Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home এখন থেকে বৈধ চুক্তিপত্র ব্যতীত চেক ডিজঅনার হলে চেকদাতা শাস্তি পাবে না: আপিল বিভাগ
    জাতীয়

    এখন থেকে বৈধ চুক্তিপত্র ব্যতীত চেক ডিজঅনার হলে চেকদাতা শাস্তি পাবে না: আপিল বিভাগ

    Sibbir OsmanSeptember 16, 20203 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক: চেক ডিজঅনার মামলায় যুগান্তকারী রায় দিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রায়ে বলা হয়েছে, এনআই অ্যাক্টের ৪৩ ধারা অনুযায়ী যে ‘কনসিডারেশনে’ চেক দেয়া হয়েছিল সেই ‘কনসিডারেশন’ পূরণ না হলে বা কোন ‘কনসিডারেশন’ না থাকলে চেক দাতার কোন দায়বদ্ধতা নাই।

    মঙ্গলবার এ সংক্রান্ত এক আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

    আদালতে বাদী পক্ষে ছিলেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনসুরুল হক চৌধুরী এবং ব্যারিস্টার চৌধুরী মুর্শেদ কামাল টিপু। আর আসামি পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ এবং সিনিয়র অ্যাডভোকেট এম আমিন উদ্দিন।

    রায়ের বিষয়টি ব্যারিস্টার চৌধুরী মুর্শেদ কামাল টিপু বলেন, রায়ে চেক ইস্যুর অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য প্রমাণ সাপেক্ষে আদেশ দেওয়া হয়েছে। যা নজির হিসেবে ডিএলআর এ স্থান পাবে।

    ব্যারিস্টার মুর্শেদ কামাল আরও বলেন, ২০০০ সালে এন আই অ্যাক্ট সংশোধন করা হয় যাতে পূর্বের আইনে ১৩৮ ধারায় সংযুক্ত “ দেনা বা দায় দায়িত্ব পরিশোধের জন্য “ শব্দগুলো কর্তন করা হয়। ফলে নতুন আইনে এতদিন বাদী পক্ষে চেক দাতার কাছে তার পাওনা প্রমাণ করার দরকার হতোনা এবং সেই পাওনা পরিশোধের জন্যই যে চেক দিয়েছিল তা প্রমাণ করার দরকার ছিলনা। আপিল বিভাগের রায়ের ফলে বাদীকে প্রমাণ করতে হবে কী কনসিডারেশনে চেক দাতা চেক ইস্যু করেছিল এবং সেই কনসিডারেশন ফেইল করেনাই অর্থাৎ সত্যিই বিবাদীর কাছে বাদীর পাওনা আছে।

    জানা গেছে, জাতীয় সংসদের সাবেক স্পীকার প্রয়াত হুমায়ূন রশিদ চৌধুরীর ছোট ভাই, সাবেক কূটনীতিক কায়সার রশিদ চৌধুরী মৃত স্ত্রী সামছি খানমের মালিকানাধীন নর্থ গুলশানস্থ ৩০ কাঠা জমি বিগত ১৯৭৯ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সম্পাদিত ইজারা চুক্তি মূলে আমেরিকান দূতাবাসকে ১১০ বছরের জন্য ইজারা দেয়া হয়। যেহেতু ওই ইজারা চুক্তিটি নিবন্ধন (রেজিস্ট্রি) করা হয়নি এবং বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহের প্রেক্ষিতে মৃত সামছি খানমের উত্তরাধিকারগণ (ইমরান রশিদ চৌধুরী, পারভেজ রশিদ চৌধুরী ও জিনাত রশিদ চৌধুরী) জমিটি বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেন।

