Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দুধ বিক্রির সেই জমানো ৮ টাকা দিয়ে পান-বিড়ির দোকান দেই!
    মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার

    দুধ বিক্রির সেই জমানো ৮ টাকা দিয়ে পান-বিড়ির দোকান দেই!

    Sibbir OsmanDecember 1, 2019Updated:December 1, 20197 Mins Read
    Advertisement

    ড. আতিউর রহমান : একটা গাভী আর কয়েকটা খাসি আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চরাতাম। বিকালবেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম। দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দিই।

    আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে। ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে। পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন। আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন। কোনো রকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের। আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিলো মোটামুটি। কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তার বাড়িতে ঠাঁই দেননি। দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতোগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম। মা তার বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন। তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয়। চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো। দারিদ্র্য কি জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করেছি… খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই, কি এক অবস্থা! আমার মা সামান্য লেখাপড়া জানতেন।

    তার কাছেই আমার পড়াশোনার হাতেখড়ি। তারপর বাড়ির পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই। কিন্তু আমার পরিবারে এতোটাই অভাব যে, আমি যখন তৃতীয় শ্রেণিতে উঠলাম, তখন আর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলো না। বড় ভাই আরো আগে স্কুল ছেড়ে কাজে ঢুকেছেন। আমাকেও লেখাপড়া ছেড়ে রোজগারের পথে নামতে হলো। আমাদের একটা গাভী আর কয়েকটা খাসি ছিলো। আমি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চরাতাম। বিকালবেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম। এভাবে দুই ভাই মিলে যা আয় করতাম, তাতে কোনো রকমে দিন কাটছিলো। কিছুদিন চলার পর দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দিই। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানে বসতাম। পড়াশোনা তো বন্ধই, আদৌ করবো… সেই স্বপ্নও ছিলো না।

    এক বিকালে বড় ভাই বললেন, আজ স্কুল মাঠে নাটক হবে। স্পষ্ট মনে আছে, তখন আমার গায়ে দেয়ার মতো কোনো জামা নেই। খালি গা আর লুঙ্গি পরে আমি ভাইয়ের সঙ্গে নাটক দেখতে চলেছি। স্কুলে পৌঁছে আমি তো বিস্ময়ে হতবাক! চারদিকে এতো আনন্দময় চমৎকার পরিবেশ! আমার মনে হলো আমিও তো আর সবার মতোই হতে পারতাম। সিদ্ধান্ত নিলাম আমাকে আবার স্কুলে ফিরে আসতে হবে।

    নাটক দেখে বাড়ি ফেরার পথে বড় ভাইকে বললাম, আমি কি আবার স্কুলে ফিরে আসতে পারি না? আমার বলার ভঙ্গি বা করুণ চাহনি দেখেই হোক কিংবা অন্য কোনো কারণেই হোক কথাটা ভাইয়ের মনে ধরলো। তিনি বললেন, ঠিক আছে কাল হেডস্যারের সঙ্গে আলাপ করবো। পরদিন দুই ভাই আবার স্কুলে গেলাম। বড় ভাই আমাকে হেডস্যারের রুমের বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে ভেতরে গেলেন। আমি বাইরে দাঁড়িয়ে স্পষ্ট শুনছি, ভাই বলছেন, আমাকে যেন বার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগটুকু দেয়া হয়। কিন্তু হেডস্যার অবজ্ঞার ভঙ্গিতে বললেন, সবাইকে দিয়ে কি লেখাপড়া হয়! স্যারের কথা শুনে আমার মাথা নিচু হয়ে গেলো। যতোখানি আশা নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম, স্যারের এক কথাতেই সব ধূলিসাৎ হয়ে গেলো। তবু বড় ভাই অনেক পীড়াপীড়ি করে আমার পরীক্ষা দেয়ার অনুমতি জোগাড় করলেন। পরীক্ষার তখন আর মাত্র তিন মাস বাকি। বাড়ি ফিরে মাকে বললাম, আমাকে তিন মাসের ছুটি দিতে হবে। আমি আর এখানে থাকবো না। কারণ ঘরে খাবার নেই, পরনে কাপড় নেই… আমার কোনো বইও নেই, কিন্তু আমাকে পরীক্ষায় পাস করতে হবে।

