Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মহামারী আকারে করোনার বিস্তৃতি উৎপত্তি নিয়ে চীন-মার্কিন বিরোধ
    সম্পাদকীয়

    মহামারী আকারে করোনার বিস্তৃতি উৎপত্তি নিয়ে চীন-মার্কিন বিরোধ

    Saiful IslamApril 21, 20207 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : করোনাভাইরাস নিয়ে ঘোর অমানিশার মধ্যে আছে বাংলাদেশ। ঘোর অমানিশার মধ্যে রয়েছে সমগ্র বিশ্ব। বিশেষ করে আমেরিকা, অন্ধকার সুড়ঙ্গের মধ্যে পথ হাতড়ে মরছে। আর বাংলাদেশ অন্ধকার সুড়ঙ্গে প্রবেশ করেছে। এই বিষয়টি আজ আমাদের আলোচনার মুখ্য বিষয়। কিন্তু এর মধ্যে শুরু হয়েছে এক নতুন বিতর্ক। করোনার উৎপত্তি নিয়ে বিশ্বের পরাশক্তি আমেরিকা এবং উদীয়মান পরাশক্তি গণচীনের মধ্যে শুরু হয়েছে বিতর্ক। আমেরিকা চীনকে আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। চীন আমেরিকার অভিযোগ অস্বীকার করেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, চীনের উহানের গবেষণাগার থেকে করোনাভাইরাস এসেছে কিনা, সেটি নিশ্চিত হওয়ার জন্য তার সরকার চেষ্টা করে যাচ্ছে। তাদের কাছে যে খবর আছে, সে খবরটি সম্পর্কে বেইজিংয়ের পরিষ্কার বক্তব্য দেওয়ার দরকার বলে মনে করেন মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও। বিভিন্ন পশ্চিমা মিডিয়া এবং আমেরিকার অধিকাংশ মিডিয়ার বিভিন্ন রিপোর্টে বলা হচ্ছে যে, উহানের যে ল্যাবরেটরি বা পরীক্ষাগারে ভাইরোলজির বা জীবাণুবিদ্যার গবেষণা করা হয় সেখানে সুরক্ষা বা নিরাপত্তার কোনো শিথিলতা হয়েছে কিনা এবং তার ফলে কেউ আক্রান্ত হয়েছেন কিনা সেটি খতিয়ে দেখা দরকার।

    চীন সম্পর্কে মার্কিন বক্তব্য এখানেই থেমে থাকেনি। চীনের বিরুদ্ধে আমেরিকার সন্দেহ দানা বাঁধতে শুরু করেছে। তারই প্রতিফলন দেখা যায় গত ১৮ এপ্রিল শনিবার মর্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এক বক্তব্যে। এটিকে ঠিক বক্তব্য বলা যায় না, বলা যেতে পারে একটি দাবি। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেন, আমরা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কাছে আহবান জানাচ্ছি, ঐ ভাইরোলজি ল্যাবে আমাদের বিশেষজ্ঞদের প্রবেশের অনুমতি দিতে। তাহলে আমরা জানতে পারবো, ভাইরাসটির উৎপত্তি কোথায়। অন্য কথায় আমেরিকা চীনের ঐ ল্যাব পরিদর্শন করতে চায়।