    বিষয়টি জানতে পেরে আবুল কাহের শাহিন নামের এক ব্যক্তি ইমরান রশিদ চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করেন এবং জমিটির বর্তমান বাজারমূল্য তথা ১৫০ কোটি টাকায় কিনতে আগ্রহী ক্রেতা রয়েছে এবং তিনি তা বিক্রি করে দিতে পারবেন। ইমরান রশিদ চৌধুরী ওই আশ্বাসের ভিত্তিতে সরল বিশ্বাসে ২০১২ সালের ১৩ মার্চ শাহিনের সাথে একটি সমঝোতা চুক্তি করেন। এই চুক্তির শর্তানুযায়ী ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে বর্তমান বাজারমূল্যে জমিটি বিক্রি করে দেবেন এবং তার জন্য শাহিন মধ্যস্থতাকারী হিসেবে ১৩% টাকা (দালালি) পাবেন। তখন ইমরান রশিদ চৌধুরী পোস্ট ডেইটেড ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকার চারটি চেক আবুল কাহের শাহিনের নামে ইস্যু করেন। কিন্তু ৯০ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরও শাহিন বর্তমান বাজার মূল্যে কোনও ক্রেতা যোগাড় করতে ব্যর্থ হন। ফলে চুক্তিটি অকার্যকর হয়ে পড়ে। পরবর্তীতে ২০১২ সালের ১৬ আগস্ট জমিটির ইজারা গ্রহীতা আমেরিকান দূতাবাসের সাথে জমিটির মালিকগণ একটি বায়না চুক্তি সম্পাদন করেন এবং শেষ পর্যন্ত ২০১৩ সালের ৩ জুলাই বিক্রয় পূর্বক দলিল সম্পাদন করেন। এরপর শাহিনকে চেকগুলো ফেরত দিতে বলেন।

    এদিকে আবুল কাহের শাহিন ওই পোস্ট ডেইটেড চেক চারটি ফেরত না দিয়ে নিজে অবৈধভাবে লাভবান হওয়ার ফন্দি করতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি চেক চারটি নগদায়নের জন্য ব্যাংকে উপস্থাপন করেন। ইতোমধ্যে ইমরান রশিদ চৌধুরী শাহিনকে দেয়া চেকগুলো সম্পর্কে ব্যাংকে ‘স্টপ পেমেন্ট ইন্সট্রাকশন’ দিয়ে রাখলে সেগুলো যথারীতি ডিজঅনার হয়। তারপর শাহীন সিলেটের আদালতে চেক ডিজঅনারের মামলা করে তার পক্ষে রায় পান।

    ইমরান রশিদ চৌধুরী উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে ফৌজদারি আপিল দায়ের করেন। এ প্রেক্ষিতে হাইকোর্ট বিভাগ শুনানি শেষে আপিল মঞ্জুর করে ২০১৬ সালের ৩১ আগস্ট রায় প্রধানের মাধ্যমে ইমরান রশিদ চৌধুরীকে মামলার অভিযোগ থেকে খালাস দেন। এতে আবুল কাহের শাহিন উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল দায়ের করেন।

    এ প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ১নং আদালত দীর্ঘ শুনানি শেষে মঙ্গলবার (১৮ফেব্রুয়ারি) উক্ত আপিল (আপিল নং ৬৩/৬৪/৬৫/৬৬/২০১৭) খারিজ করে দিয়ে হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা

    গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

    October 23, 2025
    এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

    শিক্ষানবিশ ৪ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

    October 23, 2025
    Rain

    সাগরে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, বাড়তে পারে বজ্রবৃষ্টির প্রবণতা

    October 23, 2025
    সর্বশেষ খবর
    গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা

    গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

    এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

    শিক্ষানবিশ ৪ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

    Rain

    সাগরে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, বাড়তে পারে বজ্রবৃষ্টির প্রবণতা

    Tax

    প্রবাসীদের আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করলো এনবিআর

    Teacher

    জোবায়েদ হত্যায় ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানো হয়েছে : শিক্ষক

    অ্যাটর্নি জেনারেল

    ‘শেখ হাসিনার বিচার না হলে জুলাই শহীদদের প্রতি অবিচার করা হবে’

    প্রধান উপদেষ্টা

    সৌদি আরব সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

    ৩১ দফা

    তারেকের ৩১ দফা কর্মসূচি বাংলাদেশের জনগণের মুক্তির রূপরেখা: রাশেদুল আহসান

    ইন্তেকাল করেছেন

    মেহের আফরোজ শাওনের মা বেগম তাহুরা আলী আর নেই

    অতীতের করা ভুলের জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনা

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.