দাম চাচ্ছি ১২ লাখ টাকা। ওই দামে গরু বিক্রি করতে পারলে ক্রেতাকে খুশি হয়ে পালসার মোটরসাইকেল উপহার দেব।
ইয়াহিয়া বলেন, ছয় কাঠা জমিতে ঘাস লাগানো আছে। সেই ঘাস আর খইল ও ভুষি খাওয়াইয়ে গরু এত বড় করেছি। ফ্যানের বাতাস ছাড়াতো বড় গরু পোষা যায়না শুনেছি। আমি কিন্তু একদিনের জন্যও গরুরে ফ্যানের বাতাস খাওয়াইনি। মণিরামপুর উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা আবুজার সিদ্দিকী বলেন, কাশিমনগর ইউনিয়নে একটা বড় গরু আছে শুনেছি। কিন্তু আমি সেই গরু কোন দিন দেখিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।