    মা বললেন, কোথায় যাবি? বললাম, আমার এককালের সহপাঠী এবং এখন ক্লাসের ফার্স্টবয় মোজাম্মেলের বাড়িতে যাবো। ওর মায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় আছে। যে কদিন কথা বলেছি, তাতে করে খুব ভালো মানুষ বলে মনে হয়েছে। আমার বিশ্বাস, আমাকে উনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন না। দুরু দুরু মনে মোজাম্মেলের বাড়ি গেলাম। সবকিছু খুলে বলতেই খালাম্মা সানন্দে রাজি হলেন। আমার খাবার আর আশ্রয় জুটলো, শুরু হলো নতুন জীবন। নতুন করে পড়াশোনা শুরু করলাম। প্রতিক্ষণেই হেডস্যারের সেই অবজ্ঞাসূচক কথা মনে পড়ে যায়, জেদ কাজ করে মনে, আরো ভালো করে পড়াশোনা করি। যথাসময়ে পরীক্ষা শুরু হলো। আমি একেকটি পরীক্ষা শেষ করছি আর ক্রমেই যেন উজ্জীবিত হচ্ছি। আমার আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যাচ্ছে। ফল প্রকাশের দিন আমি স্কুলে গিয়ে প্রথম সারিতে বসলাম। হেডস্যার ফলাফল নিয়ে এলেন। আমি লক্ষ্য করলাম, পড়তে গিয়ে তিনি কেমন যেন দ্বিধান্বিত। আড়চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছেন। তারপর ফল ঘোষণা করলেন। আমি প্রথম হয়েছি! খবর শুনে বড় ভাই আনন্দে কেঁদে ফেললেন। শুধু আমি নির্বিকার… যেন এটাই হওয়ার কথা ছিলো। বাড়ি ফেরার পথে সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য। আমি আর আমার ভাই গর্বিত ভঙ্গিতে হেঁটে আসছি। আর পেছনে একদল ছেলেমেয়ে আমাকে নিয়ে হৈচৈ করছে, স্লোগান দিচ্ছে। সারা গাঁয়ে সাড়া পড়ে গেছে।

    …নিয়ে এসে আমাকে দেখালেন। ওইটা ছিলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন। যথাসময়ে ফরম পূরণ করে পাঠালাম। এখানে বলা দরকার, আমার নাম ছিলো আতাউর রহমান। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের ভর্তি ফরমে স্কুলের হেডস্যার আমার নাম আতিউর রহমান লিখে চাচাকে বলেছিলেন, এই ছেলে একদিন অনেক বড় কিছু হবে। দেশে অনেক আতাউর আছে। ওর নামটা একটু আলাদা হওয়া দরকার, তাই আতিউর করে দিলাম। আমি রাত জেগে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিলাম। নির্ধারিত দিনে চাচার সঙ্গে পরীক্ষা দিতে রওনা হলাম। ওই আমার জীবনে প্রথম ময়মনসিংহ যাওয়া। গিয়ে সবকিছু দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ! এতো এতো ছেলের মধ্যে আমিই কেবল পায়জামা আর স্পঞ্জ পরে এসেছি! আমার মনে হলো না আসাটাই ভালো ছিলো। অহেতুক কষ্ট করলাম। যাই হোক পরীক্ষা দিলাম, ভাবলাম হবে না। কিন্তু দুই মাস পর চিঠি পেলাম, আমি নির্বাচিত হয়েছি। এখন চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে যেতে হবে। সবাই খুব খুশি, কেবল আমিই হতাশ। আমার একটা প্যান্ট নেই, যেটা পরে যাবো। শেষে স্কুলের কেরানি কানাই লাল বিশ্বাসের ফুলপ্যান্টটা ধার করলাম। আর একটা শার্ট জোগাড় হলো। আমি আর চাচা অচেনা ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম। চাচা শিখিয়ে দিলেন, মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে আমি যেন দরজার কাছে দাঁড়িয়ে বলি : ম্যা আই কাম ইন স্যার? ঠিকমতোই বললাম। তবে এতো উচ্চস্বরে বললাম যে, উপস্থিত সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।

    পরীক্ষকদের একজন মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের অধ্যক্ষ এম. ডাব্লিউ. পিট আমাকে আপাদমস্তক নিরীক্ষণ করে সবকিছু আঁচ করে ফেললেন। পরম স্নেহে তিনি আমাকে বসালেন। মুহূর্তের মধ্যে তিনি আমার খুব আপন হয়ে গেলেন। আমার মনে হলো তিনি থাকলে আমার কোনো ভয় নেই। পিট স্যার আমার লিখিত পরীক্ষার খাতায় চোখ বুলিয়ে নিলেন। তারপর অন্য পরীক্ষকদের সঙ্গে ইংরেজিতে কি সব আলাপ করলেন। আমি সবটা না বুঝলেও আঁচ করতে পারলাম যে, আমাকে তাদের পছন্দ হয়েছে। তবে তারা কিছুই বললেন না। পরদিন ঢাকা শহর ঘুরে দেখে বাড়ি ফিরে এলাম। যথারীতি পড়াশোনায় মনোনিবেশ করলাম। কারণ আমি ধরেই নিয়েছি, আমার চান্স হবে না।

    হঠাৎ তিন মাস পর চিঠি এলো। আমি চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছি। মাসে ১৫০ টাকা বেতন লাগবে। এর মধ্যে ১০০ টাকা বৃত্তি দেয়া হবে, বাকি ৫০ টাকা আমার পরিবারকে জোগান দিতে হবে। চিঠি পড়ে মন ভেঙে গেলো। যেখানে আমার পরিবারের তিনবেলা খাওয়ার নিশ্চয়তা নেই, আমি চাচার বাড়িতে মানুষ হচ্ছি, সেখানে প্রতিমাসে ৫০ টাকা বেতন জোগানোর কথা চিন্তাও করা যায় না।