    এতদিন ধরে বলা হচ্ছে যে, এই ভাইরাসটির উৎপত্তি ঘটেছে একটি প্রাণী থেকে। সেটি হতে পারে বাদুড়, সাপ, বনরুই বা পেঙ্গলিন। কোনো না কোনোভাবে ঐ প্রাণী থেকে ভাইরাসটি মানব দেহে প্রবেশ করে। অতঃপর করোনাভাইরাস রোগ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এটির নাম হয়েছে করোনাভাইরাস ডিজিস বা কোভিড। আর ২০১৯ সালের শেষের দিকে এই রোগটির প্রাদুর্ভাব ঘটে বলে এটির নাম হয়েছে কোভিড-১৯। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী উহানের ল্যাব পরীক্ষা করতে চেয়েছেন। এর ফলে বন্যপ্রাণী থেকে করোনার উৎপত্তি নয়, বরং উহানের ল্যাব থেকে ভাইরাসটি ছড়িয়েছে, এই ধারণাকে উস্কে দিচ্ছে। এর মধ্যে আবার চীন করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বাড়িয়েছে। এই ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন যে, তাদের আশঙ্কাটি সত্য প্রমাণিত হতে যাচ্ছে।
    উহানের ভাইরোলজি ল্যাব পরিদর্শনের দাবি অতীতের অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। ২০০১ সালের পর আমেরিকা কয়েকটি দেশের পারমাণবিক চুল্লি পরিদর্শনের দাবি জানায়। এসব দেশের মধ্যে ছিল পাকিস্তান, ইরান, ইরাক, লিবিয়া ও উত্তর কোরিয়া। ইরাক পারমাণবিক বোমা নির্মাণে অনেকটা এগিয়ে গিয়েছিল। তখন আমেরিকার ইংগিতে ইসরাইল ইরাকের পারমাণবিক স্থাপনায় প্রচন্ড বোমা বর্ষণ করে এবং ইরাকি পারমাণবিক স্থাপনাসমূহ মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়। উত্তর কোরিয়ার ব্যাপারে আমেরিকা বোমা হামলার সাহস পায়নি। কারণ, তার পেছনে ছিল গণচীন। পাকিস্তানকে আমেরিকা বশ মানিয়েছিল। তবে বৈজ্ঞানিক আব্দুল কাদের খানের দৃঢ় সংকল্পের ফলে পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তির অধিকারী হয়। লিবিয়ার নেতা কর্নেল গাদ্দাফিকে ন্যাটো-মার্কিন চক্রান্তে হত্যা করা হয়। তবে চীনের ক্ষেত্রে আমেরিকা অতদূর যেতে পারবে বলে মনে হয় না। কারণ ইট মারলে পাটকেল খেতে হবে। এ সম্পর্কে আরো বেশি কথা বললে মূল প্রসঙ্গ হারিয়ে যাবে। তাই আমরা বাংলাদেশের করোনা পরিস্থিতিতে ফিরে আসছি।

    গত শনিবার পর্যন্ত করোনাভাইরাস পরিস্থিতি যেখানে এসে গড়িয়েছে সেটি দেখে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। শনিবারের আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৩০৬ জন। এটা নিয়ে মোট রোগীর সংখ্যা হয়েছে ২১৪৪ জন। শনিবারের তথ্য অনুযায়ী, তার আগের ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৯ জন। এই নিয়ে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৪ জন। শনিবারের তথ্য অনুযায়ী, তার আগের ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২১১৪টি। এই নিয়ে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২১২৯৯টি। লক্ষ করার বিষয় হলো এই যে, ২১২৯৯ তথা ২২০০০ স্যাপম্পল পরীক্ষা করা হয়েছে ৪১ দিনে। আমাদের দেশে স্যাম্পল পরীক্ষার হার এত কম যে সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের নমুনা পরীক্ষার হার তৃতীয় সর্বনিম্ন। আমাদের নিচে আছে যে ৩টি দেশ সেগুলি হলো দেশ উত্তর কোরিয়া, মিয়ানমার এবং নাইজেরিয়া। বাংলাদেশে প্রতি ১০ লক্ষ মানুষের নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা ১২৪। ভারতে ২২০ এবং পাকিস্তানে ৪১০ জন। ইংল্যান্ডে ৪৮৭০, আমেরিকায় ১০২৬০, দক্ষিণ কোরিয়ায় ১০৪৬০, ইটালিতে ২৯৯৩০ এবং স্পেনে ২০০২০টি। প্রিয় পাঠক, কল্পনা করুন, বাংলাদেশে যদি নমুনা পরীক্ষা স্পেনের মতো প্রতি ১০ লক্ষে ২০০২০ জন হতো, তাহলে এতদিনে আমাদের করোনা আক্রান্ত রোগী সংখ্যা কত হাজারে গিয়ে দাঁড়াতো। আর সে ক্ষেত্রে আমরা জানতে পারতাম, করোনা রোগ মহামারী আকারে কত ভয়াবহ হয়েছে। ইতোমধ্যেই ৬৪ জেলার মধ্যে ৪০টি জেলায় করোনার বিস্তৃতি ঘটেছে। এই লেখাটি প্রকাশিত হবে ৩ দিন পর, অর্থাৎ মঙ্গলবারে। ৩ দিন পর পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে সেটি মোটামুটি আন্দাজ করা যায়।
    করোনাভাইরাস মোকাবেলায় বাংলাদেশের এমন দৈন্যদশা কেন? সেটি বুঝতে হলে বিশেষজ্ঞ জ্ঞানের দরকার হয় না। শুরু থেকে যদি ঘটনা প্রবাহের বিশ্লেষণ করা যায় তাহলে দেখা যাবে যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অযোগ্যতা ও গাফিলতি এবং অবাঞ্ছিত সময়ক্ষেপণ পরিস্থিতির এতদূর অবনতি ঘটিয়েছে। আমাদের এই বক্তব্যের সমর্থনে আমরা আনুপূর্বিক ঘটনা প্রবাহ তুলে দিচ্ছি।

