Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়
শিক্ষা স্বাস্থ্য

হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায়

Zoombangla News DeskNovember 6, 20215 Mins Read

হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ কী

Advertisement

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত এক জটিল শারীরিক সমস্যার নাম। এটা কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ মাত্র। বর্তমান বিশ্বে এটি মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। দেশের অনেক ব্যক্তি এই রোগ বহন করে চলছেন।

হঠাৎ করেই যেকোন মুহুর্তে এটি মানুষকে মৃত্যুর মুখে ফেলতে পারে। তাই এই রোগটি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি এই রোগের জটিলতা ও চিকিৎসা সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে অবগত করার উদ্দেশ্যেই প্রতি বছর ১৭ই মে “বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস” হিসেবে পালন করা হয়।

  • হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ কী
  • হাই প্রেসার যাদের হতে পারে:
  • উচ্চরক্তচাপ চার প্রকারঃ
  • উচ্চ রক্তচাপের ক্ষতিকর দিক:
  • হঠাৎ প্রেসার কমে গেলে কী করবেন?

দেহ ও মনের স্বাভাবিক অবস্থায় রক্তচাপ যদি বয়সের জন্য নির্ধারিত মাত্রার উপরে অবস্থান করতে থাকলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ বলে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির বেলায় যখন ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৯০মি.মি.পারদ চাপের এবং সিস্টোলিক রক্তচাপ ১৪০মি.মি.পারদ চাপের বেশি হলে উচ্চরক্তচাপ চিহ্নিত করা হয়। বয়স এবং লিঙ্গভেদে রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রার বেশি হলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ এবং কম হলে তাকে নিম্ন রক্তচাপ বলে।

তবে হঠাৎ করে সাধারণ নিয়মের অতিরিক্ত রক্তচাপ বাড়লেই তাকে উচ্চরক্তচাপ হিসেবে ধরা যাবে না। রাতে ভালো ও পরিমিত ঘুমের পর যদি ভোরে বিছানায় শোয়া অবস্থায় পরপর তিন দিন রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রার বেশি পাওয়া যায় তখন তাকে উচ্চরক্তচাপ বলা যাবে। কারণ অতিরিক্ত চিন্তা, পরিশ্রম, মানসিক অশান্তিতে বা উত্তেজনার কারণে ক্ষণিকের জন্য সিস্টোলিক রক্তচাপ বাড়তে পারে। কিন্তু ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ স্বাভাবিক মাত্রার অতিরিক্ত হওয়া মানেই রোগীর উচ্চরক্তচাপ রয়েছে।হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ

হাই প্রেসার যাদের হতে পারে:

সাধারণত ৪০-৪৫ বৎসর বয়সের মহিলাদের চেয়ে পুরুষদের উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেশি। ৪৫ বৎসরের পরে গিয়ে পুরুষ-মহিলা উভয়েরই এই উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে এই ডায়বেটিস এর ক্ষেত্রে এর সম্ভবনা আরও বেড়ে যায়। এছাড়া পরিবারের অন্য কারো উচ্চ রক্তচাপ থাকলে অন্যদেরও উচ্চ রক্তচাপের ঝুকি বেড়ে যায়।

উচ্চরক্তচাপ চার প্রকারঃ

সিস্টোলিক রক্তচাপঃ-সীমা -১০০-১৪০মিমি পারদ, গড় -১২০মিমি পারদ

ডায়াস্টোলিক রক্তচাপঃ- সীমা-৬০-৯০মিমি পারদ, গড়-৮০মিমি পারদ

পালস রক্তচাপঃ- সীমা-৩০-৪০মিমি পারদ

গড় রক্তচাপঃ- সীমা-৭৮-৯৮মিমি পারদ

লক্ষণ:

যাদের মধ্যে সকালে ঘুম থেকে উঠলে মাথাব্যাথা, চোখে ঝাপসা দেখা, ঘাড় ব্যাথা, রাতে ঠিকমত ঘুমাতে না পারা, সর্বদা মেজাজ খিটখিটে থাকা প্রভৃতি বিষয় পরিলক্ষিত হয় তাদের যথাশীঘ্র চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা শুরু করা দরকার।হাই প্রেসার

উচ্চ রক্তচাপের ক্ষতিকর দিক:

