Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home রিমান্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিচ্ছেন খালেদ ও শামীম
    জাতীয়

    রিমান্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিচ্ছেন খালেদ ও শামীম

    Shamim RezaSeptember 26, 20193 Mins Read
    Advertisement

    shamim-khaledজুমবাংলা ডেস্ক : ক্যাসিনো কান্ডে জড়িত যুবলীগের নেতা খালেদ মাহমুদ ও জি কে শামীম গ্রেফতারের পর থেকে বেরিয়ে আসছে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য। পুলিশের রিমান্ডে তারা নাম বলছেন অনেক রাজনৈতিক নেতা ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের।

    জানা যায়, রাজধানীর ক্লাবে ক্যাসিনো বা জুয়ার কারবারের সঙ্গে জড়িত যুবলীগ নেতারা প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা ও শীর্ষ সন্ত্রাসীদের সঙ্গে আঁতাত করে চলতেন। ক্যাসিনোর ‘কাঁচা টাকা’র ভাগ যেত অনেকের পকেটেই। নেতারা বসেই পেতেন টাকার ভাগ। এই ভাগের সমন্বয় করতেন জুয়ার নিয়ন্ত্রকরা। এই নিয়ন্ত্রকরা চাঁদাবাজি ও টেন্ডারবাজি নিয়ন্ত্রণ করতেন একই পন্থায়।

    যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সমবায়বিষয়ক সম্পাদক পরিচয়ে চলা গোলাম কিবরিয়া (জি কে) শামীম শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসানের সঙ্গে মিলে মতিঝিলসহ আশপাশে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁকে কবজায় নিয়ে ‘সুবিধা’ পকেটে পোরেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। এই নিয়ে আন্ডারওয়ার্ল্ডে সৃষ্টি হয় উত্তেজনা । এতে জিকে শামীমের মধ্যস্থতায় দুবাইয়ে জিসান ও খালেদের সমঝোতার চেষ্টা চলে। কিন্তু তা সফল হয়নি।

    পুলিশের রিমান্ডে এসব তথ্য জানিয়েছেন খালেদ, জি কে শামীম ও কৃষক লীগ নেতা শফিকুল আলম ফিরোজ। তাঁরা পুলিশ ও সাংবাদিকসহ সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিদের চাঁদা দিতেন বলেও দাবি করেছেন । সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া ‘বিব্রতকর তথ্য’ যাচাইয়ে সময় পার করছেন গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কর্মকর্তারা। পুলিশের অভিযুক্তদের শনাক্ত করার চেষ্টা করছেন সিনিয়র কর্মকর্তারা। গতকাল বুধবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ডিবির অভিযুক্ত দুই কর্মকর্তাকে বদলিও করা হয়েছে।

       

    ডিএমপির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ক্যাসিনো কেলেঙ্কারি প্রকাশের পর পুলিশকে জড়িয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশে ভাবমূর্তি নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন শীর্ষ কর্মকর্তারা। দু-একজন সদস্যের কারণে ডিএমপি ও পুলিশ বাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হতে দেওয়া যাবে না বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন ডিএমপি কমিশনার মো. শফিকুল ইসলামসহ সিনিয়র কর্মকর্তারা। এরই মধ্যে খোঁজ নেওয়া শুরু হয়েছে ক্যাসিনো থেকে কোউ সুবিধা নিতেন কি না। গতকাল পর্যন্ত কামরুল নামে এক পরিদর্শক ও নাসিম নামে এক সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই) বিরুদ্ধে ক্যাসিনো, বারসহ জুয়ার আসর থেকে টাকা সংগ্রহ করে কিছু কর্মকর্তাকে দেওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এমন তথ্য পেয়ে গতকালই তাঁদের ডিবি থেকে ডিএমপি সদর দপ্তরে বদলি করা হয়েছে। এই দুই কর্মকর্তা কয়েক বছর ধরেই ডিবিতে চাকরি করে অবৈধভাবে টাকা সংগ্রহ করছিলেন বলে অভিযোগ পান সিনিয়র অফিসাররা।

    সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, জি কে শামীম চারদলীয় জোট সরকারের আমলে ছিলেন ঢাকা মহানগর যুবদলের সহসম্পাদক। বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাসের ঘনিষ্ঠ ক্যাডার। সরকার বদল হলে তিনি যুবলীগে ঢুকে পড়েন। এ সময় শীর্ষ সন্ত্রাসী জিসানের পক্ষে টেন্ডারবাজি করতেন শামীম। আড়াই বছর আগে জি কে শামীমকে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেন খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের কয়েক প্রভাবশালী নেতা। তখন থেকে জি কে শামীম দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ জিসানকে বাদ দিয়ে যুবলীগ নেতাদের পক্ষে ঠিকাদারি-টেন্ডারবাজি-চাঁদাবাজি শুরু করেন। এ নিয়ে জিসানের সঙ্গে চরম দ্বন্দ্ব শুরু হয় খালেদের। জিসানের বিরুদ্ধে মতিঝিল, পল্টন ও রমনা থানা এলাকায় দুই বছর আগে পোস্টারিং হয়। এ দায়িত্ব পালন করেন জি কে শামীম। এসব কারণে বিদেশে থাকা জিসান খালেদ ও শামীমের ওপর চরম ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। একপর্যায়ে শামীম ওই বিরোধ নিরসনের উদ্যোগ নেন। দুই মাস আগে দুবাইয়ে খালেদ ও জিসানের বৈঠকের ব্যবস্থা করেন শামীম। সেখানে টেন্ডারবাজির বিষয় নিয়ে তিনজনের কথা হলেও সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেননি তাঁরা।

    সূত্র জানায়, পরবর্তী সময়ে খালেদকে ভয় দেখাতে শুরুতে রানা মোল্লা নামে এক যুবলীগকর্মীকে হ’ত্যার পরিকল্পনা করেছিলেন জিসান। তাঁর অনুসারীদের মাধ্যমে তিনি ঢাকায় একে-২২ রা ইফেল পাঠান। গত ৩০ জুন রাজধানী সুপারমার্কেটের সামনে থেকে একটি একে-২২ রাইফেলসহ কামাল হোসেন ও সাইদুল ইসলাম মজুমদার নামে দুজনকে গ্রেফতার করে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের আর্মস এনফোর্সমেন্ট টিম। এ অ’স্ত্র চট্টগ্রাম হয়ে ঢাকায় আসে বলে তখন জানায় পুলিশ। পরবর্তী সময়ে জানা গেছে, এই অ’স্ত্রটি প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে পাঠান জিসান।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    তারেক রহমান

    ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার— দুর্গাপূজার শুভেচ্ছায় তারেক রহমান

    September 29, 2025
    আসিফ মাহমুদ

    কাকে পুনর্বাসন না করার কথা বলছেন আসিফ মাহমুদ?

    September 29, 2025
    তথ্য উপদেষ্টা

    কাড়াকাড়ি করে প্রশাসনে লোক নিয়োগ করিয়েছে বিএনপি-জামায়াত: তথ্য উপদেষ্টা

    September 28, 2025
    সর্বশেষ খবর

    হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পকে বিরল খনিজ পদার্থ দেখালেন শেহবাজ-মুনির

    ওয়েব সিরিজ

    রিলিজ হল রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, ভুলেও কারও সামনে দেখবেন না

    কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ

    কাশ্মীরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত দুই

    L-R: 'Big Brother' winners Hayden Moss, Taylor Hale andJag bains Getty Images

    Big Brother Full List of Previous Winners and the Show’s Most Successful Stars

    Pubali-Bank

    পূবালী ব্যাংকের ৫ হাজার টাকার ডিপিএসে ১০ বছরে মোটা অঙ্কের লাভ!

    তারেক রহমান

    ধর্ম যার যার, রাষ্ট্র সবার— দুর্গাপূজার শুভেচ্ছায় তারেক রহমান

    Big Brother 2025 cast

    Big Brother 2025 Cast: Everything We Know So Far

    Maushi

    বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য নতুন নির্দেশনা

    malik nabers injury update

    Malik Nabers Injury Update: Torn ACL Believed After Giants–Chargers Exit

    Taylor Swift’s Presence at Selena Gomez’s Wedding

    Fact Check: Taylor Swift’s Presence at Selena Gomez’s Wedding Explained

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.