    তিন
    যখন চীনের উহান থেকে ভাইরাসটি অন্য দেশে ছড়ায় তখন সময়টি ছিল জানুয়ারি মাস। তখন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর থেকে বলা হয় যে, ভাইরাস মোকাবেলায় ‘আমরা প্রস্তুত’। গত ২৭ জানুয়ারি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিক করোনা নিয়ে চিন্তিত হতে হবে না বলে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করেন এবং বলেন, ভাইরাসটি যাতে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য আমরা কাজ করছি। এই ভাইরাস যদি কাউকে আক্রান্ত করে তাহলে সেটি মোকাবেলা করতে আমরা সক্ষম হবো। ৩ ফেব্রুয়ারি তিনি বলেন, এদেশে করোনাভাইরাস ঠেকানোর জন্য আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। করোনাভাইরাস নিয়ে কোনো চিন্তা বাংলাদেশের জনগণকে করতে হবে না। ৮ মার্চ বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। ২০ মার্চ অর্থাৎ ১২ দিন পর চট্টগ্রামে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন যে, বাংলাদেশের পরিস্থিতি বিশ্বের অনেক দেশের চেয়ে ভালো। এরপর মাত্র ৩১ দিন গত হয়েছে। এই ৩১ দিনে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ৭ থেকে ২১১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ১ থেকে ৮৪ জন। মন্ত্রীদের বক্তৃতা বিবৃতি এবং আশ্বাস শূন্যগর্ভ বলে প্রমাণিত হয়েছে। জানুয়ারি থেকে ১৯ এপ্রিল এই ৩ মাস সময় লম্বা সময়। সরকার অনেক সময় পেয়েছে। এই ৩ মাসে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। সকলের কাছেই এটি দিনের আলোর মতো পরিষ্কারভাবে প্রতিভাত হয়েছে যে, সরকার বিশেষ করে তার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় পরিস্থিতির ভয়াবহতা উপলব্ধি করতে পারেনি। জানুয়ারি মাসে চীনে যখন ব্যাপক আকারে করোনার প্রাদুর্ভাব ঘটে তখন দক্ষিণ কোরিয়াসহ অনেক দেশ বহির্বিশ্বের সাথে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়। চীনের সাথে বাংলাদেশের বিমানের ফ্লাইট অব্যাহত থাকে। ২৯ মার্চ পর্যন্ত বিমান চলাচল অব্যাহত থাকে। বিমান কর্তৃপক্ষ বলে যে, যেসব যাত্রী বিদেশ থেকে দেশে আসছে তাদের স্ক্যানিং করা হচ্ছে। অথচ তখন তাদের হাতে ছিল একটি মাত্র স্ক্যানার। এই স্ক্যানার দিয়ে করোনা চেক করার কোনো কাজ হতো না। যেটা করা হতো সেটা হলো ইনফ্রারেড থার্মোমিটার দিয়ে আগত যাত্রীর শরীরের তাপমাত্রা নির্ণয়। কিন্তু মার্চের মধ্যভাগ থেকে যখন হাজার হাজার যাত্রী বিদেশ থেকে, বিশেষ করে ইতালি থেকে ফিরে আসে তখন তাদের ক্ষেত্রে কোয়ারেন্টাইনের বিধিনিষেধ কঠোরভাবে পালন করা হয়নি। মার্চ মাস থেকে শুরু করে বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত অন্তত সাড়ে ৬ লক্ষ বিদেশি যাত্রী বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এর মধ্যে আনুমানিক ২ লক্ষই ছিল ইতালি ফেরত। কোনো সুসংগঠিত মনিটরিং ব্যবস্থা না থাকায় বিদেশফেরত এসব মানুষ জনারণ্যে মিশে যায় এবং ভাইরাস ছড়ায়। কিন্তু এই বিপুল সংখ্যক বিদেশফেরত মানুষের মোবাইল নাম্বার বা গ্রামের বাড়ির ঠিকানা কিছুই রাখা হয়নি।

