লাইফস্টাইল ডেস্ক : টিনজাত টুনা মাছ এখন বাংলাদেশের সুপার শপগুলোতে পাওয়া যায়। এই মুহূর্তে আপনার রান্নাঘরেই থাকতে পারে। টিনজাত টুনা মাছ ব্যবহার খুবই সহজ। এটি দিয়ে সহজেই বানাতে পারেন টুনা সালাদ, ভর্তা, স্যান্ডউইচ, পাস্তা বা ভুনা ইত্যাদি।
টিনজাত টুনাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। তাজা টুনা খাওয়া পুষ্টিকর হলেও এতে রয়েছে পারদ, যা অনেক ক্ষেত্রে বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এ ক্ষেত্রে টিনজাত টুনা খাওয়া বিষক্রিয়ার ঝুঁকি কমায় ও পুষ্টি সরবারহ করে।
টিনজাত টুনা কি রান্না করা থাকে?
যুক্তরাষ্ট্রের প্রফিসিয়েন্ট মার্কেট ইনসাইটসের এক প্রতিবেদন অনুসারে শীর্ষ তিনটি প্রতিষ্ঠান তাদের টিনজাত টুনা তৈরি করার সময়, প্রথম ধাপে টুনা মাছ রান্না করে। প্রতিষ্ঠানগুলোর একটি হলো বাম্বল বি। প্রতিষ্ঠারটি ব্যাখ্যা করেছে, প্রথমে গোটা টুনা মাছ বেক করা হয়। তারপর চামড়া এবং কাঁটা সরিয়ে ফেলা হয়। বেক করার ফলে কাঁটা সরানোর প্রক্রিয়া অনেক সহজ হয়ে যায়। টুনা পুরোপুরি সিদ্ধ হয়ে গেলে মাছটিকে একটি ঘরে নিয়ে যথেষ্ট ঠাণ্ডা করা হয় এবং তারপর চামড়া, কাঁটা বাদ দেওয়া হয়। এরপর কৌটায় ভরা হয়।
তবে প্রস্তুতকারকদের মধ্যে কিছু পার্থক্যও রয়েছে। যেমন আরোয়াবে নামের একটি মাছের ব্র্যান্ড রান্না করার আগে মাছটিকে প্রথমে কেটে নেয়। কারণ তারা তাজা মাছ ব্যবহার করে। কিন্তু ওপরে উল্লিখিত প্রতিষ্ঠান বাম্বলি বি হিমায়িত টুনা ব্যবহার করে, তাই বেক করার আগে সাধারণ তাপমাত্রায় নিয়ে আসে।
তবে যেভাবেই টিনজাত করা হোক না কেন, টিনজাত টুনা ক্যানে ভরার আগে রান্না করা হয়।
সূত্র : টেস্টিং টেবিল
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।