
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বিশ্বে অর্থনৈতিক দুরবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উপরও। এই পরিস্থিতিতে ঢাকায় মেসে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের বাড়ির মালিকদের সহনশীল ও মানবিক হওয়ার দরকার। কেননা এখন সকল শিক্ষার্থী ঘরে অবরুদ্ধ। অনেক শিক্ষার্থী টিউশন ও পার্ট টাইম চাকরি করে নিজের খরচের অর্থ নিজেই সংগ্রহ করে এবং অনেকে তার পরিবারের সাংসারিক খরচ বহন করে থাকে।
তিনি আরো বলেন, ঢাকায় অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই মধ্যবিত্ত এবং কৃষক পরিবারের সন্তান। লকডাউন এর কারণে অভিভাবকদের আয় বন্ধ হওয়ায় অনেক শিক্ষার্থী তাদের মেস ভাড়া পরিশোধ করতে সক্ষম হচ্ছে না। মেস ভাড়া বা বাসা ভাড়া তাদের গলার কাটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শিক্ষার্থীদের রোজগারও বন্ধ। এমন অবস্থায় শিক্ষার্থীদের ভাড়ার বিষয়টি মালিকদের মানবিক দৃষ্টিতে বিবেচনায় আনতে হবে।
অপু বলেন, মানবিক দিক বিবেচনা করে এই সংকটময় সময়ে শিক্ষার্থীদের মেস ভাড়া মওকুফের দাবি জানাই। ভাড়া পুরোটা কমানো সম্ভব না হলেও অন্তত ৬০ শতাংশ কমানো হলেও অনেক শিক্ষার্থী উপকৃত হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।


