স্পট ফিক্সিংয়ের অফার পেয়েও ফিক্সিং করেননি সাকিব। তার অন্যায় এটাই ছিলো যে তিনি আইসিসিকে জানাননি। এই একি অপরাধে এর আগে নিষিদ্ধ হয়েছিলেন অনেকেই। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক তাদের তালিকাঃ
থামি সোলাকিলে
২০০৪-২০০৫ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তিনটি প্রথম শ্রেনীর ম্যাচ খেলেছেন তিনি। ২০১৫ সালে আফ্রিকার ঘরোয়া টু্র্নামেন্টে র্যামস্ল্যামের বিপক্ষে জোয়াড়িদের প্রস্তাব ঘোপন করেছিলেন এবং আকসুকে এই ব্যপারে কোন তথ্য দিয়ে সাহায্য করেন নি। যার জন্য সব মিলিয়ে তাকে ১৬ বছর নিষিদ্ধ করা হয়।
জিন সাইমস
আফ্রিকার ঘরোয়া ক্রিকেটে খুব নাম করেছিলেন। আফ্রিকার ক্রিকেট বোর্ডের অভিযোগ ছিলো তিনি আকসুর কোড ভেঙ্গেছেন কিন্ত তিনি তা আকসুর কাছে অস্বীকার করেন।
তারপর আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডে তাকে ৭ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন।
সনাৎ জয়সুরিয়া
লঙ্কান গ্রেট ক্রিকেটার তিনি যার অবদানে শ্রীলঙ্কা বিশ্বকাপ জিতে ১৯৯৬ সালে। তার বিপক্ষেও অভিযেগ উঠেছিলো এবং তাও ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর অনেক পরে। গত বছর তার বিপক্ষে উঠা অভিযোগে আকসুকে কোনরকম তথ্য দিয়ে সহায়তা করেন নি তিনি। এতে দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন জয়সুরিয়া।
কুশল লোকুরাচ্চি
লঙ্কান সাবেক অলরাউন্ডার তিনি। ঢাকা গ্ল্যাডিয়েটরসের হয়ে বিপিএল খেলেছেন ২০১৪ সালে। বিপিএলের ম্যাচ পাতানো নিয়ে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠে যেখানে আকসুর দাবি ছিলো তিনি জানতেন ম্যাচ পাতানোর খবর কিন্তু তা আকসুকে অবহিত করেন নি। যার জন্য দেড় বছরের জন্য নিষিদ্ধ হন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।