জুমবাংলা ডেস্ক: রাজধানীর বাড্ডায় গণপি’টুনিতে নি’হত তাসলিমা বেগম রেনুর গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুরের সোনাপুরে চলছে শোকের মাতম। রেনুর রেখে যাওয়া চার বছরের শিশুকন্যা তুবার কান্না দেখে অন্যরাও অশ্রু সংবরণ করতে পারছে না।
তুবা কান্নাকাটি করছে মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য। সে জানেও না আর কখনও ফিরে আসবে না তার মমতাময়ী মা। তবে মা ফিরে আসবে- এমন মিথ্যা সান্ত্বনা দেওয়া হচ্ছে অবুঝ এই শিশুটিকে।
রেনুর দুই সন্তানের মধ্যে তুবা ছোট এবং ছেলে তাহসিন আল মাহির বড়। তার বয়স ১১ বছর। রেনুর বোন সেলিনা আক্তার বলেন, ‘কোনোভাবেই তুবাকে বোঝানো যাচ্ছে না। এই বয়সেই তুবা ও মাহিকে মা হারাতে হলো। হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।’
শনিবার সকালে উত্তর-পূর্ব বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছেলেধরা সন্দেহে গণপি‘টুনিতে হ’ত্যা করা হয় তাসলিমা বেগম রেনুকে। ছেলেমেয়েকে ভর্তির জন্য স্কুলে তিনি খোঁজ-খবর নিতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার হন।স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদ হওয়ার পর দুই সন্তান নিয়ে মহাখালীর ওয়্যারলেস গেট এলাকায় থাকতেন রেনু।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।