উচ্চ রক্তচাপ জনিত কারণে স্ট্রোক, হাইপারটেনসিভ, এনসেফালোপ্যাথি, প্যারালাইসিস, মস্তিষ্কে জটিলতা, মস্তিষ্কের সাবঅ্যারাকনয়েড স্পেসে রক্তক্ষরণ হয়ে থাকে।

এছাড়া হৃৎপিন্ড বড় হয়ে যাওয়া, হার্ট অ্যাটাক ও ফেইলিউর, করোনারি হার্ট ডিজিজ প্রভৃতি। এটি চোখেরও বিভিন্ন ক্ষতি করে থাকে। যেমন – হাইপারটেনসিভ, রেটিনোপ্যাথি, দৃষ্টিশক্তির ব্যাঘাত, প্যাপিলিওডিমা।

প্রতিরোধ:

শরীরের ওজন সীমার মধ্যে রাখতে হবে।

হাঁটা,খেলাধূলা বা শারীরিক পরিশ্রমের অভ্যাস করতে হবে।

ধুমপান থেকে বিরত থাকা।

কাঁচা লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকা।

জীবনধারার পরিবর্তনঃ দুশ্চিন্তা পরিহার করা, অতিরিক্ত চিন্তা পরিহার করে সহজ-সরল স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে হবে, সকাল অথবা বিকেলে হালকা ব্যায়াম, হাঁটাহাঁটির অভ্যাস করতে হবে।

চিকিৎসাঃ

এসিই ইনহিবিটরঃ – ক্যাপটোপ্রিল,অ্যানালেপ্রিল, লিসিনোপ্রিল

এনজিওটেন্সিন রিসেপ্টর ব্লকার

আলফা ব্লকারঃ প্রাজোসিন

বিটা ব্লকারঃ প্রোপ্রানোলল, অ্যাটেনোলল

ডাইইউরেটিকসঃ থায়াজাইড্‌, ফ্রুসেমাইড্‌, অ্যামিলোরাইড

ক্যালসিয়া চ্যানেল ব্লকারঃ নিফেডিপিন, অ্যামলোডিপিন, ভেরাপামিল সাধারণত ডাইইউরেটিকস উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত হয়। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ক্ষেত্রে এসিই ইনহবিটর ব্যবহার করা হয়। এজন্য চিকিসকের পরামর্শ ব্যতিত মেডিসিন সেবন করা যাবেনা।

চিকিৎসকের পরামর্শের পাশাপাশি ৫ উপায়ে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারবেন খুব সহজেই। এজন্য যা যা মেনে চলবেন, তা হলো-

> রক্তচাপ নির্ণয়ের পর থেকেই নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহণ ও পরীক্ষা করা জরুরি।

> সুস্থ শরীরের ওজন বজায় রাখুন। এটি সুস্থ থাকার প্রথম পদক্ষেপ। ব্যায়াম করুন নিয়মিত। স্বাভাবিক রক্তচাপ বজায় রাখতে আপনার ওজন ও কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখুন।

> নিজেকে শারীরিকভাবে সক্রিয় রাখুন। নিয়মিত ওয়ার্কআউট উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমায় ও হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে। দৈনিক আপনার রুটিনে অন্তত আধা ঘণ্টা শরীরচর্চা রাখুন।

> প্রক্রিয়াজাত ও তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। চর্বিযুক্ত খাবার, ধূমপান, শারীরিক কার্যকলাপের অভাব ও প্রক্রিয়াজাত খাবার উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

টিপস-

আপনার খাদ্যতালিকায় আদা রাখুন। আদা একটি সুপারফুড। এটি পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।

এছাড়াও এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে ও পেশি শিথিল করে। আপনার চা, স্যুপ, তরকারিসহ বিভিন্ন পানীয়তে আদা যোগ করতে পারেন।

হঠাৎ প্রেসার কমে গেলে কী করবেন?