    এই যখন অবস্থা তখন প্রথমবারের মতো আমার দাদা সরব হলেন। এতো বছর পর নাতির (আমার) খোঁজ নিলেন। আমাকে অন্য চাচাদের কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, তোমরা থাকতে নাতি আমার এতো ভালো সুযোগ পেয়েও পড়তে পারবে না? কিন্তু তাদের অবস্থাও খুব বেশি ভালো ছিলো না। তারা বললেন, একবার না হয় ৫০ টাকা জোগাড় করে দেবো, কিন্তু প্রতি মাসে তো সম্ভব নয়। দাদাও বিষয়টা বুঝলেন।

    আমি আর কোনো আশার আলো দেখতে না পেয়ে সেই ফয়েজ মৌলভী স্যারের কাছে গেলাম। তিনি বললেন, আমি থাকতে কোনো চিন্তা করবে না। পরদিন আরো দুইজন সহকর্মী আর আমাকে নিয়ে তিনি হাটে গেলেন। সেখানে গামছা পেতে দোকানে দোকানে ঘুরলেন। সবাইকে বিস্তারিত বলে সাহায্য চাইলেন। সবাই সাধ্যমতো আট আনা, চার আনা, এক টাকা, দুই টাকা দিলেন। সব মিলিয়ে ১৫০ টাকা হলো। আর চাচারা দিলেন ৫০ টাকা। এই সামান্য টাকা সম্বল করে আমি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হলাম। যাতায়াত খরচ বাদ দিয়ে আমি ১৫০ টাকায় তিন মাসের বেতন পরিশোধ করলাম। শুরু হলো অন্য এক জীবন।

    প্রথম দিনেই এম. ডাব্লিউ. পিট স্যার আমাকে দেখতে এলেন। আমি সবকিছু খুলে বললাম। আরো জানালাম যে, যেহেতু আমার আর বেতন দেয়ার সামর্থ্য নেই, তাই তিন মাস পর ক্যাডেট কলেজ ছেড়ে চলে যেতে হবে। সব শুনে স্যার আমার বিষয়টা বোর্ড মিটিংয়ে তুললেন এবং পুরো ১৫০ টাকাই বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিলেন। সেই থেকে আমাকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে পঞ্চম স্থান অধিকার করলাম এবং আরো অনেক সাফল্যের মুকুট যোগ হলো। আমার জীবনটা সাধারণ মানুষের অনুদানে ভরপুর। পরবর্তীকালে আমি আমার এলাকায় স্কুল করেছি, কলেজ করেছি। যখন যাকে যতোটা পারি সাধ্যমতো সাহায্য-সহযোগিতাও করি। কিন্তু সেই যে হাট থেকে তোলা ১৫০ টাকা, সেই ঋণ আজও শোধ হয়নি। আমার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করলেও সেই ঋণ শোধ হবে না।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    Related Posts
    রিজভী

    বেগম জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে : রিজভী

    October 19, 2025
    বিএনপি

    ‘আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় এলে খেলাধুলার মান উন্নয়নে কাজ করবে’

    October 18, 2025
    সারজিস

    জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে প্রশাসন অন্যভাবে ডিল করতে পারতো: সারজিস

    October 18, 2025
    সর্বশেষ খবর
    রিজভী

    বেগম জিয়ার নিরাপত্তা নিশ্চিতে বুলেটপ্রুফ গাড়ি কেনা হচ্ছে : রিজভী

    বিএনপি

    ‘আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় এলে খেলাধুলার মান উন্নয়নে কাজ করবে’

    সারজিস

    জুলাই সনদ অনুষ্ঠানে প্রশাসন অন্যভাবে ডিল করতে পারতো: সারজিস

    বিএনপি

    ক্ষমতায় বিএনপি এলে ঘুষ বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হবে: মির্জা ফখরুল

    বিএনপি

    ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য বিএনপি নির্বাচন চায় না: মির্জা ফখরুল

    সরকার

    ‘এই সরকারটা পরিবর্তন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই আর দেশে থাকবে না’

    বিএনপি

    ‘ফুটপাত-বাজার-বাসস্ট্যান্ড দখলের জন্য বিগত ১৭ বছর বিএনপি আন্দোলন করেনি’

    রেজাউল

    অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপিকে চুপিসারে ক্ষমতায় আনতে চায় : রেজাউল করীম

    ফখরুল

    কিছু কিছু সংগঠন জুলাই আন্দোলনকে নিজেদের আন্দোলন বলে দাবি করেন: ফখরুল

    নাসীরুদ্দীন

    শাপলা প্রতীক দিতে হবে অন্যথায় ধানের শীষ বাদ দিতে হবে: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.