    অন্য একটি ভুলও ছিল। ২৪ মার্চ সাধারণ ছুটি ঘোষণা। কিন্তু সব রকমের গণপরিবহন ২৬ মার্চ পর্যন্ত খোলা ছিল। এই সুযোগে লক্ষ লক্ষ মানুষ ঢাকা ছেড়ে মফস্বলে চলে যায়। ফলে করোনাভাইরাস গ্রামেও ছড়িয়ে যায়। এখানে সরকারের যেটি করা উচিত ছিল, আগে গণপরিবহন বন্ধ করা এবং তারপর সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা। আজ সরকার স্বীকার করেছে যে, করোনাভাইরাসের সামাজিক সংক্রমণ ঘটেছে। এর একটি কারণ হলো, লক্ষ লক্ষ প্রবাসী ও ঢাকাবাসীকে তাদের দেশের বাড়িতে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া।
    সরকারের দ্বিতীয় ভুলটি ছিল ৪ এপিল লক্ষ লক্ষ গার্মেন্টকর্মীকে ঢাকায় আসতে দেওয়া। কিন্তু ঢাকায় আসার পর পোশাক কারখানাগুলো বন্ধ করে দেওয়ায় লক্ষ লক্ষ গার্মেন্টকর্মীর সিংহভাগ আবার গ্রামে ফিরে যায়। এইভাবে করোনা সারাদেশে ছড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। এসব ভুলের খেসারত হিসেবে সারাদেশে করোনা আজ মহামারী আকারে ছড়িয়ে গেছে।

    চার
    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে যারা মৃত্যু মুখে পতিত হয়েছে তাদের দাফন কাফন নিয়ে সমস্যা হচ্ছে। উল্লেখ করা যেতে পারে যে, করোনায় মৃত্যু হলে মৃতদেহে ভাইরাস ১ ঘণ্টার বেশি জীবিত থাকতে পারে না। ১ ঘণ্টার পর মুরদারকে যথারীতি শরীয়ত মোতাবেক গোসল ও কাফন পরানো হলে সংক্রমণের ভয় থাকে না। সুতরাং সংক্রমণের ভয়ে যারা দাফন কাফন থেকে দূরে থাকে তাদের ভয়-ভীতির ঊর্ধ্বে থেকে মুরদার দাফন কাফনে সামাজিক সংগঠনগুলো এগিয়ে আসবে বলে আশা করা যাচ্ছে। অবশ্য জানাজার ক্ষেত্রে সামাজিক বা শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
    [email protected]

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts

    প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে বাঁচতে উপকূলজুড়ে গড়তে হবে সবুজ বেষ্টনী

    August 1, 2025
    Iqbal Karim Bhuiyan

    সাবেক সেনাপ্রধান ইকবাল করিম ভূঁইয়ার সতর্কবার্তা: ১/১১ এর পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে

    May 24, 2025
    What Is Artificial Intelligence?

    What Is Artificial Intelligence? Details of Modern AI

    February 11, 2025
    সর্বশেষ খবর
    inflation

    আগস্টে মূল্যস্ফীতি কমে ৮.২৯ শতাংশ, ৩ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

    Indian Woman's Target Shoplifting Incident Sparks Viral Bodycam Debate

    Indian Woman’s Shoplifting Arrest at US Target Store Sparks Online Debate

    Air Canada Crew Rejects Pay Deal, Strike Vote Looms

    Air Canada Strike Threat Looms as Crews Overwhelmingly Reject Contract

    Billy Napier Addresses Future After Florida Gators' Loss to USF

    Florida Gators Coach Billy Napier Faces Firing Pressure After Shocking USF Loss

    JD Vance Defends US Strike on Venezuelan Vessel After 11 Killed

    US Venezuela Strike: JD Vance Defends Military Action That Killed 11

    US tariff on India

    Trump Reverses Course, Calls US-India Ties “Special” After Trade Spat

    Cincinnati Reds

    Cincinnati Reds Snap Skid with Power Surge Against Mets

    ওয়েব সিরিজ

    সামলাতে না পেরে ভাগ্নের সঙ্গেই, উত্তেজনায় ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ!

    Jujutsu Kaisen 3

    Jujutsu Kaisen 3 Modulo: Gege Akutami Confirms New Manga Sequel

    Liam Neeson’s Son Daniel Announces Engagement to Natalie Ackerman

    Daniel Neeson Announces Engagement to Longtime Love Natalie Ackerman

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.