হঠাৎ প্রেসার কমে যেতেই পারে৷ অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, ভয় ও স্নায়ুর দুর্বলতা থেকে লো ব্লাড প্রেসার হতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রেসার লো হলে মাথা ঘোরা, ক্লান্তি, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, বমি বমি ভাব, বুক ধড়ফড়, অবসাদ, দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে যাওয়া এবং স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে অসুবিধা দেখা দেয়।

ফলে প্রেসার লো হলে বাড়িতেই প্রাথমিক কিছু পদক্ষেপ করা জরুরি৷

১) স্ট্রং কফি, হট চকোলেট এবং যে কোনো ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে হঠাৎ করে লো প্রেসার দেখা দিলে এক কাপ কফি খেয়ে নিতে পারেন। তবে সব সময় লো প্রেসার হলে কোলা না খাওয়াই ভালো।

২) নুনে আছে সোডিয়াম যা রক্তচাপ বাড়ায়। তবে পানিতে বেশি নুন না দেওয়াই ভালো। সবচেয়ে ভালো হয়, এক গ্লাস পানিতে দুই চা-চামচ চিনি ও এক-দুই চা-চামচ নুন মিশিয়ে খেলে। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে, তাদের চিনি বর্জন করতে হবে।

৩) হাইপার টেনশনের ওষুধ হিসেবে প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কিশমিশ। এক-দুই কাপ কিশমিশ সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে খালি পেটে কিশমিশ ভেজানো পানি খেয়ে নিন। তাছাড়া ৫টি কাঠবাদাম ও ১৫ থেকে ২০টি চিনাবাদাম খেতে পারেন।

৪) ভিটামিন ‘সি’, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম ও প্যান্টোথেনিক উপাদান যা দ্রুত ব্লাড প্রেসার বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে মানসিক অবসাদও দূর করে। পুদিনাপাতা বেটে এতে মধু মিশিয়ে পান করলে কাজে দেবে৷

৫) আদিকাল থেকেই যষ্টিমধু বিভিন্ন রোগের মহৌষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এক কাপ জলে এক টেবিল চামচ যষ্টিমধু দিয়ে পান করুন। এছাড়া দুধে মধু দিয়ে খেলেও উপকার পাবেন।

৬) বিটের রস হাই ও লো প্রেসার- উভয়টির জন্য সমান উপকারী। এটি রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা রাখে। এভাবে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাবেন। সূত্র: ইন্টারনেট

স্কুলে শিক্ষার্থী ভর্তির নতুন নীতিমালা

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘নিয়ন্ত্রণে উচ্চ উপায়, প্রেসার বা রক্তচাপ রাখার শিক্ষা স্বাস্থ্য হাই
Related Posts
ওজন

ওজন কমানোর ১০টি কার্যকরী উপায়

December 22, 2025
শুক্রাণু কীভাবে ডিম্বাণুর

শুক্রাণু নয়, ডিম্বাণুই নেয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত! ভাঙল শতাব্দী প্রাচীন ধারণা

December 22, 2025
রাবির আওয়ামীপন্থি

আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করলেন রাবির আওয়ামীপন্থি ৬ ডিন

December 21, 2025
Latest News
ওজন

ওজন কমানোর ১০টি কার্যকরী উপায়

শুক্রাণু কীভাবে ডিম্বাণুর

শুক্রাণু নয়, ডিম্বাণুই নেয় চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত! ভাঙল শতাব্দী প্রাচীন ধারণা

রাবির আওয়ামীপন্থি

আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করলেন রাবির আওয়ামীপন্থি ৬ ডিন

ক্যালরি বাড়ছে

খাবারে ক্যালরি বাড়ছে কমছে পুষ্টি, মিটছে না ক্ষুধা

হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

৩ ধরণের অসুস্থতা বাড়িয়ে দেয় হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

রক্তচাপ বাড়ছে

এই সংকেত থেকে বুঝবেন আপনার রক্তচাপ বাড়ছে

এইচএসসি ২০২৫

এইচএসসি ২০২৫: বাতিল হলো ৪৩ পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা

ক্যান্সারের ঝুঁকি

ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় সবচেয়ে বাড়িয়ে দিবে ৬টি খাবার

শিশুর আঙুল চোষা

শিশুর আঙুল চোষার অভ্যাস দূর করবেন যেভাবে

মেদ ঝরাতে

লেবু-মধুর পানি নয়, মেদ ঝরাতে ভরসা রাখুন ৩টি জাদু পানীয়!

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Editorial Team Info
  • Funding Information
  • Ethics Policy
  • Fact-Checking Policy
  • Correction Policy
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.